শান্তি নিয়ে উক্তি, সুখ নিয়ে ৫০ টি বাণী

শান্তি নিয়ে উক্তি/ শান্তি নিয়ে বাণী: পৃথিবীতে ভালোভাবে  বেঁচে থাকতে হলে শান্তির কোন বিকল্প নেই। শান্তি কখনো টাকা দিয়ে কিনতে পাওয়া যায় না। শান্তি হলো মনের বিষয়। মনে শান্তি থাকলে পৃথিবীর যে কোন কঠিন কাজও সহজ ভাবে করা সম্ভব। পক্ষান্তরে মনে শান্তি না থাকলে কোন সহজ কাজও সহজ ভাবে করা সম্ভব নয়। ব্যক্তি জীবন, সংসার জীবন , জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সকল ক্ষেত্রেই  উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতা অর্জনে শান্তির কোন বিকল্প নেই। তাই আমরা দেখেছি যুগে যুগে কালে কালে বহু মানুষ  নিজের জীবন কে উৎসর্গ করেছেন। কখনো বা আজীবন শান্তি রক্ষার জন্য কাজ করেছেন, কখনো বা কারাবরণ করেছেন, আবার কখনো নিজের প্রাণবিসর্জন দিয়েছেন এই শান্তি রক্ষার জন্য। শান্তি কে তাঁরা ব্যাখ্যা করেছেন নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি  থেকে। নিম্নে শান্তি নিয়ে তেমনি কিছু উক্তি / শান্তি নিয়ে কিছু বাণী সংকলন করা হয়েছে। আশাকরি  শান্তি নিয়ে  মনীষীদের উক্তি/  বাণী আপনাদের শান্তিকামী মনে শান্তির পরশ বুলিয়ে যাবে।

শান্তি নিয়ে উক্তি:

০১। প্রাপ্তি আর প্রত্যাশার পার্থক্য হলো দুঃখ। তাই নিজের প্রত্যাশাটা একটু কমিয়ে ফেলুন, দেখবেন আপনার দুঃখও কমে গেছে।

-রেদোয়ান মাসুদ

০২। যতক্ষণ পর্যন্ত আপনি আপনার হৃদয়কে না জানবেন ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি মনের শান্তি পাবেন না।

– জর্জ মাইকেল।

০৩।প্রতি মিনিটে আপনি রাগান্বিত থাকুন, আপনি মন শান্তির ৬০ সেকেন্ড ছেড়ে দেন।

– রালফ ওয়াল্ডো এমারসন।

০৪।বিনা পরিশ্রমে যা অর্জন করা যায়তা দীর্ঘস্থায়ী হয় না।

-ইমারসন।

০৫।জোর করে শান্তি রাখা যায় না, এইটা কেবল অনুধাবন করার মাধ্যমেই অর্জিত হতে পারে।

-অ্যালবার্ট আইনস্টাইন।

০৬। একটি হাসি শান্তির শুরু।

-মাদার তেরেসা।

০৭। শান্তি সব সময় অর্জন থেকে আসে না, কখনও কখনও মনের ভিতর সৃষ্টি করেও নিতে হয়।

-রেদোয়ান মাসুদ

প্রত্যেক আত্মদমনের চেষ্টা দমনের চেষ্টা না হইলে মান্তির আবির্ভাব সম্ভবপর হয না।

-দীনেশ চন্দ্র সেন।

০৮।  বিশ্বশান্তির প্রচারে আপনি কী করতে পারেন? বাড়িতে যান আপনার পরিবার কে ভালোবাসুন।

-মাদার তেরেসা।

০৯। ন্যায়বিচার ছাড়া শান্তি অসম্ভব।

-ডেসমন্ড টুডু।

১০। প্রতিটি মানুষ শান্তি এবং ভালোবাসার জন্য বাসনা করে।

-হিয়াওয়াথা।

১১। যেই দেশে দেশপ্রেমিকের চেয়ে জ্ঞানীগুণী বেশি জন্মায় সেই দেশে শান্তির চেয়ে অশান্তিই বেশি থাকে।

-রেদোয়ান মাসুদ

১২। বিশ্বের সঙ্গে আপনার হাসি শেয়ার করুন। এটা বন্ধুত্ব ও শান্তির প্রতীক।

-ক্রিস্টি ব্রিঙ্কলি।

১৩।শান্তি দ্বন্দ্বের অনুপস্থিতি নয়, এটি শান্তিপূর্ণ উপায়ে দ্বন্দ্ব পরিচালনা করার ক্ষমতা।

– রোনাল্ড  রিগ্যান।

আরও পড়ুন… মৃত্যু নিয়ে বাণী

১৪।  তুমি যদি সত্যিকার অর্থেই শান্তি চাও, তোমাকে তোমার শত্রুদের সাথে কাজ করতে হবে, তাহলেই সে তোমার সহকর্মী হতে পারবে ।

-নেলসন ম্যান্ডেলা

১৫। অন্ধকার অন্ধকারকে তাড়িয়ে দিতে পারে না; কেবল আলোই তা করতে পারে। ঘৃণা ঘৃণা ঘটাতে পারে না; কেবল প্রেমই তা করতে পারে।

-মার্টিন লুথার কিং(জুনিয়র)।

১৬। যুদ্ধের পর শান্তি ঠিকই আসে কিন্তু সে  শান্তিতে পরিপূর্ণতা থাকে না।

-লিভি।

১৭। অসাধু লোকেরা কখনো শান্তি পাবে না।

-টমাস হাডি।

১৮। ধর্ম যেখানে রাজনীতির হাতিয়ার হয়ে দাঁড়ায় শান্তি সেখান থেকে দৌড়ে পালায়।

-রেদোয়ান মাসুদ

১৯।  আপনি যদি মান্তি অর্জন করতে চান তবে অন্য একজন কে শান্তি দিন।

-দালাই লামা।

২০। যে ব্যক্তি মানুষকে দয়া করে না, আল্লাহ তায়ালা তাহার উপর রহমত বর্ষণ করে না।

-আল হাদিস।

২১।ভাল স্বাস্থ্য উপভোগ করার জন্য, সকলকে শান্তিতে আনতে, নিজের পরিবারের সত্যিকারের সুখ আনতে হলে প্রথমে অবশ্যই নিজের মনকে শৃঙ্খলা ও নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। একজন মানুষ যদি তার মন নিয়ন্ত্রণ করতে পারে তবে সে আলোকিত হওয়ার পথ খুঁজে পাবে, এবং সমস্ত প্রজ্ঞা ও গুণ তার স্বাভাবিকভাবেই আসবে।

-গৌতম বুদ্ধ ।

২২। আমরা একটি বৈচিত্র্যময় সমাজে বাস করি – আসলে, একটি বৈচিত্র্যময় বিশ্বের – এবং আমাদের শান্তি ও একে অপরকে সম্মান করার জন্য অবশ্যই শিখতে হবে।

-স্ট্যান লি।

২৩। শান্তি ও সম্প্রীতিতে বেঁচে থাকা, একীভূত ও শক্তিশালী, আমাদের অবশ্যই এক জন, এক জাতি, এক পতাকা থাকতে হবে।

-পলিন হ্যানসন।

২৪। সুখে থাকাই জীবনের চরম সার্থকতা নয় বরং কাউকে সুখে রাখতে পারাটাই হলো জীবনের সবচেয়ে বড় সার্থকতা।

-রেদোয়ান মাসুদ

২৫। আপনি যদি আপনার শত্রুর সাথে শান্তি স্থাপন করতে চান তবে আপনার শত্রুর সাথে কাজ করতে হবে। তারপর তিনি আপনার সাথে শান্তি স্থাপন করবে।

-নেলসন ম্যান্ডেলা।

২৬। যার গৃহে শান্তি বজায় থাকে বিধাতা তাকে ভালোবাসেন।

-কর্ভেন্টিস।

২৭। গৃহের শান্তি স্বর্গের শান্তির চেয়েও কম নয়।

-গোর্ড স্মিথ।

২৮। নাগিনীরা চারিদিকে ফেরিতেচে বিষাক্ত নিঃশ্বাস

শান্তির ললিত শোনাইবে ব্যর্থ পরিহাস।

-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

২৯। হে প্রভু, আমাকে তোমার শান্তির হাতিযার বানিয়ে দাও। যেখানে বিদ্বেষ আছে, সেকানে প্রেম বপন করি।

-ফ্রান্সেস অসিসি।

৩০। তুমি যদি সত্যিকার অর্থেই শান্তি চাও, তোমাকে তোমার শত্রুদের সাথে কাজ করতে হবে, তাহলেই সে তোমার সহকর্মী হতে পারবে।

– নেলসন ম্যান্ডেলা।

৩১। মায়ের ভালবাসা শান্তি। এটি অর্জন করা প্রয়োজন, এটা প্রাপ্য হতে হবে না।

– ইরিচ Fromm.

৩২। যুদ্ধ শান্তি। স্বাধীনতা দাসত্ব। অজ্ঞতাই শক্তি।

-জর্জ অরওয়েল।

৩৩। সুখে থাকতে সবাই চায় কিন্তু কিছু মানুষের জীবনে সুখে থাকতে চাওয়াটাই দুঃখের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

-রেদোয়ান মাসুদ

৩৪। শান্তি কখনোই শক্তি প্রয়োগ করে আনা যায় না, সেটি একমাত্র সম্ভব হয় বোঝাপারার মাধ্যমে।

-অ্যালবার্ট আইনস্টাইন

৩৫। অভদ্র, সমালোচনামূলক, যুক্তিযুক্ত লোকদের প্রতি যত কম সাড়া দেবেন আপনার জীবন ততই  শান্তিময় হয়ে উঠবে।

– ম্যান্ডি হালে।

আরও পড়ুন… সততা নিয়ে বাণী

৩৬। আমি যে জিনিস টি সবচেয়ে বেমি করতে চাই তা হ’ল কোনভাবে সঙসারে শান্তি ফিরিয়ে আনা। এটি আমাকে বঞ্চিত করেছে।

-লিন্ডন বি জনসন।

৩৭। শান্তি কি কেবল মাত্র জীবন মৃত্যুর খেলা ক্লান্তি?

-বিষ্ণ দে।

৩৮। জোর করে শান্তি রাখা যায় না, এটা কেবল অনুধাবন করার মাধ্যমেই অর্জিত হতে পারে।

-আলবার্ট আইনস্টাইন।

৩৯। মনের শান্তিকে আপনার সর্বোচ্চ লক্ষ্য হিসেবে সেট করুন এবং চারপাশে আপনার জীবন কে সংঘটিত করুন।

-ব্রাযান ট্রেসি।

৪০। চাওয়া পাওয়ার মাঝে সব সময়ই একটা ব্যবধান থাকে, আর তা না হলে মানুষের মনে কোনো অশান্তি থাকত না।

-রেদোয়ান মাসুদ

৪১।যাই হোক আমরা যে জন্য অপেক্ষা করছি – মন শান্তি, পরিতৃপ্তি, অনুগ্রহ, সহজ প্রাচুর্যের অভ্যন্তরীণ সচেতনতা – নিশ্চয়ই আমাদের কাছে আসবে, কিন্তু শুধুমাত্র যখনই আমরা একটি খোলা এবং কৃতজ্ঞ হৃদয় গ্রহণ করতে প্রস্তুত থাকি।

-Sarah Ban Breathnach.

৪২। ভালোবাসার শক্তি যখন ক্ষমতার ভালোবাসা অতিক্রম করে তখন পৃথিবী শান্তি জানবে।

– জিমি হেন্ডরিক্স।

৪৩। কিছু পথ অনুসরণ করুন, যাইহোক সংকীর্ণ এবং crooked, যা আপনি প্রেম এবং শ্রদ্ধা সঙ্গে হাঁটতে পারেন।

-হেনরি ডেভিড থোরেউ।

৪৪। শান্তি চাইলে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নাও।

-ভিগেটিয়াস।

৪৫। আসল ও স্থায়ী বিজয় যুদ্ধের নয়, শান্তির।

– ওয়াল্ডো এমারসন।

৪৬। যে ব্যক্তি জাতির মনে শান্তি দিতে পারে সে নিঃসন্দেহে মহামানব।

-ওয়াল পোল।

৪৭। পৃথিবীতে শান্তি ফিরিয়ে আনার একমাত্র উপায় হ’ল আমাদের নিজের জীবন কে শান্তিপূর্ণ করে তুলতে শেখা।

-গৌতম বুদ্ধ।

৪৮। আজ কি শান্তি দিচ্ছি? আমি কি কারো মুখের হাসি নিয়ে এলাম? আমি নিরাময় শব্দ বলতে কি? আমি কি আমার রাগ এবং বিরক্তি ছেড়ে দিলাম? আমি কি ক্ষমা করেছি? আমি কি ভালোবাসি? এই আসল প্রশ্ন। আমি অবশ্যই বিশ্বাস করতে হবে যে আমি যে বীজ বপন করি তার সামান্য বিট অনেক ফল বহন করবে, এখানে এই জগতে এবং জীবন আসবে।

-হেনরি নুয়েন।

৪৯। হাত ধরো, হাত ধরো- আমি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরিবর্তে এনে দেবো তৃতীয় পৃথিবীর শ্রেনীহীন কবিতার ভুবন।

– রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ।

৫০। কেবল শৃঙ্খলহীন হওয়া নয়, বরং স্বাধীন হওয়া মানে শ্রদ্ধা এবং অন্যের স্বাধীনতা বৃদ্ধির সাথে বসবাস।

-নেলসন ম্যান্ডেলা।

৫১। যদি আমরা শান্তি প্রতিষ্ঠার ইচ্ছা করি, তাহলে আমরা সহিংসতার মাধ্যমে এমন সমাজ অর্জন করতে পারব না। যদি আমরা কোনও বৈষম্য ছাড়াই সমাজ চাই, তবে এই সমাজ গঠনের প্রক্রিয়াতে আমাদের কারো বিরুদ্ধে বৈষম্য করা উচিত নয়। যদি আমরা গণতান্ত্রিক সমাজ চাই, তাহলে গণতন্ত্র অবশ্যই একটি উপায়ে শেষ হয়ে যাবে।

– Bayard Rustin.

৫২। পৃথিবীর সবচেয়ে আনন্দদায়ী জিনিস-ই মানুষকে অপরাধী করে ফেলে।

-রেদোয়ান মাসুদ

৫৩। কৃতজ্ঞতা আমাদের অতীতকে উপলব্ধি করে, আজকের জন্য শান্তি নিয়ে আসে এবং আগামীকালের জন্য একটি কল্পনা শক্তি তৈরি করে।

-Melody Beattie.

আরও পড়ুন… মন নিয়ে উক্তি

একাকিত্ব নিয়ে উক্তি, একাকিত্বের ২০ টি বাণী

একাকিত্ব নিয়ে উক্তি/ একাকিত্ব নিয়ে বাণী: কিছু সময়, কিছু  ভাবনা, কিছু চিন্তা, কিছু চেতনা একান্ত নিজের। যা কখনোই কাউকে বলা যায় না। মনের গহীন কোণে লুকিয়ে থেকে এসব চিন্তা চেতনা নিজেকে কষ্ট দেয়।এই একাকি জীবনের না বলা কষ্ট বা দুঃখ গুলো হলো একাকিত্বের  ফসল। একাকিত্ব  প্রতিটি  মানুষকেই নিমজ্জিত করে এক দুঃখের সাগরে, এক ভয়ানক দুঃশ্চিন্তার জগৎে।জন্মগত ভাবে সমাজবদ্ধ জীব মানুষ বের হয়ে আসতে চায় এই একাকিত্বের করাল গ্রাস থেকে। একাকিত্বের ভাবনা গুলো মানুষকে বারবার ভাবায়। সমাজে একাকিত্ব নিয়ে উক্তি/ একাকিত্ব নিয়ে বাণী প্রচলিত আছে। এসব উক্তির মধ্যে নিম্নে  কিছু সংকলন করা হলোঃ

 

একাকিত্ব নিয়ে উক্তি:

০১। যখন একা থাকার অভ্যাস হয়ে যায় ঠিক তখনি সৃষ্টিকর্তা কিছু মানুষের সন্ধান দেন। যখন তাদেরকে নিয়ে ভালো থাকার অভ্যাস হয়ে যায়, ঠিক তখনি আবার একা হয়ে যেতে হয়।

– জর্জ বার্নার্ড শ

০২। কারো জন্য কিছু থেমে না থাকলেও মনে কিছু আক্ষেপ থেকে যায়, যা কোনদিনও শেষ হয় না, শুধু জীবন ভরে কাঁদায়।

-রেদোয়ান মাসুদ

০৩। পাখিকে জিজ্ঞেস করো নিরিবিলি, পক্ষপাতহীন পাখি বিস্তারিত সংবাদ জানাবে কী কী ব্যথা এবং আর্দ্রতা রেখেছে দখল করে আশৈশব আমার একালা, আমি কতো একা, কতোখানি ক্ষত আর ক্ষতি নিয়ে বেদনার অনুকূলে প্রবাহিত আমার জীবন।

– হেলাল হাফিজ

০৪। চলে যাওয়া মানে প্রস্থান নয়- বিচ্ছেদ নয় চলে যাওয়া মানে নয় বন্ধন ছিন্ন-করা আর্দ্র রজনী চলে গেলে আমারও অধিক কিছু থেকে যাবে আমার না-থাকা জুড়ে।

– রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

০৫। দিনশেষে আমরা সবাই একা।

-অজানা

০৬। পরমাণু বোমার চেয়েও শক্তিশালী বোমা হলো মানুষের বুকফাটা কান্না, একটা বোমা ফাটার শব্দ সারাবিশ্ব শুনতে পায় অথচ মানুষের বুকফাটা কান্না পাশে বসে থাকলেও কেউ শুনতে পায় না।

-রেদোয়ান মাসুদ

আরও পড়ুন… নিঃসঙ্গতা নিয়ে উক্তি

০৭। তুমি জানো না__আমি তো জানি, কতোটা গ্লানিতে এতো কথা নিয়ে এতো গান, এতো হাসি নিয়ে বুকে নিশ্চুপ হয়ে থাকি।

– রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

০৮। কিছু মানুষের কষ্ট চোখ দিয়ে ঝরে, কিছু মানুষের কষ্ট মেজাজ দিয়ে প্রকাশ করে, কিছু মানুষের কষ্ট হৃদয়ের মাঝে শুকিয়ে মরে, তবে কষ্টকে যারা প্রকাশ করতে না পারে, তারাই জীবনে সবচেয়ে বেশি কষ্ট করে।

-রেদোয়ান মাসুদ

০৯। একা থাকার এই ভালো লাগায় হারিয়ে গিয়েছি, নিঃসঙ্গতা আমাকে আর পাবে না।

– রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

১০। সবচেয়ে খারাপ একাকিত্ব হলো নিজেকেও ভালো না লাগা।

– মার্ক টোয়েইন

১১। কথার আঘাতে মানুষ যতটুকু কষ্ট পায় তার চেয়ে কথা না বলাতে হাজারগুণ বেশি কষ্ট পায়।

-রেদোয়ান মাসুদ

১২। আমি একা এই ব্রহ্মান্ডের ভেতর একটি বিন্দুর মতো আমি একা।

– রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

১৩। জীবনে যে পরিমান ভালোবাসা পেয়েছি তা দিয়ে কয়েক হাজার বছর বেঁচে থাকা সম্ভব কিন্তু জীবনে গুটি কয়েকজন মানুষের কাছ থেকে যে পরিমান অবহেলা পেয়েছি তা দিয়ে একদিনও বেঁচে থাকা সম্ভব না।

-রেদোয়ান মাসুদ

আরও পড়ুন… মৃত্যু নিয়ে উক্তি

১৪। বেদনার পায়ে চুমু খেয়ে বলি এইতো জীবন, এইতো মাধুরী, এইতো অধর ছুঁয়েছে সুখের সুতনু সুনীল রাত! তুমি জানো নাই__আমি তো জানি। মাটি খুঁড়ে কারা শস্য তুলেছে, মাংশের ঘরে আগুন পুষেছে, যারা কোনোদিন আকাশ চায়নি নীলিমা চেয়েছে শুধু, করতলে তারা ধ’রে আছে আজ বিশ্বাসী হাতিয়ার।

– রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

১৫। নীরবে কাঁদার চেয়ে বড় কষ্ট পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি আরা নেই।

– রেদোয়ান মাসুদ

১৬। নিসঙ্গ টেবিলে পা তুলে অসভ্য ভাষায় আমি একাকি বোসে আছি নিখুঁত পোট্রেট।

– রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

১৭। হয়তো আবার একাও থাকবো, কিন্তু সত্যি বলছি একটা সম্পূর্ণ দিন আমরা কিছুই করবনা।।এই হেমন্তে যে নদী মৃত্যুর প্রস্তুতি নেবে আগামী শীতের,তার মতো আমরাও প্রস্তুত হবো আমাদের একটা সারাদিনের জন্নে,এই হেমন্তে।

– নির্মলেন্দু গুণ

১৮। প্রতিদিন কিছু ইচ্ছেকে পুড়িয়ে মারি প্রতিদিন কিছু ইচ্ছেকে পাঠাই নির্বাসনে ভালবাসা কি ভীষণ প্রতারক হৃদয় ভেঙেছে যার সেই জানে …

– জয় গোস্বামী

১৯। কিছু কিছু মানুষের জন্য এ পৃথিবীটা কোনো উপযুক্ত স্থান নয়, তাদের জন্য এ পৃথিবীটা যেন এক সমুদ্র জল।

– রেদোয়ান মাসুদ

২০। যদি যেতে চাও, যাও আমি পথ হবো চরণের তলে না ছুঁয়ে তোমাকে ছোঁব ফেরাবো না, পোড়াবোই হিমেল অনলে।

– হেলাল হাফিজ

২১। যেতে যেতে এই বাস থেমে যাবে বকুল তলায় যাত্রীরা পড়বে নেমে যে যার মতোন।

– রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

আরও পড়ুন… স্ত্রীকে নিয়ে উক্তি

নিঃসঙ্গতা নিয়ে উক্তি, নিঃসঙ্গতার ২৫টি বাণী

নিঃসঙ্গতা নিয়ে উক্তি/ নিঃসঙ্গতা নিয়ে বাণী: মানুষ জন্মগতভাবেই সঙ্গপ্রিয়। সব সময় সে সঙ্গ কামনা করবে এটাই স্বাভাবিক। তবে কিছু কিছু সময় জীবন যুদ্ধের কঠিন বাস্তবতায় মানুষ সঙ্গহীন হয়ে পড়ে। যখন মন থেকে সে সঙ্গ কামনা করলেও তাকে বাস্তবতার দরূন সঙ্গহীন ভাবে বাঁচতে হয় তখন তার পক্ষে নিঃসঙ্গ জীবনে আত্মবিলাপ ছাড়া আর তেমন কিছু করার থাকেনা। শুধু সাধারণ মানুষই নয় জগদ্বিখ্যাত ব্যক্তি বর্গও এই নিঃঙ্গতার হাত থেকে মুক্তি পান নি। নিম্নে তেমন কিছু বিখ্যাত ব্যক্তি কর্তৃক প্রদত্ত স্মরণীয় কিছু নিঃসঙ্গতার উক্তি/ নিঃসঙ্গতার বাণী প্রদান করা হলো। আশাকরি বাণী গুলো আপনাদের মন ছুঁয়ে যাবে।

 

নিঃসঙ্গতা নিয়ে উক্তি:

০১। বিষাদ ছুঁয়েছে আজ, মন ভালো নেই, মন ভালো নেই; ফাঁকা রাস্তা, শূন্য বারান্দা সারাদিন ডাকি সাড়া নেই, একবার ফিরেও চায় না কেউ পথ ভুলকরে চলে যায়, এদিকে আসে না আমি কি সহস্র সহস্র বর্ষ এভাবে তাকিয়ে থাকবো শূন্যতার দিকে?

– মহাদেব সাহা

০২। নীরবে কাঁদার চেয়ে বড় কষ্ট পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি আর নেই।

-রেদোয়ান মাসুদ

০৩। আমার বুকের যে কাটা ঘা, তোমায় ব্যাথা হানত সেই আঘাতই যাচবে আবার হয়তো হয়ে শ্রান্ত আসব তখন পান্থ, হয়তো তখন আমার কোলে সোহাগ লোভে পড়বে ঢোলে আপনি সেদিন সেধে-কেদে চাপবে বুকে বাহুয় বেধে চরন চুমে পূজবে বুঝবে সেদিন বুঝবে।

– কাজী নজরুল ইসলাম

০৪। তুমি আমার নিঃসঙ্গতার সতীন হয়েছ !

– হেলাল হাফিজ

০৫। এমন অনেক দিন গেছে আমি অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় থেকেছি, হেমন্তে পাতা-ঝরার শব্দ শুনবো ব’লে নিঃশব্দে অপেক্ষা করেছি বনভূমিতে।

– রফিক আজাদ

০৬। কিছু মানুষের কষ্ট চোখ দিয়ে ঝরে, কিছু মানুষের কষ্ট মেজাজ দিয়ে প্রকাশ করে, কিছু মানুষের কষ্ট হৃদয়ের মাঝে শুকিয়ে মরে, তবে কষ্টকে যারা প্রকাশ করতে না পারে, তারাই জীবনে সবচেয়ে বেশি কষ্ট করে।

-রেদোয়ান মাসুদ

০৭। এই শূন্য ঘরে, এই নির্বসনে কতোকাল, আর কতোকাল! আজ দুঃখ ছুঁয়েছে ঘরবাড়ি, উদ্যানে উঠেচে ক্যাকটাস্ত কেউ নেই, কড়া নাড়ার মতো কেউ নেই, শুধু শূন্যতার এই দীর্ঘশ্বাস, এই দীর্ঘ পদধ্বনি।

– মহাদেব সাহা

০৮। বিদায়ের সেহনাই বাজে নিয়ে যাবার পালকি এসে দাঁড়ায় দুয়ারে সুন্দর পৃথিবী ছেড়ে এই যে বেঁচে ছিলাম দীর্ঘশ্বাস নিয়ে যেতে হয় সবাইকে অজানা গন্তব্যে হঠাৎ ডেকে ওঠে নাম না জানা পাখি অজান্তেই চমকে ওঠি জীবন, ফুরালো নাকি! এমনি করে সবাই যাবে, যেতে হবে…।

– রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

আরও পড়ুন… প্রেম নিবেদনের উক্তি

০৯। স্বপন ভেঙে নিশুত্ রাতে জাগবে হঠাৎ চমকে, কাহার যেন চেনা-ছোঁওয়ায় উঠবে ও-বুকে ছমকে,- জাগবে হঠাৎ চমকে! ভাববে বুঝি আমিই এসে ব’সনু বুকের কোলটি ঘেঁষে, ধরতে গিয়ে দেখবে যখন শূন্য শয্যা! মিথ্যা স্বপন! বেদনাতে চোখ বুঁজবে- বুঝবে সেদিন বুঝবে!

– কাজী নজরুল ইসলাম

১০। তোমাকে ছাড়া থাকার কোনো সাধ্য আমার নেই, কারণ তোমাকে আমি আমার জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবাসি। তোমাকে ধরে রাখার কোনো উপায় আমার কাছে জানা নেই, কারণ বাস্তবতার কাছে আমি বড় অসহায়।

-রেদোয়ান মাসুদ

১১। আসবে আবার আশিন হাওয়া, শিশির ছেচা রাত্রি থাকবে সবাই- থাকবে না এই মরন পথের যাত্রীই আসবে শিশির রাত্রি, থাকবে পাশে বন্ধু সুজন থাকবে রাত বাহুর বাধন বধুর বুকের পরশনে আমার পরশ আনবে মনে বিষিয়ে ও বুক উঠবে বুঝবে সেদিন বুঝবে।

– কাজী নজরুল ইসলাম

১২। সুন্দরী মেয়েরা পারিবারিক জীবনে সবচেয়ে বেশি অসুখী হয়, কারণ তাদের উপর বহু পুরুষের অভিশাপ লেগে থাকে।

– রেদোয়ান মাসুদ

১৩। গাইতে ব’সে কন্ঠ ছিঁড়ে আসবে যখন কান্না, ব’লবে সবাই-“ সেই যে পথিক তার শেখানো গান না?’’ আসবে ভেঙে কান্না! প’ড়বে মনে আমার সোহাগ, কন্ঠে তোমার কাঁদবে বেহাগ! প’ড়বে মনে অনেক ফাঁকি অশ্র”-হারা কঠিন আঁখি ঘন ঘন মুছবে- বুঝবে সেদিন বুঝবে!

– কাজী নজরুল ইসলাম

১৪। তোমার সখার আসবে যেদিন এমনি কারা বন্ধ আমার মত কেদে কেদে হয়তো হবে অন্ধ সখার কারা বন্ধ, বন্ধু তোমার হানবে হেলা ভাঙ্গবে তোমার সুখের খেলা দীর্ঘ লো কাটবে না আর বইতে প্রাণ শ্রান্ত এ ভার সরন মনে যুঝবে বুঝবে সেদিন বুঝবে।

– কাজী নজরুল ইসলাম

১৫। পৃথিবীতে কেউ কারো নয়, শুধু সুখে থাকার আশায় কাছে টানার ব্যর্থ প্রত্যয় আর দূরে চলে যাওয়ার এক বাস্তব অভিনয়।

-রেদোয়ান মাসুদ

১৬। তোমার দুচোখে এক অস্পষ্ট স্বপ্নের ছায়া, তুমি ভেসে যাও, ভেসে ভেসে চিনে নাও দূরবর্তী কূলের ঠিকানা, অথবা নিজের মুখ দ্যাখো তুমি নিসর্গে, নির্জন আয়নায়।

– রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

১৭। আজ বিষাদ ছুঁয়েছে বুক, বিষাদ ছুঁয়েছে বুক মন ভালো নেই, মন ভালো নেই; তোমার আসার কথা ছিলো, তোমার যাওয়ার কথা ছিলো – আসা-যাওয়ার পথের ধারে ফুল ফোটানোর কথা ছিলো সেসব কিছুই হলো না, কিছুই হলো না; আমার ভেতরে শুধু এক কোটি বছর ধরে অশ্রুপাত শুধু হাহাকার শুধু শূন্যতা, শূন্যতা।

– মহাদেব সাহা

আরও পড়ুন… দুঃখের উক্তি

১৮। আসবে আবার শীতের রাতি, আসবে না’ক আর সে- তোমার সুখে প’ড়ত বাধা থাকলে যে-জন পার্শ্বে, আসবে না’ক আর সে! প’ড়বে মনে, মোর বাহুতে মাথা থুয়ে যে-দিন শুতে, মুখ ফিরিয়ে থাকতে ঘৃণায়! সেই স্মৃতি তো ঐ বিছানায় কাঁটা হ’য়ে ফুটবে- বুঝবে সেদিন বুঝবে!

– কাজী নজরুল ইসলাম

১৯। তুমি তার জন্য কাঁদো কারণ তুমি তাকে এখনও ভালোবাসো, তোমার কান্না দেখে সে হাসে কারণ সে কখনোই তোমাকে ভালোবাসেনি। শুধু সময়ের প্রয়োজনে কাছে এসেছিলে আবার সময়ের পরিবর্তনে চলে গেছে। মাঝখানে যা কিছু হয়েছিল সব আবেগ আর শেষে যা হয়েছে সব প্রতারণা।

-রেদোয়ান মাসুদ

২০। ফুটবে আবার দোলন চাপা, চৈতি রাতের চাদনী আকাশ ছাওয়া তারায় তারায় বাজবে আমার কাদনি চৈতি রাতের চাদনী ঋতুর পরে ফিরবে ঋতু সেদিন হে-মোর সোহাগ ভীতু চাইবে কেদে নীল নভোগায় আমার মত চোখ ভরে চায় যে তারা, তায় খুজবে বুঝবে সেদিন বুঝবে।

– কাজী নজরুল ইসলাম

২১। আত্মগত আমি আবার নিজের কাছে প্রশ্ন করি নিঃশব্দের এমন রাতে বুকের মাঝে শব্দ কেন?

– রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

২২। যেদিন আমি হারিয়ে যাব, বুঝবে সেদিন বুঝবে, অস্তপারের সন্ধ্যাতারায় আমার খবর পুছবে- বুঝবে সেদিন বুঝবে! ছবি আমার বুকে বেঁধে পাগল হ’লে কেঁদে কেঁদে ফিরবে মর” কানন গিরি, সাগর আকাশ বাতাস চিরি’ যেদিন আমায় খুঁজবে- বুঝবে সেদিন বুঝবে!

– কাজী নজরুল ইসলাম

২৩। গাইতে গিয়ে কন্ঠ ছিড়ে আসবে যখন কান্না বলবে সবাই- সেই যে পথিক তার শোনানো গান না?- আসবে ভেঙ্গে কান্না, পড়বে মন আমার সোহাগ কন্ঠে তোমার কাদবে বেহাগ পড়বে মনে আমার ফাকি অশ্রুহারা কঠিন আখি ঘন ঘন মুছবে, বুঝবে সেদিন বুঝবে।

– কাজী নজরুল ইসলাম

২৪। প্রত্যেকের বুকের নিভৃতে কিছু দগ্ধ ক্ষত থাকে লুকানো, কিছু অসম্পূর্ণ নির্মাণ, ভাংগাচোরা গেরস্হালি ঘরদোর, প্রত্যেকের নিজস্ব কিছু নিদ্রাহীন রাত্রি থাকে যাকে চিরদিন নষ্ট নোখের মতো রেখে দিতে হয় কোমল অনিচ্ছার বাগানে যাকে শুধু লুকিয়ে রাখাতেই সুখ, নিজের নিভৃতে রেখে গোপনে পোড়াতেই একান্ত পাওয়া।

– রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

২৫। তোমার সখার আসবে যেদিন এমনি কারা-বন্ধ, আমার মতন কেঁদে কেঁদে হয়ত হবে অন্ধ- সখার কারা-বন্ধ! বন্ধু তোমার হানবে হেলা ভাঙবে তোমার সুখের মেলা; দীর্ঘ বেলা কাটবে না আর, বইতে প্রাণের শান- এ ভার মরণ-সনে বুঝ্বে- বুঝবে সেদিন বুঝবে!

– কাজী নজরুল ইসলাম

২৬। ভবিষ্যতে যার কাছ থেকে তুমি সবচেয়ে বড় কষ্টটি পাবে, আজ সে তোমার সবচেয়ে কাছের কোনো একজন।

-রেদোয়ান মাসুদ

২৭। ছবি আমার বুকে বেধে পাগল হয়ে কেঁদে কেঁদে ফিরবে মরু কানন গিরি সাগর আকাশ বাতাশ চিরি সেদিন আমায় খুজবে বুঝবে সেদিন বুঝবে।

– কাজী নজরুল ইসলাম

আরও পড়ুন… নারী নিয়ে উক্তি

মৃত্যু নিয়ে উক্তি, জনপ্রিয় ৯০ টি বাণী

মৃত্যু নিয়ে উক্তি/ মৃত্যু নিয়ে বাণী: মানুষ মরণশীল। তবুও সুন্দর মায়াময়  এই পৃথিবী ছেড়ে সহজেই কেউ মৃত্যুক বরণ করে নিতে  চায় না। তবে  জন্ম হলে মৃত্যু হবে এটাই স্বাভাবিক নিয়ম। জন্ম আর মৃত্যুর ব্যবধান টাও মাত্র কয়েক সেকেন্ড মাত্র। মানুষ প্রতিনিয়ত জড়  জাগতিক বিষয় নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করলেও মৃত্যু নিয়ে চিন্তা করেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া অসম্ভব। মানব মন মৃত্যু নিয়ে চিন্তা করবে এটাই স্বাভাবিক। তাই পৃথিবীর বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গ কেও আমরা দেখি মৃত্যু কে নিয়ে তাঁদের নিজস্ব চিন্তা ও মতামত  ব্যক্ত করতে। এসব চিন্তার প্রতিফলন পাওয়া যায় বিভিন্ন নাটক, গল্প, উপন্যাস, সিনেমা সহ  বিভিন্ন ক্ষেত্রে। মৃত্যু  নিয়ে তেমনি কিছু  উক্তি / মৃত্যু সম্পর্কিত তেমনি কিছু বাণী নিম্নে সংকলন করা হলোঃ

 

মৃত্যু নিয়ে উক্তি:

০১। সকল জীবকে একদিন মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করিতে হইবে।

-আল-কুরআন।

০২। মানুষের মন যেদিন ক্লান্ত হয় সেদিনই তার মৃত্যু হয়।

-রেদোয়ান মাসুদ

০৩। ভীরুরা মরার আগে বারে বারে মরে। সাহসীরা মৃত্যুর স্বাদ একবারই গ্রহণ করে।

– উইলিয়াম শেক্সপিয়র।

০৪। আমি মনে করি মৃত্যু হচ্ছে জীবনের সবচেয়ে অসাধারণ উদ্ভাবন। এটি জীবন থেকে পুরোনো ও সেকেলে জিনিস থেকে মুক্ত করে।

– স্টিভ জবস।

০৫। বন্ধুরা হাততালি দাও, কেননা মজা শেষ হয়ে গেছে৷

– লুডভিগ ফান বেটোফেন।

০৬। প্রত্যেক প্রাণই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে । আমি তোমাদের ভালো ও খারাপ অবস্থা দিয়ে পরীক্ষা করি । আর আমারই কাছে তোমাদের ফিরে আসতে হবে ।

— সূরা আম্বিয়া, আয়াতঃ ৩৫।

০৭। আমরা জানি একদিন আমরা মরে যাব এই জন্যেই পৃথিবীটাকে এত সুন্দর লাগে।যদি জানতাম আমাদের মৃত্যু নেই তাহলে পৃথিবীটা কখনোই এত সুন্দর লাগতো না।

-হুমায়ুন আহমেদ।

০৮। ভীতুরা আত্মহত্যা করে কিন্তু জ্ঞানীরা বেঁচে থাকার বিকল্প খুঁজে।

-রেদোয়ান মাসুদ

০৯। মানুষের কিসের এত অহংকার ।যার শুরু একফোটা রক্তবিন্দু দিয়ে আর শেষ হয় মৃত্তিকায়।

-হযরত আলি রাঃ।

১০। কেউ বা মরে কথা বলে, আবার কেউ বা মরে কথা না বলে।

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

১১। মৃত্যু কী সহজ, কি নিঃশব্দে আসে অথচ মানুষ চিরকালই জীবন নিয়ে গর্ব করে যায় ।

— সমরেশ মজুমদার।

১২। আমাদের কিছুই ছিল না অথচ প্রতিদিনই আমারা কিছু না কিছু হারাই, আবার নতুন কিছু হারানোর ভয়ে থাকি। আমাদের জন্ম হয়েছে খালি হাতে মৃত্যু হবে খালি হাতে অথচ চলে যাওয়ার সময় অনেক না পাওয়ার আক্ষেপ নিয়ে যাই।

-রেদোয়ান মাসুদ

১৩। মৃত মানুষদের জন্য আমরা অপেক্ষা করি না। আমাদের সমস্ত অপেক্ষা জীবিতদের জন্য।

-হুমায়ুন আহমেদ।

১৪। ভুল ভেঙে গেলে ডাক দিও, আমি মৃত্যুর আলিঙ্গন ফেলে আত্মমগ্ন আগুন ললাটের সৌমতায় তোমার লিখে দেবো একখানা প্রিয় নাম ভালোবাসা।

– রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ।

১৫। পৃথিবীতে কঠিন বাস্তবের মধ্যে একটি বাস্তব হলো- মানুষ যখন সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে এসে পৌঁছায় আর তখনই তার প্রিয় মানুষটি হারিয়ে যায়।

-রেদোয়ান মাসুদ

১৬। পিপড়ে আর বুনোরা আগন্তুককে অক্কা পাইয়ে ছাড়ে।

– বারট্রান্ড রাসেল।

আরও পড়ুন… চরিত্র নিয়ে উক্তি

১৭। এই মৃত্যু উপত্যকা আমার দেশ …

– নবারুণ ভট্টাচার্য।

১৮। মানুষ মরে গেলে পচে যায়, বেঁচে থাকলে বদলায়, কারনে-অকারনে বদলায় ।

— মুনীর চৌধুরী

১৯। ইহকাল ভুলে যারা পরকালে মত্ত হয়ে আছে চলে যাক সব পরপারে বেহেস্তে তাদের আমরা থাকবো এই পৃথিবীর মাটি জলে নীলে, দ্বন্দ্বময় সভ্যতার গতিশীল স্রোতের ধারায় আগামীর স্বপ্নে মুগ্ধ বুনে যাবো সমতার …।

– রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ।

২০। যেতে যেতে এই বাস থেমে যাবে বকুল তলায় যাত্রীরা পড়বে নেমে যে যার মত।

– রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ।

২১। মৃত্যু হচ্ছে একটা শ্বাশত ব্যাপার। একে অস্বীকার করার কোন উপায় নেই। আমরা যে বে্ঁচে আছি এটাই একটা মিরাকল।

-হুমায়ুন আহমেদ।

২২। সব মৃত্যুই কষ্টের,সুখের মৃত্যু তো কিছু নেই।

-হুমায়ুন আহমেদ

২৩। মৃত্যু কি সহজ, কি নিঃশব্দে আসে অথচ মানুষ চিরকালই জীবন নিয়ে গর্ব করে যায়।

– সমরেশ মজুমদার।

২৪। মৃত্যু নিয়ে আমি ভীত নই। কিন্তু মরার জন্য তাড়াও নেই আমার। তার আগে করার মতো অনেক কিছু আছে আমার।

-স্টিফেন হকিং।

২৫। আল্লাহই তোমাদের জীবন দান করেছেন। তিনিই তোমাদের মৃত্যু ঘটাবেন। আবার তিনিই  তোমাদেরকে পুনরুত্থিত করবেন। তারপরও মানুষ অতি-অকৃতজ্ঞ ।

— সূরা হাজ্জ, আয়াতঃ ৬৬।

২৬। বর্ষাকালে এখানে, শীত-গ্রীষ্মে ওখানে বাস করবো – মূর্খরা এভাবেই চিন্তা করে। শুধু জানে না জীবন কখন কোথায় শেষ হয়ে যাবে।

– গৌতম বুদ্ধ।

২৭। প্রেম কতদিন বাঁচে? যে ছেড়ে যায় তার প্রেম সেদিনই মরে যায় কিন্তু যাকে ছেড়ে যায় তার প্রেম আমৃত্যু থেকে যায়।

-রেদোয়ান মাসুদ

২৮। আমি জন্মের প্রয়োজনে ছোট হয়েছিলাম, এখন মৃত্যুর প্রয়োজনে বড় হচ্ছি।

– নির্মলেন্দু গুণ।

২৯। মৃত্যুকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন ঈশ্বর! নইলে মৃতদের সকল দায় নিজের কাঁধে নেবেন কেন?

– এজি মাহমুদ।

৩০। যারা মৃত্যুকে অধিক স্মরণ করে এবং মৃত্যু পরবর্তী জীবনের জন্য উত্তমরূপে প্রস্তুতি গ্রহণ করে তারাই সর্বাধিক বুদ্ধিমান ।

— সুনানে ইবনে মাজাহ (৪২৫৯ নং হাদিস )

৩১। আমার কাছে এটা কোন বিষয় নয় যে, আমি কোথায় মরতে যাচ্ছি এবং কিভাবে যালিমরা আমার মৃত্যুদন্ড দেবে। আমিতো এতেই সন্তুষ্ট যে, আমি আল্লাহর একজন অনুগত বান্দা হিসাবে শাহাদতের পেয়ালা পান করতে যাচ্ছি।

-সাইয়েদ কুতুব (রহিমাহুল্লাহ)

৩২। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলার রাহমাত বর্ষিত হোক সেই মানুষের উপরে যার মৃত্যু হাজির হয়ে তাকে চমকে দেয়ার আগে থেকেই তিনি কথা কম বলেন, কুরআন অধ্যয়ন করেন , অতীতের সময়ের কথা ভেবে কান্নাকাটি করেন, অবিরত চোখ বুলাতে থাকেন বুখারী ও মুসলিমে এবং আল্লাহর ইবাদাত করে।

— ইমাম আয-যাহাবী (রাহিমাহুল্লাহ)

৩৩। কিছু মানুষের বেঁচে থাকতে হয় যন্ত্রনা সইবার জন্য, আর মৃত্যুও তাদের থেকে দূরে থাকে যন্ত্রনা সইবার সময় দেওয়ার জন্য।

-রেদোয়ান মাসুদ

৩৪। ভীতুরা মরার আগে হাজার বার মরে। আর সাহসীরা একবারই মরে।

— উইলিয়াম শেক্সপিয়ার।

আরও পড়ুন… বাস্তবতা নিয়ে ৭৫ টি উক্তি

৩৫। যারা ধর্মান্তরিত হয় তাদের মৃত্যুদণ্ড দেয়া ফরজ হয়ে যায়।

— জাকির নায়েক।

৩৬। আপনার জন্ম যেমন স্বাভাবিক ছিল তেমনু স্বাভাবিকভাবেই আপনার মৃত্যুও হবে।

— বেকন।

৩৭। মৃত্যু যতটা না ক্ষতিকর তার চেয়ে বেশি ক্ষতিকর হলো এর ভয়।

— রবার্ট হেরিক।

৩৮।সুসংহত মনের জন্য মৃত্যু হল পরবর্তী পর্বের দু:সাহসিক কাজ।

– জে .কে . রাউলিং।

৩৯। মৃত্যু মানে আলো নেভানো নয়; এটি কেবল প্রদীপ জ্বালিয়ে দেওয়া, কারণ ভোর হয়েছে।

-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

৪০।  আমি মনে করি, মৃত্যু হচ্ছে জীবনের সবচেয়ে অসাধারণ উদ্ভাবন । এটি জীবন থেকে পুরনো ও সেকেলে জিনিস থেকে মুক্ত করে ।

— স্টিভ জবসসাইরাস

৪১। যে মানুষ মারা যাচ্ছে তার উপর কোনো রাগ কোনো ঘেন্না থাকা উচিত নয়।

-হুমায়ূন আহমেদ।

৪২। বাক্যবাণ ও বিচ্ছেদবাণ সহ্য করিতে পারিলে মৃত্যুকেও হটাইয়া দেওয়া যায়।

– লোকনাথ ব্রহ্মচারী।

৪৩। মৃত্যুর সময় পাশে কেউ থাকবে না, এর চেয়ে ভয়াবহ বোধ হয় আর কিছুই নেই।শেষ বিদা্য় নেয়ার সময় অন্তত কোনো একজন মানুষকে বলে যাওয়া দরকার। নিঃসঙ্গ ঘর থেকে একা একা চলে যাওয়া যা্য় না, যাওয়া উচিত নয়।এটা হৃদ্য়হীন ব্যাপার।

-হুমায়ূন আহমেদ

৪৪। ভীরুরা মরার আগে বার বার মরে, সাহসীরা মৃত্যুর স্বাদ একবারই গ্রহন করে ।

— উইলিয়াম শেক্সপিয়র

৪৫। এমনভাবে অধ্যয়ন করবে, যেন তোমার সময়াভাব নেই, তুমি চিরজীবী । এমন ভাবে জীবন যাত্রা নির্বাহ করবে, যেন মনে হয় তুমি আগামি কালই মারা যাবে ।

-মহাত্না গান্ধী

৪৬। সে-ই মানুষ যে তার অন্তরের মৃত্যুকে ভয় করে, শরীরের মৃত্যুকে নয়।

-ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রাহিমাহুল্লাহ)।

৪৭।যারা ধর্ম পরিবর্তন করে তাদের মৃত্যুদণ্ডের সম্মুখীন হওয়া উচিত।

– জাকির নায়েক।

৪৮। বর্তমান সময়ে আত্মীয়স্বজনদের সবচেয়ে বেশি কাজে লাগে কবর খুঁড়ার সময়।

-রেদোয়ান মাসুদ

৪৯। কিছু মানুষের মৃত্যু আপনার পুরো পৃথিবীকে শুন্য বানিয়ে দিতে পারে।

-আলফন্সি ডি ল্যামারটাইন।

৫০। প্রত্যেক প্রাণীই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে।

-আল-কোরআন।

৫১। যদি ভালো জীবনের আশা করেই থাকেন তবে কখনো ভুলিবেন না যে আপনাকে মৃত্যু বরণ করতে হবে।

-তারিক রামাদান।

৫২। মৃত্যুকে ভয় কেন পাও জীবনের দুঃসাহসিক অভিজানগুলোর একটা তো হলো মৃত্যু।

-চার্লস ফ্রোহম্যান।

৫৩। যে বুদ্ধিমানভাবে জীবনযাপন করে তার মৃত্যুকে ভয় করা উচিত নয়।

– বুদ্।

৫৪। কারও পক্ষে গর্বের সাথে মৃত্যুবরণ করা উচিত যখন গর্বের সাথে বাঁচা আর সম্ভব হয় না।

– ফ্রিডরিচ নিটশে।

৫৫। মৃত্যু একটি জীবনকেই শেষ করে, সম্পর্ক নয়।

– মিচ এলবাম।

৫৬। মৃত্যুর স্ট্যাম্প জীবনের মুদ্রাকে মূল্য দেয়; এটি সত্যিকারের মূল্যবান যা জীবনের সাথে কেনা সম্ভব করে তোলে।

-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

৫৭। মৃত্যু ভয় বুদ্ধিমত্তার লক্ষ্মণ। শুধু নির্বোধদেরই মৃত্যু ভয় থাকে না।

-হুমায়ূন আহমেদ।

৫৮। মরার কোনো বৈধ রাস্তা নেই বলে আমি মরি নাই কিন্তু বাঁচার রাস্তা ঠিকই আছে তাই বেঁচে আছি।

-রেদোয়ান মাসুদ

৫৯।  জীবনকে যেমন, মৃত্যুকেও তেমনি স্বাভাবিক বলে মেনে নিতে হবে ।

– শহিদুল্লাহ কায়সার।

৬০। মৃত্যু নিয়ে আমি ভীত নই, কিন্তু মরার জন্য তাড়াও নেই আমার, তার আগে করার মত অনেক কিছু আছে আমার ।

– স্টিফেন হকিং।

৬১। নিকৃষ্ট তো সেই মৃতব্যক্তির পরিবারের মানুষগুলো, যারা মৃত মানুষটির জন্য কান্নাকাটি করে অথচ তার রেখে যাওয়া ঋণ পরিশোধ করে না।

-আল হাসান আল-বাসরী (রাহিমাহুল্লাহ)।

৬২। এমনভাবে জীবন যাপন করো যেন কখনো মরতে হবে নাহ, আবার এমনভাবে মরে যাও যেন কখনো বেচেই ছিলে নাহ।

-শেখ সাদি।

৬৩।মৃত্যু এবং জীবন কিন্তু বিপরীত নয় বরং মৃত্যু হলো জীবনের অংশ।

– হারুকি মুরাকামি।

৬৪। যখন মানুষ নিজেকে প্রকাশ করে না তখন ভাববেন সে ভিতরে ভিতরে মারা যাচ্ছে।

-লরি হাসলে এন্ডারসন।

৬৫।মানুষের মৃত্যু হলে সে পচে যায় আর জীবন থাকলে প্রতি নিয়তই বদলায়।

-মুনির চৌধুরী।

৬৬।মৃত্যু হলো অনন্ত পথ যাত্রার প্রথম ধাপ।

-আল-হাদীস।

৬৭।অসীমের পথ খোলক্র জন্য স্বর্ণ চাবি হচ্ছে মৃত্যু।

-জন মিলটন।

৬৮।মৃত্যুর চেয়ে সুন্দর আর কিছুই হতে পারে না।

-ওয়াল্ট হুইটম্যান।

আরও পড়ুন… বাবাকে নিয়ে সাড়া জাগানো ১৭ টি উক্তি

৬৯। আমি মৃত্যুর ভয় করি না। আমি জন্মের আগে বিলিয়ন-বিলিয়ন বছর ধরে মারা গিয়েছিলাম এবং এ থেকে সামান্যতম অসুবিধায়ও পড়িনি।

-মার্ক টয়েন

৭০। মৃত্যুর ঝর্ণা স্থির করে তোলে জীবনের জলকে।

-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

৭১। পুরুষের মতো বাঁচতে যদি মরতে হয় তবে মরে কী ক্ষতি?

-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

৭২। ঘুম হচ্ছে দ্বিতীয় মৃত্যু।

-হুমায়ূন আহমেদ।

৭৩। মৃত মানুষদের জন্য আমরা অপেক্ষা করি না।আমাদের সমস্ত অপেক্ষা জীবিতদের জন্য।

-হুমায়ূন আহমেদ।

৭৪। তোমার আগে যদি আমার মৃত্যু হয় অথবা আমার আগে তোমার দেহান্তর, তবু যেন আমরা বেদনার সীমানা না বাড়াই কারন বেচে থাকার মত বিপুল আর তো কিছু নেই ।

-পাবলো নেরুদা।

৭৫। মৃত্যুই আমাদের সবার গন্তব্য । কেউ কখনো এটা থেকে পালাতে পারে নি । এবং সেটাই হওয়া উচিৎ, কারন মৃত্যুই সম্ভবত জীবনের অন্যতম বড় আবিষ্কার । এটা জীবনে পরিবর্তনের এজেন্ট । এটা পুরনোকে ঝেড়ে নতুনের জন্য জায়গা করে দেয় ।

-স্টিভ জব।

৭৬। তোমাদর আগে পৃথিবীতে যারা ছিলেন তারা মনে করতেন মৃত্যু তাদের সন্নিকটে। তাদের একেকজন পবিত্রতা অর্জনের জন্য পানি সংগ্রহ করে নিতেন, প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতেন এবং তারপর ওযু করতেন আল্লাহর নির্দেশের (মৃত্যু) ভয়ে যেন তা এমন অবস্থায় না আসে যখন তিনি পবিত্র অবস্থায় নেই।

-আল হাসান আল-বাসরী (রাহিমাহুল্লাহ)।

৭৭। আপনি যদি খুব ভালো একটা জীবন পেতে চান, কখনো ভুলবেন না যে আপনি একদিন মৃত্যুবরণ করবেন।

-তারিক রামাদান।

৭৮। মৃত্যু একটি জীবনকে ধ্বংস করতে পারে একটি সম্পর্ককে নয়।

-মিচ আলবম।

৭৯। জীবন নিয়ে গর্ব মানুষের চিরকালের অথচ মৃত্যু কত সহজ কি নিঃশব্দে এসে চলে যায়।

-সমরেশ মজুমদার।

৮০। সে ই প্রকৃত মানুষ যে আত্মার মৃত্যুকে ভয় পায় শারিরীক মৃত্যুকে নয়।

-ইবনুল কাইয়্যিম।

৮১। আপনার জীবনে আনন্দ যেমন হঠাৎ করেই আসে তেমনি মৃত্যুও একদিন হঠাৎ করেই চলে আসবে।

-ওয়াল হুইটম্যান।

৪০ মৃত্যুর মতো সত্য আর আশার মতো মিথ্যা নেই।

-হযরত আলী রাঃ।

৮২। কেউ মরতে চায় না। এমনকি স্বর্গে যেতে চায় এমন লোকেরা সেখানে যাওয়ার জন্য মরতে চায় না। এবং তবুও, মৃত্যু আমাদের সকলেরই ভাগ করে নেওয়া গন্তব্য। এর আগে কেউ এড়ায় নি, এবং এটিই এমন হওয়া উচিত, কারণ মৃত্যু সম্ভবত জীবনের একক সেরা আবিষ্কার। এটি জীবনের পরিবর্তন এজেন্ট। এটি নতুনটির জন্য পথ তৈরি করতে পুরানোদের সাফ করে দেয়।

-স্টিভ জবস।

৮৩।মৃত্যুর ভয় হাস্যকর কারণ যতক্ষণ না আপনি মৃত না হন ততক্ষণ আপনি বেঁচে থাকবেন এবং আপনি যখন মরে যাবেন তখন আর চিন্তার কিছু নেই!

-পরমহংস যোগানন্দ।

৮৪। মানুষ বেদনার চেয়েও মৃত্যুকে ভয় পায়। এটি আশ্চর্যজনক যে তারা মৃত্যু থেকে ভয় পায়। মৃত্যুর চেয়ে জীবন অনেক বেশি ব্যথা দায়। মৃত্যুর সময়, ব্যথা শেষ হয়ে যায়। হ্যাঁ, আমি অনুমান করি এটি একটি বন্ধু।

-জিম মররিসন।

৮৫। মৃতদের আশ্রয় নেওয়া মৃত্যু নিজেই, এবং কেবল জীবনের সমস্ত ঝুঁকি নিয়েই বেঁচে থাকা জীবনযাপন।

-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

৮৬ ।আল্লাহ্‌ যদি কাউকে মারতে চান তাহলে কি তার কোনো আয়োজন করার প্রয়োজন আছে? তাহলে মরতে কিসের ভয়, একবারই তো মরতে হবে।

-হুমায়ূন আহমেদ।

৮৭।মৃত্যু হচ্ছে একটা শ্বাশত ব্যাপার।একে অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। আমরা যে বে্ঁচে আছি এটাই একটা মিরাকল।

-হুমায়ূন আহমেদ।

৮৮।মৃত্যু টের পাওয়া যায়।তার পদশব্দ ক্ষীন কিন্তু অত্যন্ত তীক্ষ্ণ।

-হুমায়ূন আহমেদ।

৮৯। আমি ওষ্ঠে মৃত্যুর স্বাদ পাচ্ছি, যা অপার্থিব৷

-ভল্ফগাং আমেডিয়াস মোৎসার্ট।

৯০।মৃত্যু সবচেয়ে বড় ক্ষতি নয় বড় ক্ষতি হয় তখন যখন কেউ বেচে থেকেও মরে যায়।

-নরমান কাজিন্স।

৯১। মৃত্যুর মতো সত্য আর আশার মতো মিথ্যা নেই।

-হযরত আলী রাঃ।

আরও পড়ুন… শিক্ষামূলক ৮০ টি বাণী

বিয়ে নিয়ে উক্তি, বিবাহ নিয়ে ১৩০ টি বাণী

বিয়ে নিয়ে উক্তি/ বিয়ে নিয়ে বাণী: বিবাহ নর নারীর জীবনে বয়ে আনে পূর্ণতার বার্তা। বিয়ের মাধ্যমেই নর নারীর যৌথ জীবনের সমাজ স্বীকৃত যাত্রার শুরু হয়। বর্তমান সমাজ ব্যবস্থায় বিয়ের গুরুত্ব দুই এক কথায় বলে শেষ করার মতো নয়। বিয়ে নর নারীর জীবনে মানসিক এবং শারীরিক চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি বংশের ধারা অব্যাহত রাখার অপরিহার‌্য  সামাজিক হাতিয়ার। বিয়ের মাধ্যমে নর নারী সংসার গঠন করে একে  অপরের দায়িত্ব গ্রহন করে থাকে। একটি বিয়ে যেমন দুটি নর নারীকে দিতে পারে সুখী দাম্পত্য জীবনের স্বাদ আবার বিপরীত ভাবে দুটি জীবনকে পরিনত  করে তুলতে পারে জ্বালাময় নরকে। শুধু দম্পতির মধ্যেই না দুটি পরিবারের উপরেও  বিয়ের প্রভাবে বিভিন্ন ক্রিয়-প্রতিক্রিয়া লক্ষ করা যায়। তাই বিয়ের ক্ষেত্রে ভেবে চিন্তে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।বিভিন্ন বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গ বিয়ে কে বিভিন্ন আঙ্গিকে ব্যাখ্যা করেছেন। বিয়ে নিয়ে তেমনি কিছু  উক্তি / বিয়ে নিয়ে তেমনি কিছু  বাণী এখানে সংকলন করা হলো।

 

বিয়ে নিয়ে উক্তি:

০১। একটি ভাল বিবাহের চেয়ে প্রেমময়, বন্ধুত্বপূর্ণ এবং মনোমুগ্ধকর সম্পর্ক, কথোপকথন বা সঙ্গ নেই।

-মার্টিন লুথার।

০২। বিয়ে হচ্ছে নিজের অধিকার আরেকজনের উপর হস্তান্তরের আনুষ্ঠানিক দলিল।

-রেদোয়ান মাসুদ

০৩। বিবাহ হচ্ছে প্রত্যাশার মৃত্যু ।

-উডি এলেন।

০৪। দুজনের মধ্যে পারস্পারিক ভালোবাসার জন্য বিবাহের চেয়ে উত্তম আর কিছু নেই ।

-ইবনে মাজাহ।

০৫। ভালোবাসের কমতি নয় বরং বন্ধুত্বের কমতির কারণেই বিয়েতে ভাঙন ধরে থাকে।

-ফ্রেডরিক নিয়েরজকি।

০৬। বিয়ে করার অর্থ হচ্ছে নিজের অধিকারের অর্ধেক করে নেওয়া এবং কর্তব্যকে দ্বিগুণ করা ।

-শুপেনহাওয়ার।

০৭। বিয়ের পরে সেটা আর ভালোবাসা থাকে না, স্বামী স্ত্রী যেন দুটো যন্ত্র হয়ে যায়। যেখানে সবকিছু চলে নিয়ম মাফিক। ভালোবাসা হচ্ছে একটা অনিয়ম। যখন সেখানে নিয়মকানুন চলে আসে তখন আর ভালোবাসা থাকে না।

-রেদোয়ান মাসুদ

০৮। রোম্যান্সের বিশেষজ্ঞরা বলেছিলেন সুখী বিবাহের জন্য অনুরাগী প্রেমের চেয়ে বেশি কিছু থাকতে হবে। স্থায়ী ইউনিয়নের জন্য তারা জোর দিয়ে বলেন, একে অপরের জন্য খাঁটি পছন্দ থাকতে হবে। যা আমার বইয়ে বন্ধুত্বের জন্য একটি ভাল সংজ্ঞা।

-মেরিলিন মনরো।

০৯। বিবাহ বিশেষণ নয়; এটি একটি ক্রিয়াপদ এটি আপনি পান এমন কিছু নয়। এটি আপনি কিছু করেন। আপনি নিজের সঙ্গীকে প্রতিদিন এভাবেই ভালোবাসেন।

-বারবারা দে অ্যাঞ্জেলিস।

১০। এই বিবাহ হাসিতে পূর্ণ হোক, স্বর্গে আমাদের প্রতিদিন হোক।

-রুমি।

১১। বিবাহ শরৎকালে পাতার রঙ দেখার মতো; প্রতিটি ক্রমবর্ধমান দিনের সাথে সর্বদা পরিবর্তনশীল এবং আরও অত্যাশ্চর্য সুন্দর।

-ফন ওয়েভার।

১২। সম্ভবত প্রথম বিয়ে এবং দ্বিতীয় বিয়ের মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে দ্বিতীয় বার অন্তত আপনি জানেন যে আপনি জুয়া খেলছেন ।

-এলিজাবেথ গিলবার্ট।

১৩। কারো আসল রূপ চেনার সবচেয়ে বড় হাতিয়ার হচ্ছে তাকে বিয়ে করা।

-রেদোয়ান মাসুদ।

১৪। বিবাহ, শেষ পর্যন্ত, অনুরাগী বন্ধু হওয়ার অনুশীলন।”

– হারভিল হেন্ডরিক্স।

আরও পড়ুন… ৯০ টি প্রেমের বাণী

১৫। ভালোবাসা কথাটা বিবাহ কথার চেয়ে আরো বেশী জ্যান্ত ।

-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

১৬। বিয়ের আগ পর্যন্ত পুরুষরা বুঝতে পারে না সুখ আসলে কি । যখন বুঝতে পারে তখন বড্ড দেরি হয়ে যায় ।

-ফ্রাঙ্ক সিনাত্রা।

১৭। বিবাহের সাথে তিন টি রিং জড়িতঃ এনগেজমেন্ট রিং, ওয়েডিং রিং এবং সাফারিং বা ভোগান্তি ।

-উডি এলেন।

১৮। বিয়ে হচ্ছে বুদ্ধির কাছে কল্পনার জয় আর দ্বিতীয় বিয়ে হচ্ছে অভিজ্ঞতার কাছে আশার জয়।

-স্যামুয়েল জনসন।

১৯। সুন্দরী মেয়েরা পারিবারিক জীবনে সবচেয়ে বেশি অসুখী হয়, কারণ তাদের উপর বহু পুরুষের অভিশাপ লেগে থাকে।
– রেদোয়ান মাসুদ

২০। মানুষের একটা বয়স আছে যখন সে চিন্তা না করিয়াও বিবাহ করিতে পারে । সে বয়স পেরোলে বিবাহ করিতে দুঃসাহসিকতার দরকার হয়।

-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

২১। মনের মতো মানুষ ছাড়া সংসার করা আর ডাস্টবিনের পাশে বসে থাকা একই কথা।

-রেদোয়ান মাসুদ।

২২। বিবাহিত পুরুষ অবিবাহিত পুরুষের চেয়ে বেশী দিন বাঁচে । কিন্তু বিবাহিত পুরুষদের মরার ইচ্ছা বেশী ।

-জনি কারসন।

২৩। এটা জাগতিক ভাবেই স্বীকৃত যে যে ব্যক্তি নিজের ভাগ্যকে ভালো করার পিছনে ছোটে সে সব সময়ই বিয়ের মাধ্যমে একজন ভালো বউ পাওয়ার আশা রাখে।

– জানে অস্টেন।

২৪। সুতরাং এটি সহজ হবে না। এটি সত্যিই কঠিন হতে চলেছে; আমাদের এই প্রতিদিন কাজ করতে হবে, তবে আমি আপনাকে চাই কারণ আমি এটি করতে চাই। আমি চিরকালের জন্য, আপনার প্রতিদিনের চাই আপনি এবং আমি … প্রতিদিন। ”

-নিকোলাস স্পার্ক।

২৫। বিয়ে করার অর্থ হচ্ছে নিজের অধিকারকে অর্ধেক করে নেওয়া এবং কর্তব্যকে দ্বিগুণ করা।

-শুপেনহাওয়ার।

২৬। যখন আমরা আমাদের ভালোবাসি তাদের সাথে বিবাহিত হওয়ার সময় শুভ বিবাহ শুরু হয় এবং আমরা যে বিয়ে করি তাদের সাথে প্রেম করার সময় তারা প্রস্ফুটিত হয়।”

-টম মুলেন।

২৭। বিবাহ স্বর্গ নরক কোনটাই নয়, এটি কেবল শোধনের ব্যবস্থা ।

-আব্রাহাম লিংকন।

২৮। বিয়ে করার ক্ষেত্রে টাকা-পয়সা, সার্টিফিকেট, চাকরি, সৌন্দর্য এগুলো হলো প্রাথমিক যোগ্যতা। মূল যোগ্যতা হলো আপনি তাকে কতটুকু সহ্য করতে পারেন সে আপনাকে কতটুকু সহ্য করতে পারে।

-রেদোয়ান মাসুদ

২৯। এটি প্রেমের অভাব নয়, বরং বন্ধুত্বের অভাব যা বিবাহিত করে না ”

-ফ্রিডরিচ নিটশে।

৩০। ভালোবাসার মানুষের সাথে বিয়ে না হওয়াটাই বোধ হয় ভালো । বিয়ে হলে মানুষটা থাকে ভালোবাসা থাকে না । আর যদি বিয়ে না হয় তাহলে হয়ত বা ভালোবাসাটা থাকে, শুধু মানুষটাই থাকে না । মানুষ এবং ভালোবাসা এই দুইয়ের মধ্যে ভালোবাসাই হয়তো বেশী প্রিয় ।

-হুমায়ূন আহমেদ।

৩১। ছেলেরা বিয়ে করে কারণ তারা জীবন নিয়ে ক্লান্ত আর মেয়েরা করে কারণ হয়তো তারা কৌতূহলী বা বিমর্ষ।

-অস্কার ওয়াইল্ড।

৩২। বিয়ের মাধ্যমে দুটো জিনিস ঘটে থাকে এক হলো যদি আপনি ভালো বউ পান তবে আপনি ভালো জীবন পাবেন আর যদি খারাপ বউ পান তবে দার্শনিক হয়ে যাবেন।

-সক্রেটিস।

৩৩। বিয়েকে ভালোবাসি একারণেই যে এর মাধ্যমে এমন একজনকে পাওয়া যাবে যাকে সারাজীবন বিরক্ত করা যাবে।

-রিতা রুডনার।

৩৪। কোনো মেয়েই সেই ছেলেকে বিয়ে করতে চায় না যে নিজেকে তার সৃষ্টিকর্তার নিকট সমর্পিত করতে পারেনি।

-টি ডে জেকস।

৩৫। একটা পরিপূর্ণ বিয়ে সেটা নয় যেখানে ছেলে মেয়ে উভয়ই পৃথকভাবে পরিপূর্ণ এবং মিল বিদ্যমান। বরং পরিপূর্ণ বিয়ে হলো সেটাই যেখানে তাদের মধ্যে থাকে অমিল এবং তারা তাই উপভোগ করে।

-ডেভ মিউয়ার।

৩৬। বিয়ের সবচেয়ে বেশি মজা অবিবাহিতদের মনেই থাকে।

-রেদোয়ান মাসুদ

৩৭। বিয়ের মূল লক্ষ্য একই রকম ভাবা নয় বরং একসাথে ভাবা।

-রবার্ট সি ডডস।

৩৮।  বিবাহ যেমন পুরুষের মতো মহিলাদেরও অবশ্যই বিলাসিতা হতে হবে, প্রয়োজন নয়; জীবনের ঘটনা, সব কিছুই না।

-সুসান বি অ্যান্টনি।

৩৯। ভালোবাসার মায়া শুধুমাত্র বিয়ের মাধ্যমেই কাটানো সম্ভব।

-এম্রোস ডিয়েরসে।

৪০। বিয়ে হলো সাবমেরিন এর মতো কেননা এটা ততক্ষন পর্যন্তই নিরাপদ যতক্ষণ আপনি ঘটে যাওয়া সব কিছু নিজেদের মধ্যেই রাখবেন।

-ফ্রাংক পিটম্যান।

৪১। বিয়ে হলো একটা লম্বা আলাপচারিতা যা সব সময়ই ছোট মনে হয়।

-অ্যান্ড্রে মৌরিস।

৪২। বিয়ে হলো একটা চমৎকার প্রতিষ্ঠান কিছু শেখার জন্য।

-মে ওয়েস্ট।

৪৩। একটা সুন্দর বিয়ের প্রয়োজন একজনের উপরই বারবার প্রেমে পড়া।

– মিগান ম্যাকলাফলিন

৪৪। বিয়ের সৌন্দর্য একেবারে শুরুতেই পাওয়া যায় না বরং তা ধীরে ধীরে তৈরি হতে থাকে।

-ফাওন ওয়েভার।

৪৮। বিবাহিত পুরুষদের চেয়ে অবিবাহিত পুরুষদের মুখে নারীর শরীর নিয়ে গল্প বেশি শোনা যায়।

-রেদোয়ান মাসুদ

৪৯।  বিবাহ কেবল আধ্যাত্মিক যোগসূত্র নয়, আবর্জনা ছড়িয়ে দেওয়াও মনে আছে।

-জয়েস ব্রাদার্স।

৫০। একটি সফল বিবাহের জন্য সবসময় একই ব্যক্তির সাথে প্রেমে পড়া প্রয়োজন।”

-ম্যাগনন ম্যাকলফলিন।

৫১। বিবাহ বয়স সম্পর্কে নয়; এটি সঠিক ব্যক্তির সন্ধানের বিষয়ে।

-সোফিয়া বুশ।

৫২। প্রেম দুর্বলতা নয়। এটা শক্তিশালী। এটি কেবল বিবাহের সংস্কৃতিতে থাকতে পারে। ”

-বরিস পাস্টারনাক।

৫৩। স্বামী হিসাবে আমার এক সেরা বন্ধু এবং তিনি আমার প্রথম সমর্থক। তিনি একটি পারিবারিক মানুষ এবং তিনি সর্বদা ফিরিয়ে দিচ্ছেন। এটাই তাকে সুন্দর মানুষ করে তোলে। আমরা কোনও উপায়ে নিখুঁত নই, তবে এটি আমাদের সুন্দর করে তোলে। আমরা নিখুঁত নই বলে আমরা ভয় পাই না। আমাদের মতভেদ রয়েছে, তবে তা বিবাহের সাথেই আসে।

-তমেরা গবাদি।

৫৪। একটি ভাল বিবাহ হ’ল দুটি ভাল ক্ষমাকারীদের মিলন।

-রুথ বেল গ্রাহাম।

৫৫। একটি দুর্দান্ত বিবাহ এমন কিছু নয় যা কেবল ঘটে; এটি এমন কিছু যা তৈরি করতে হবে

-ফন ওয়েভার।

৫৬। একজন প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তার প্রয়োজন হয়ে থাকার চেয়ে একজন চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারির প্রিয়জন হওয়া অনেক সম্মানের, গৌরবের।

-রেদোয়ান মাসুদ

৫৭। আমি যদি বিয়ে করি তবে আমি খুব বিবাহিত হতে চাই।

-অড্রে হেপবার্ন।

৫৮। দুর্দান্ত বিবাহ হ’ল অংশীদারিত্ব। অংশীদারি না হয়ে এটি দুর্দান্ত বিবাহ হতে পারে না।

– হেলেন মিরেন।

৫৯। একটি ভাল বিবাহ হ’ল যা ব্যক্তি এবং যেভাবে তারা তাদের ভালবাসা প্রকাশের পরিবর্তন ও বিকাশের অনুমতি দেয়।”

-পার্ল এস বাক।

৬০। ভালোবাসার স্বাদ ততক্ষণ পর্যন্তই থাকে যতক্ষণ পর্যন্ত বিয়ে না হয়।

-রেদোয়ান মাসুদ

৬১। সুখী বিবাহের গোপন বিষয় হ’ল যদি আপনি চার দেয়ালের মধ্যে কারও সাথে শান্তিতে থাকতে পারেন, আপনি সন্তুষ্ট হন কারণ আপনি যেটিকে ভালোবাসেন সে আপনার নিকটে, হয় উপরে বা নীচে, বা একই ঘরে, এবং আপনি যে উষ্ণতা অনুভব করেন যা আপনি প্রায়শই খুঁজে পান না, তারপরেই প্রেমটিই এটি।

-ব্রুস ফোরসিথ।

৬২। মেয়েরা বিয়ের আগে কান্নাকাটি করে আর ছেলেরা বিয়ের পর ।।

-পোলিশ প্রবাদ।

৬৩। ভালোবাসা মানে এই নয় যে কাউকে বিয়ে করতেই হবে, কখনও কখনও ভালোবাসার মানুষের সুখের জন্য বুকের ভেতরে শত যন্ত্রণা ঢেকে রেখে হাসি মুখে প্রিয় মানুষটিকে বিদায় দিতে হয়।

-রেদোয়ান মাসুদ

৬৪। বিয়ে হচ্ছে বুদ্ধির কাছে কল্পনার জয় আর দ্বিতীয় বিয়ে হচ্ছে অভিজ্ঞতার কাছে আশার জয়। -স্যামুয়েল জনসন।

৬৫। আমার বিবাহের দিক থেকে আপনি জানেন যে, আমার স্বামীর প্রেমে পড়া আমার কাছে এ সময়ের সবচেয়ে ভাল ঘটনা ছিল।

-ক্যারোলিন কেনেডি।

৬৬। একটি ভাল বিবাহ উদারতা একটি প্রতিযোগিতা।”

-ডায়ান সাওয়ের।

৬৭। আমার সবচেয়ে উজ্জ্বল কীর্তি আমার স্ত্রীকে আমাকে বিয়ে করতে প্ররোচিত করতে সক্ষম হবার যোগ্যতা ছিল।

-উইনস্টন চার্চিল।

৬৮। স্বামী স্ত্রী হওয়ার ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রি করা হলো একটি আনুষ্ঠানিকতা মাত্র। কিন্তু আজীবনের জন্য স্বামী স্ত্রী হয়ে থাকার জন্য যে জিনিসটি সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন সেটি হলো বন্ধন।

-রেদোয়ান মাসুদ

৬৯। আমি মনে করি বিবাহের ধারণার চেয়ে দীর্ঘস্থায়ী, স্বাস্থ্যকর সম্পর্ক গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি সফল বিবাহের মূলে রয়েছে দৃঢ় অংশীদারিত্ব।

-কারসন ডেলি।

৭০। একটি সুখী বিবাহ একটি দীর্ঘ কথোপকথন যা সর্বদা স্বল্প মনে হয়।

-আন্দ্রে মুরোইস।

৭১। বিয়ে করার একটা সুবিধা হচ্ছে, তোমার ভুল- ত্রূটিগুলো আর তোমার কষ্ট করে মনে রাখার দরকার নেই।

-সংগৃহীত।

৭২। এটা সত্যি যে কেউ পরাধীন হয়ে জন্মায় না, কিন্তু অনেকেই বিয়ে করে ফেলে।

-সংগৃহীত।

৭৩। পানির অপর নাম জীবন, বিয়ের অপর নাম নতুন জীবন।

-সংগৃহীত।

৭৪। বিয়ে মানে ট্র্যাজেডিধর্মী একটি রোমাঞ্চকর উপন্যাস যার প্রথম পরিচ্ছদেই হতভাগা নায়কের মৃত্যু হয়ে থাকে।

-সংগৃহীত।

৭৫। যখন আপনার মাথায় টাক বাড়তে শুরু করবে, তখন বুঝবেন আপনার বিয়ের বয়স হয়েছে

বিবাহিত লোকমাত্রই অভিজ্ঞ।

-সংগৃহীত।

৭৬। জীবন একটাই, বিয়ে একটা না–ও হতে পারে।

-সংগৃহীত

৭৭। পুরুষ মানুষ দুই প্রকার। জীবিত ও বিবাহিত।

-সংগৃহীত

৭৮। মেয়েরা কেমন পুরুষ চায়? সুদর্শন, বিত্তবান এবং নিবোধ।

-সংগৃহীত।

৭৯। আপনি যার সাথে বেঁচে থাকতে পারেন তাকে কখনই বিয়ে করবেন না, যাকে ছাড়া বাঁচতে পারবেন না তাকে বিয়ে করুন।

– সংগৃহীত।

৮০। যার সাথে জীবন কাটাতে চাও তাকে নয় বরং যাকে ছাড়া জীবন কাটাতে পারবে না বলে মনে হয়, তাকেই বিয়ে করো। কিন্তু যেটাই করো না কেন, সত্যি কথা হলো পরবর্তী সময়ে পস্তাতে তোমাকে হবেই।

-সংগৃহীত।

৮১। বিয়ের আগে ছেলেটি যখন মেয়েটির হাত ধরে, সেটি হচ্ছে ভালোবাসা। আর বিয়ের পরে যখন ধরে, সেটি হচ্ছে আত্মরক্ষা।

-সংগৃহীত।

৮২। এটা সত্যি যে কেউ পরাধীন হয়ে জন্মায় না, কিন্তু অনেকেই বিয়ে করে ফেলে।

-সংগৃহীত।

৮৩। মেয়েরা সত্যিই unpredictable. বিয়ের আগে তারা একজন পুরুষকে expect করে, বিয়ের পরে তাকে suspect করে, আর তার মৃত্যুর পরে তাকে respect করে।

-সংগৃহীত।

৮৪। একটি মেয়ে তার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে চিন্তিত থাকে যতদিন তার বিয়ে না হয়। ছেলেদের

চিন্তাটা বিয়ের পরে শুরু হয়।

-সংগৃহীত।

৮৫। বিয়ে মানে এমন একটি জটিল সম্পর্কের সূত্রপাত, যেখানে একজন সবসময়েই ঠিক বা নির্ভুল এবং অন্যজন…! স্বামী বেচারা।

-সংগৃহীত।

৮৬। মেয়েটি তার মাকে গিয়ে বলল, ‘আমি এমন একটি ছেলেকে খুঁজে পেয়েছি, যে ঠিক বাবার মতো।’ মা বললেন, ‘এখন তুমি আমার কাছে কী চাও, সান্ত্বনা?’

-সংগৃহীত।

৮৭। জন্ম হোক যথা তথা, বিয়ে হোক ভালো জায়গায়।

-সংগৃহীত।

৮৮। বিয়ে জীবন বদলে দিতে পারে, কিন্তু দিন-রাত বদলাতে পারে না। বিয়ের পরেও ২৪ ঘণ্টায় এক দিন হয়।

-সংগৃহীত।

৮৯। শুধু ছেলেদের নামই ‘মিলন’ হয় না, শুধু ‘সন্ধি’ মানেই ‘মিলন’ হয় না, বিয়ে মানেও মিলন

বিয়ে এমন এক আনন্দময় উৎসব, যেখানে যারা বিয়ে করে তারা ছাড়া সবাই আনন্দ–উল্লাসে ব্যস্ত থাকে।

-সংগৃহীত।

৯০। মেয়েরা বিয়ের সময় তাদের চেয়ে লম্বা জামাই খোঁজে। কারণ, সারা জীবন তারা স্বামীর

সামনে মাথা উঁচু করে কথা বলতে চায়।

-সংগৃহীত।

৯১। সব বিয়েই সুখের। পরবতী সময়ে একসঙ্গে থাকতে গিয়েই যত ঝামেলা হয়।

-সংগৃহীত।

৯২। বিয়ে মানে আপনার কর্তৃত্ব এমন একজন স্ত্রীলোকের হাতে তুলে দেয়া, যেকোনো কিছু না বুঝেও জগতের সব কিছু বোঝেন বা জানেন সারাণ এমন ভাব ধরে থাকেন।

-সংগৃহীত।

৯৩। মেয়েরা আশা করে ছেলেরা বিয়ের পরে বদলাবে, কিন্তু তা হয় না। আর ছেলেরা আশা করে মেয়েরা বিয়ের পরেও একইরকম থাকবে, কিন্তু তারা বদলে যায়।

-সংগৃহীত।

৯৪। বিয়ের আগে পযন্ত আমি জানতাম না সত্যিকারের সুখ কাকে বলে। যখন জানলাম তখন বড্ড দেরি হয়ে গেছে।

-সংগৃহীত।

৯৫। এটা সত্যি যে ভালোবাসা অন্ধ, তবে বিয়ে চোখ খুলে দেয়।

-সংগৃহীত।

৯৬। বিয়ে এমন একটা বিষয়, যারা এখনো করেননি তারা সেটা করতে ব্যাপক আগ্রহ পোষণ করেন আর যারা ইতোমধ্যেই কর্মটা সেরে ফেলেছেন তারা অন্যকে এই ভুল না করার উপদেশ দিয়ে থাকেন।

-সংগৃহীত।

৯৭। বিয়ে মানে ধৈর্যশীল হওয়ার পথের প্রথম পদপে। কারণ বিয়ে করলে আপনি ধৈর্যশীল ও সহনশীল হতে বাধ্য।

-সংগৃহীত।

৯৮। আমি বহু দিন আমার স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলিনি, আমি আসলে তাকে কথার মাঝখানে থামাতে চাইনি।

-সংগৃহীত।

৯৯। বিয়ে হচ্ছে বুদ্ধিমত্তার বিরুদ্ধে কল্পনার জয়। আর দ্বিতীয় বিয়ে হচ্ছে অভিজ্ঞতার বিপক্ষে আশাবাদের জয়।

-সংগৃহীত।

১০০। জীবনের জন্য বিয়ে, বিয়ের জন্য জীবন নয়।

-সংগৃহীত।

১০১। বিয়ে বছরের ৩৬৫ দিনের মধ্যেই করতে হয়। এর বাইরে করা সম্ভব নয়।

-সংগৃহীত।

১০২। ভালোবাসা থাকলে বিয়ে না–ও হতে পারে, কিন্তু বিয়ে হয়ে গেলে ভালো ‘বাসা’ লাগবেই।

-সংগৃহীত

১০৩। আপনি বিয়ে করলেও সূর্য উঠবে, বিয়ে না করলেও সূর্য উঠবে।

-সংগৃহীত।

১০৪। বিয়ের আগে ছেলেরা হাসে, মেয়েরা কাঁদে। আর বিয়ের পর? মেয়েরা হাসে, ছেলেরা কাঁদে।

-সংগৃহীত।

১০৫। স্বামী আর স্ত্রী হল একটি মুদ্রার এপিঠ- ওপিঠ, একসাথে থাকলেও তারা কখনো মুখোমুখি হতে পারে না।

-সংগৃহীত।

১০৬। The secret of a happy marriage remains a secret.

-সংগৃহীত।

১০৭। Arrange marriage – জেনেশুনে বিষের বোতলে চুমুক দেয়া।

Love marriage – সেবনের পূর্বে উক্ত বোতলটি ভালোকরে ঝাকিয়ে নিয়ে পান করা 🤣

-সংগৃহীত।

১০৮। একজন বিবাহিত পুরুষ যতবারই তার চাকরি পরিবর্তন করুক না কেন, চিরকাল স্ত্রী নামক সেই একই বসের অধীনেই থাকতে হয়।

-সংগৃহীত।

১০৯। ছেলেটি বলেছিল মেয়েটির জন্য সে দুজখে পর্যন্ত যেতে রাজী। আল্লাহ্ তাকে সেই সুযোগ করে দিয়েছেন। তাদের বিয়ে হয়েছে।

-সংগৃহীত।

১১০। বিয়ের প্রথম বছর স্বামী বলে স্ত্রী শোনে, দ্বিতীয় বছর স্ত্রী বলে স্বামী শোনে আর তৃতীয় বছর থেকে স্বামী-স্ত্রী উভয়েই বলে আর পাড়া-প্রতিবেশীরা শোনে।

-সংগৃহীত।

১১১। বিয়ে মানে পুরুষের সমুদয় নিয়ন্ত্রণ স্ত্রী নামক একজন ভয়ানক স্বৈরাচারী মানবীর হাতে তুলে দেয়া যে কিনা সারাটা বছর কানের কাছে চাইনিজ মোবাইল সেটের মতো উচ্চ আওয়াজে ক্যাচরম্যাচর করাটাই যার একমাত্র কাজ।

-সংগৃহীত।

১১২। পরিণয় দুটি হৃদয়কে মিলিয়ে দেয় কিন্তু এই মিলন আবিষ্কার করবার জন্যই চলে সারাজীবন তীব্র সংগ্রাম ।

-সংগৃহীত।

১১৩। বিয়ে মানে শ্বশুরকে আব্বা ও শাশুড়িকে আম্মা বলে ডাকা। নিজের বাবা-মা তখন হয়ে যায় বুড়ো আর বুড়ি।

-সংগৃহীত।

১১৪। বিয়ে মানে আদর্শ মেয়ে ভেবে একজনকে বউ করে ঘরে আনা ও বছর যেতে না যেতেই পাশের বাড়ির ভাবীসাহেবাকে আদর্শ বউ বলে ভাবা ও তুলনা করা।

-সংগৃহীত।

১১৫। একটি বিয়ে মানেই কদিন পরেই নতুন করে স্বরবর্ণ-ব্যঞ্জনবর্ণ পড়তে শরু করার প্রস্তুতি

বিয়ে জীবনের একটি নতুন দুয়ার উন্মোচন করে, সেটি হলো বাসরঘরের দুয়ার।

-সংগৃহীত।

১১৬। বিয়ে মানুষের মৌলিক অধিকার নয়, তবে একবার বিয়ে করে ফেললে সব মৌলিক অধিকার দ্বিগুণ হারে মেটাতে হয়।

-সংগৃহীত।

১১৭। বিয়ে মানে দিল্লিকা লাড্ডু (পুরনো প্যাঁচাল), খেয়েছেন তো মরেছেন। বছর ঘুরতে না ঘুরতেই দু’জন থেকে তিনজন, ত্রেবিশেষে চারজনে রূপান্তর।

-সংগৃহীত।

১১৮। তাকে বিয়ে করো না যার সাথে তুমি থাকতে পারবে বরং তাকে বিয়ে করো যাকে ছাড়া তুমি থাকতে পারবে না।

-সংগৃহীত।

১১৯। সুখী বিয়ে হলো সেটাই যেখানে থাকে স্বার্থহীন ভালোবাসা।

-সংগৃহীত।

১২০। একটা সুন্দর বিয়ে এমন কিছু নয় যা খুযে পাওয়া যায় বরং তা বানিয়ে নিতে হয় এবং সারা জীবন তা চালিয়ে যেতে হয়।

-সংগৃহীত।

১২১। বিবাহ সেই সময়ের পরীক্ষা হয় যখন আপনি এবং আপনার স্ত্রী / স্ত্রী উভয়ই বিষয়গুলিকে আরও উন্নত করার জন্য কাজ করেন। এবং যখন আমরা প্রতিকূলতার মুখোমুখি হই তখন আমরা সবচেয়ে বেশি পরীক্ষিত হই। আপনি যদি দল হিসাবে এক হিসাবে প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে চলতে পারেন তবে আপনি অর্ধেক যুদ্ধে জয়ী হয়ে উঠতে পারেন।

– সংগৃহীত।

১২২। বিবাহ আপনাকে সারাজীবন একজন বিশেষ ব্যক্তিকে বিরক্ত করতে দেয়।

– সংগৃহীত।

১২৩। বিয়ে না করলে ছেলেরা সারাজীবন ধরে ভাবত, তাদের জীবনে কোন ভুল নেই।

-সংগৃহীত।

১২৪ । ভালবাসা হচ্ছে একটি মিষ্টি স্বপ্ন আর বিয়ে হচ্ছে এলার্মক্লক।

-সংগৃহীত।

১২৫। বিয়ে করলে মানুষকে মেনে নিতে হয়, তখন আর গড়ে নেবার ফাঁক পাওয়া যায় না ।

-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

১২৬। বিয়ে, একটি বৈধ ও ধর্মসম্মত অনুষ্ঠান, যেখানে দুজন বিপরীত (সাধারণত) লিঙ্গের মানুষ পরস্পরকে জ্বালাতন করা এবং পরস্পরের ওপর গুপ্তচরবৃত্তি করার শপথ নেয় তত দিনের জন্য, যত দিন না মৃত্যু এসে তাদের আলাদা করে।

-সংগৃহীত।

১২৭। বিবাহিত পুরুষ অবিবাহিতদের চেয়ে বেশি সময় বাঁচে, কিন্তু মৃত্যু কামনাও করে বেশি বেশি।

-সংগৃহীত।

১২৮। বিয়ে মানে জেনেশুনে আজীবন মেয়াদের কারাবাস, যেখানে স্বামী হচ্ছেন কয়েদি আর স্ত্রী থাকেন জেলারের ভূমিকায়।

-সংগৃহীত।

১২৯। বিষয়টি মজার যে একটি ছেলের জীবনে যখন কোন ধরণের দুশ্চিন্তা থাকেনা, সে বিয়ে করে। এটা অনেকটা সুখে থাকতে ভূতে কিলানোর মত।

-সংগৃহীত।

১৩০। জীবনটা যে অর্থহীন, বিয়ে করার পরই শুধু চিরন্তন এই কথাটার সত্যতাটা বোঝা যায়।

-সংগৃহীত।

১৩১। বিয়ে হচ্ছে বুদ্ধিমত্তার বিরুদ্ধে কল্পনার জয়। আর দ্বিতীয় বিয়ে হচ্ছে অভিজ্ঞতার বিপক্ষে আশাবাদের জয়।

-সংগৃহীত।

আরও পড়ুন… ভালোবাসার ১৩৫ টি উক্তি

প্রেম নিবেদনের উক্তি, ৩০ টি বাণী

প্রেম নিবেদনের উক্তি/ প্রেম নিবেদনের বাণী: মানুষ এক অনন্য জীব। কারণ মানুষের দেহের অন্তরালে অদৃশ্য শক্তি হিসেবে রয়েছে হৃদয়। আর এই হৃদয়ের উপস্থিতির কারণে নর-নারী বাঁধা পড়ে প্রেম নামক হৃদয়ের বন্ধনে। প্রেমিক প্রেমিকা একে অপরের নিকট ব্যক্ত করে তাঁদের প্রেমের বাণী। প্রেম যেমন রোমান্সকর বিষয় ঠিক প্রেম নিবেদনের ধরনও ঠিক ততোটাই রোমান্সকর। পৃথিবীতে কত নাটক,উপন্যাস,গল্প, সিনেমায় কতোবাক্যে, কতোভাবে যে প্রেমিক/ প্রেমিকা তাঁর প্রিয়তম/ প্রেয়সীর নিকট প্রেম নিবেদন করেছেন তার ইয়ত্তা নেই। প্রেম নিবেদন নিয়ে কত মহাপুরুষ/ মহিয়সী কতো যে উক্তি/ বাণী দিয়েছেন তার শেষ নেই। তেমনি কিছু উক্তি/ বাণী আপনাদের জন্য সংকলিত করা হয়েছে। আশাকরি প্রেম নিবেদনের  উক্তিগুলো/ প্রেম নিবেদনের বাণী গুলো আপনাদের মন ছুঁয়ে যাবে।

 

প্রেম নিবেদনের উক্তি:

০১। প্রকৃত প্রেমিক হলেই ভালোবাসা পাওয়া যাবে না, ভালোবাসা পেতে হলে আপনাকে হতে হবে প্রকৃত অভিনেতাও।

-রেদোয়ান মাসুদ

০২।  তুমি, শুধু তুমি কাছে থাকলে আমি বুঝি আমি বেঁচে আছি। অন্য পুরুষরা দাবি করে, তারা নাকি পরীর দেখা পেয়েছে। আমি দেখেছি শুধু তোমাকে, আর সেটুকুই আমার পক্ষে যথেষ্ট।

-জর্জ মুর।

০৩। এসো, আমরা প্রেমকে অমর করে দিই।

-হার্বার্ট ট্রেঞ্চ।

০৪। আমি তোমাকে অসংখ্যভাবে ভালবেসেছি, অসংখ্যবার ভালবেসেছি, এক জীবনের পর অন্য জীবনেও ভালবেসেছি, বছরের পর বছর, সর্বদা, সবসময় ।

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

০৫। তোমার কাছে আমার যত ঋণ, সে ঋণ কভু শোধ হবার নয়, যতই করি অর্থ ব্যয় আর যতই করি দিবস অপচয়।

-জেসি বেল রিটেনহাউস।

০৬। ভালোবাসা, এসো, ঘুমিয়ে পড়ো হে, আমার নিকটে এসে, আমি জানি, আমি তোমার প্রেমের জোয়ারে গিয়েছি ভেসে।

-রবার্ট ব্রাউনিং।

০৭। নীতিবাক্য আর প্রেম একসাথে চলতে পারে না। আপনি যদি কোনো মেয়েকে ভালোবাসেন অথবা ভালোবাসতে চান তাহলে তাকে কখনও নীতিবাক্য শোনাবেন না। নীতিবাক্য শোনালে মেয়েরা কখনোই আপনার প্রেমে পড়বে না।

-রেদোয়ান মাসুদ

০৯। তোমাকে যে ভালবাসি তা কেবল তুমি কেমন মানুষ তা দেখে নয়, তোমার সংস্পর্শে আমি যেমনটা হয়ে উঠি তার আকর্ষণেও।

– এলিজাবেথ ব্যারেট ব্রাউনিং।

১০। আমার অন্তরতম অন্তরে, যেখানে আমি একেবারে একা, সেখানে তোমার ঝর্ণাধারা কখনও শুকোবার নয়।

– পার্ল এস বাক।

১১। সবচেয়ে জরুরি কথাটিই বলা সবচেয়ে কঠিন, কারণ শব্দের বাঁধনে কথার অর্থ খাটো হয়ে আসে।

– স্টিফেন কিং।

১২। তুমি আমায় ভালবাস তাই তো আমি কবি আমার এ রূপ সে যে তোমার ভালবাসার ছবি।

-কাজী নজরুল ইসলাম।

১৩। তোমারে যে পেতে চায় তুমি তারে পেতে চেয়ো না কারণ তুমি যখন হাতটি বাড়াবে তখন সে তার হাতটি সরিয়ে নেবে।

-রেদোয়ান মাসুদ

১৪। হৃদয়ের সবটুকু দিয়ে তোমার কাছে মিনতি করছি, তোমার মন আর আমাদের মধ্যেকার ভালবাসার সবটুকু আমাকে জানতে দিও।

-সম্রাট অষ্টম হেনরি।

আরও পড়ুন… ৯০ টি প্রেমের বাণী

১৫। আমি তোমায় ভালবাসি, আমৃত্যু ভালবাসব, আর মৃত্যূত্তর জীবন বলে যদি কিছু থাকে সেই জীবনেও ভালবেসে যাব তোমাকে।

-কাসান্দ্রা ক্লেয়ার।

১৬।তোমাকে যে ভালোবাসি তা কেবল তুমি কেমন মানুষ তা দেখে নয়, তোমার সংস্পর্শে আমি যেমনটা হয়ে উঠি তার আকর্ষণেও।

-এলিজাবেথ ব্যারেট ব্রাউনিং।

১৭। যদি কখনও কাউকে ভালো লেগে যায় তাহলে সম্ভব হলে তাকে জানিয়ে দাও। সে যদি তোমাকে ফিরিয়ে দেয় হয়তোবা তুমি কয়েক দিনের জন্য কষ্ট পাবে। কিন্তু তুমি যদি তাকে তোমার মনের কথাটি না বলতে পারো, তাহলে জীবনভর আফসোস করবে।

-রেদোয়ান মাসুদ

১৮। দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম প্রেম বলে কিছু নেই। মানুষ যখন প্রেমে পড়ে, তখন প্রতিটি প্রেমই প্রথম প্রেম।

– হুমায়ূন আজাদ।

১৯। হৃদয়ের সবটুকু দিয়ে তোমার কাছে মিনতি করছি, তোমার মন আর আমাদের মধ্যেকার ভালবাসার সবটুকু আমাকে জানতে দিও।

– সম্রাট অষ্টম হেনরি।

২০। তোমাকে ভুলতে চেয়ে তাই আরো বেশি ভালোবেসে ফেলি, তোমাকে ঠেলতে গিয়ে দূরে আরো কাছে টেনে নেই যতোই তোমার কাছ থেকে আমি দূরে যেতে চাই ততো মিশে যাই নিঃশ্বাসে প্রশ্বাসে।

– মহাদেব সাহা।

২১। তুমি যদি কাউকে ভালোবাস,তবে তাকে ছেড়ে দাও।যদি সে তোমার কাছে ফিরে আসে,তবে সে তোমারই ছিল।আর যদি ফিরে না আসে,তবে সে কখনই তোমার ছিল না।

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

২২। ভালবাসা কী তা জানতে পেরেছি তোমার জন্যই।

-হারমান হেস।

২৩। আমি থাকি তোমার প্রহরী তোমাকে যখন দেখি, তার চেয়ে বেশী দেখি যখন দেখিনা।

– সুনীলগঙ্গোপাধ্যায়।

২৪। কিছু চোখ তোমার দিকে বাঁকা নজরে তাকাবে, কিছু হৃদয় তোমাকে আপন করে নিতে চাইবে, আর কিছু কণ্ঠ তোমাকে মধুর সুরে ডাকবে। তাই বলে তুমি সবার দিকে তাকাতে পারো না, সবার হৃদয়ের সাথে হৃদয় মেলাতে পারো না, সবার কণ্ঠে কণ্ঠ দিতে পারো না। তোমাকে এমন একজনকে বেছে নিতে হবে যে তোমার চেহারা দেখে ভালোবাসে না, ভালোবাসে শুধু তোমার হৃদয় দেখে।

-রেদোয়ান মাসুদ

২৫।তোমারে যে চাহিয়াছে ভুলে একদিন, সে জানে তোমারে ভোলা কি কঠিন ।

-কাজী নজরুল ইসলাম।

২৬। তাকে যে আমি ভালোবাসি তার রুপে গুনে নয়, তাকে না ভালোবেসে থাকতে পারি না।

-সমরেশ মজুমদার।

২৭। ওহ, এতো ভাল তাকে আমি বেসেছি , ঘৃনার কোন অনুভূতিই না থাকে তার প্রতি। _

-জাঁ রাসিন।

২৮। একজন প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তার প্রয়োজন হয়ে থাকার চেয়ে একজন চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারির প্রিয়জন হওয়া অনেক সম্মানের, গৌরবের।

-রেদোয়ান মাসুদ

২৯। আমি তোমায় ভালোবাসি, আমৃত্যু ভালোবাসব, আর মৃত্যুত্তর জীবন বলে যদি কিছু থাকে সেই জীবনেও ভালোবেসে যাব তোমাকে।

-কাসান্দ্রা ক্লেয়ার।

৩০। ভুলে থাকা যায় সুন্দর পৃথিবী ভুলে থাকা যায় জোছনা রাতের আলো, ভুলে থাকা যায় নদীর কলরব ভুলে থাকা যায় না শুধু তোমার চুলের কালো।

-রেদোয়ান মাসুদ

 

প্রেম নিবেদনের উক্তি/ প্রেম নিবেদনের বাণী

আরও পড়ুন… ভালোবাসার ১৩৫ টি উক্তি

কর্ম নিয়ে উক্তি, কাজ নিয়ে ১৮ টি বাণী

কর্ম নিয়ে উক্তি/ কর্ম নিয়ে বাণী:  জন্ম  থেকে মৃত্যু অবধি মানুষকে তাঁর জীবন অতিবাহিত করতে হয় কর্মের মাধ্যমে। কর্মের মাধ্যমেই মানুষ  নিজেকে সকরের নিকট পরিচিত করে তোলে। মানুষ  রক্তে মাংসে মানুষ হলেও প্রতিটি মানুষ নিজেকে প্রতিষ্ঠিত  এবং স্বপরিচয়ে পরিচিত করে তোলে  একমাত্র কর্মের মাধ্যমেই। জগদ্বিখ্যাত মানুষ গুলোর জীবনী পর্যালোচনা  করলে দেখতে পাওয়া যায় রক্তে মাংসে গড়া এসব মানুষ গুলোর সাথে সাধারণ মানুষের পার্থক্য শুধু কর্মেই। কর্মকে মনিষীরা নিজস্ব দৃষ্টি ভঙ্গি থেকে ব্যাখ্যা করেছেন। নিম্নে কর্ম সম্পর্কে সংকলিত বিভিন্ন  ধরনের কর্মের উক্তি/ কর্মের বাণী উপস্থাপন করা হলো। আশা করি কর্ম বা কাজ নিয়ে উক্তি / কর্ম নিয়ে বাণী গুলো আপনাদের  জীবন চলার পথকে কর্মময় করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

 

কর্ম নিয়ে উক্তি:

০১। যারা হৃদয় দিয়ে কাজ করতে পারে না; তাদের অর্জন অন্তঃসারশূন্য, উৎসাহহীন সাফল্য চারদিকে তিক্ততার উদ্ভব ঘটায়।

– এ পি জে আব্দুল কালাম

০২। জীবন চলার পথে বাঁধা আসতেই পারে তাই বলে থেমে যাওয়ার কোনো অবকাশ নেই। যেখানে বাঁধা আসবে সেখান থেকেই আবার শুরু করতে হবে।

– রেদোয়ান মাসুদ

০৩। বেশী কথা বলা, তা যতই মূল্যবান হউক নির্বুদ্ধিতার নিদর্শন।

– এরিস্টটল

০৪। তুমি যে কাজ করছ করছ তার উপর মনোনিবেশ মনে রাখবে সূর্যের আলো কখনোই না দেখে পোড়ায় না।
– আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল

০৫। প্রতিদিন এমন ভাবে কাজ করতে হবে যেন সকালবেলা যে প্রতিজ্ঞা নিয়ে ওঠো ঘুমানোর সময় যেন সে সন্তুষ্ট নিয়ে ঘুমাতে পারো।
– জর্জ লোরি মার

০৬। তোমার ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে তুমি আজ কি করছো তার উপর।
– মহাত্মা গান্ধী

০৭। প্রতিটা দিন কেই যাচাই করো তুমি কি অর্জন করলে তা দিয়ে নয় বরং তুমি কি কি কাজ করলে তা দিয়ে।
– রবার্ট লুইস টিভেনসন

০৮। সফল হতে হলে মনের বিরুদ্ধে কাজ করতে হয়।

-রেদোয়ান মাসুদ

০৯। এই পৃথিবী কখনো খারাপ মানুষের খারাপ কর্মের জন্য ধ্বংস হবে না, যারা খারাপ মানুষের খারাপ কর্ম দেখেও কিছু করেনা তাদের জন্যই পৃথিবী ধ্বংস হবে

– অ্যালবার্ট আইনস্টাইন

১০।  কেন পান্থ ক্ষান্ত হও হেরি দীর্ঘ পথ, উদ্যম বিহনে কার পুরে মনোরথ?

-কৃষ্ণ চন্দ্র মজুমদার

১১। কাজের মধ্যে আত্মতৃপ্তি কাজের মধ্যে পরিপূর্ণতা আনে ।
-অ্যারিস্টটল

১২। যদি তুমি তোমার কাজকে স্যালুট কর, দেখো তোমায় আর কাউকে স্যালুট করতে হবে না। কিন্তু তুমি যদি তোমার কাজকে অসম্মান কর, অমর্যাদা কর, ফাঁকি দাও, তাহলে তোমায় সবাইকে স্যালুট করতে হবে।

– এ পি জে আব্দুল কালাম

১৩। আমরা আরেকটু ভালো আর জন্য কাজ করে যাই ঠিক তখনই আমাদের চারপাশে আরো একটু ভালো হয়ে যায়।
– পাওলো কোয়েলহো

১৪। মানুষের মন যেদিনই ক্লান্ত হয় সেদিনই তার মৃত্যু হয়।

-রেদোয়ান মাসুদ

১৫। সুযোগ তাদের কাছে আছে যার অপেক্ষা করে আর সুযোগ তাদের দাঁড়াই যারা বেশি তাড়াহুড়ো করে।
– আব্রাহাম লিংকন

১৬। কাজ শুরু করার জন্য আপনাকে ফলাফল সম্বন্ধে জানতে হবে না কাজ করতে করতেই আপনি ফলাফল সম্বন্ধে জেনে যাবেন।
– মার্টিন লুথার কিং

১৭। হয় তুমি কাজে লাগিয়ে দিনটাকে চালাও নয়তো দিনটা তোমাকে চালাবো।
– জিম রন

১৮। আমাদের জীবন আমাদের ইচ্ছার উপর নয় আমাদের কর্মের উপর দন্ডায়মান ।

-পিথাগোরাস

 

আরও পড়ুন… শিক্ষামূলক বাণী

স্ত্রীকে নিয়ে উক্তি, স্ত্রী নিয়ে ২৫ টি বাণী

স্ত্রীকে নিয়ে উক্তি /স্ত্রীকে নিয়ে বাণী:  একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের জীবনে স্ত্রীর ভূমিকা এক কথায় বলে শেষ করার মতো নয়।একজন পুরুষের চলার পথ  কে সুগম করার ক্ষেত্রে একজন স্ত্রীই পারেন উপযুক্ত সঙ্গীর ভূমিকা রাখতে। স্ত্রীর ভালোবাসা ও প্রেরণা একজন পুরুষের জীবনে নিয়ে আসতে পারে পুর্ণতা। আবার স্ত্রী যদি উপযুক্ত সঙ্গীর ভূমিকা পালনে ব্যর্থ হোন তবে পুরুষের জীবন কে করে তোলেন বিষাদময়। পৃথিবীতে যে সব মানুষ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সফলতা অর্জন করেছেন তাঁদের জীবন পর্যালোচনা করলে তাঁদের সফলতার ক্ষেত্রে স্ত্রীর প্রভাব খুব সহজেই দৃষ্টিগোচর হয়। মহাপুরুষ গণ স্ত্রী সম্পর্কে তাঁদের নিজস্ব অভিমত ব্যক্ত করেছেন। নিম্নে স্ত্রীকে নিয়ে উক্তি / স্ত্রী সম্পর্কিত কিছু বাণী  নিম্নে প্রকাশ করা হলো। আশাকরি উক্তি/ বাণী গুলো আপনাদের ভালো লাগবে।

স্ত্রীকে নিয়ে উক্তি:

০১। স্ত্রীর সাথে হাসি ঠাট্টা মজা করা স্বামীর কর্তব্য।

-হযরত মোহাম্মদ (সঃ)।

০২। সেই কাপুরুষ যে স্ত্রীর কাছে প্রেমিক হতে পারেনি।

-কাজী নজরুল ইসলাম।

০৩। তুমি যদি তোমার স্ত্রীর সকল চাহিদা মেটাতে যাও তাহলে তোমার অধঃপতন অতি সন্নিকটে।

-রেদোয়ান মাসুদ

০৪। স্বামীর ওপর স্ত্রীর অধিকার এই যে, স্বামী তার খাবার, পোশাক পরিচ্ছদ, বাসস্থান এবং আনুষঙ্গিক জিনিসপত্র সরবরাহ করবে।

-আল কুরআন।

০৫। যে স্ত্রী তার স্বামীকে সন্তুষ্ট রেখে মৃত্যুবরন করে,সে জান্নাতবাসিনী হবেন।

-আল হাদিস।

০৬। পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ হচ্ছে, যে একজন নেককার স্ত্রী পেয়েছে ।

— আবু ইবনে তালীব (রাঃ)।

০৭। যে স্বামী সকালে ঘুম থেকে উঠে স্ত্রীকে কমপক্ষে পাঁচ মিনিট জড়িয়ে ধরে রাখে তাঁর কর্মক্ষেত্রে বিপদের আশংকা থাকে কম।

-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

০৮। একজন প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তার প্রয়োজন হয়ে থাকার চেয়ে একজন চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারির প্রিয়জন হওয়া অনেক সম্মানের, গৌরবের।

-রেদোয়ান মাসুদ

০৯। মেয়েদের মনে ভালোবাসা এবং অভিমান দুটোই থাকে বেশি। তাই অভিমানটাকে ভালোবাসার চেয়ে বড় করে দেখা যাবে না। তাই স্বামীদের উচিৎ স্ত্রীর সব অভিমান ভালোবেসে ভাঙানো!

-ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।

১০। কোন মুমিন পুরুষ যেন কেন মমিন স্ত্রীকে তাচ্ছিল্য ও অবজ্ঞা না করে। তার আচার আচরনের কোনো একটি অপছন্দনীয় হলেও অন্যটি সন্তোষজনক হতে পারে।

-আল হাদিস।

১১। স্ত্রীলোকদিগের উপর যেমন কঠিন শাসন, পুরুষের উপর তেমন কিছু নেই। কথায় কিছু হয় না, ভ্রষ্ট পুরুষের কোন সামাজিক দণ্ড নেই। একজন স্ত্রী সতীত্ব সম্বন্ধে কোন দোষ করিলে সে আর মুখ দেখাইতে পারে না। হয়তো আত্মীয় স্বজন তাকে বিষ প্রদান করেন, আর একজন পুরুষ প্রকাশ্যে সেই সব কাজ করিয়া রোশনাই করিয়া জুড়ি হাকাইয়া রাত্রিশেষে পত্নীকে চরণরেণু স্পর্শ করাইয়া আসেন, পত্নী পুলকিত হয়েন।

-বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।

১২। বিয়ের পরে সেটা আর ভালোবাসা থাকে না, স্বামী স্ত্রী যেন দুটো যন্ত্র হয়ে যায়। যেখানে সবকিছু চলে নিয়ম মাফিক। ভালোবাসা হচ্ছে একটা অনিয়ম। যখন সেখানে নিয়মকানুন চলে আসে তখন আর ভালোবাসা থাকে না।

-রেদোয়ান মাসুদ

আরও পড়ুন… ভালোবাসার ১৩৫ টি উক্তি

১৩। স্ত্রীকে সপ্তাহে একদিন ফুচকা খাওয়াতে এবং মাসে একদিন ঘুরতে নিয়ে গেলে স্বামীর শরীর সাস্থ ভালো থাকে।

-সমরেশ মজুমদার।

১৪। স্ত্রীদের যা কিছু পাওনা রয়েছে তা উত্তম আচরণের মাধ্যমে পৌঁছে দাও। আর তাদের উপর পুরুষদের একটি উঁচু মর্যাদা রয়েছে।

-আল কুরআন।

১৫। স্ত্রীলোকদের ব্যাপারে তোমরা কল্যাণের উপদেশ গ্রহণ কর। কেননা তাদেরকে তৈরীই করা হয়েছে পাঁজরের হাড় থেকে, আর পাজরের যা সবচেয়ে বক্র তা উপরের অংশে থাকে। তুমি যদি তা সোজা করতে যাও তবে তা ভেঙ্গে যাবে। আর যদি এমনি ছেড়ে দাও তবে তা চিরদিন বক্রই থেকে যাবে। অতএব, তাদের ব্যাপারে কল্যাণের অসিয়ত গ্রহণ কর।

-আল হাদিস।

১৬। স্ত্রীলোকদের ব্যাপারে তোমরা কল্যাণের উপদেশ গ্রহণ কর। কেননা তাদেরকে তৈরীই করা হয়েছে পাঁজরের হাড় থেকে, আর পাজরের যা সবচেয়ে বক্র তা উপরের অংশে থাকে। তুমি যদি তা সোজা করতে যাও তবে তা ভেঙ্গে যাবে। আর যদি এমনি ছেড়ে দাও তবে তা চিরদিন বক্রই থেকে যাবে। অতএব, তাদের ব্যাপারে কল্যাণের অসিয়ত গ্রহণ কর।

-আল হাদিস।

১৭। স্ত্রীদের যথেষ্ট পরিমাণে সময় দিন, নাহলে যথেষ্ট পরিমাণে বিশ্বাস করুন। সংসার আর যুদ্ধক্ষেত্র মনে হবে না।

-সুনীল গঙ্গপাধ্যায়।

১৮। অন্য নারীর সাথে পরকীয়া করার চেয়ে স্ত্রীকে একবেলা পেটানো ভালো। তবে পেটানোর পরে তিনগুণ বেশি ভালোবাসা আবশ্যক।

-জহির রায়হান।

১৯। যুদ্ধে বিজয়ী হলেই বিপ্লবী হওয়া যায় না৷ প্রকৃত বিপ্লবী তো সেই যে স্ত্রীর মনের একমাত্র বীরপুরুষ।

-চে গুয়েভারা।

২০। প্রকার মানসিক অসন্তুষ্টি ও দ্বিধা বাতিরেকেই তাদের যা কিছু আছে একে অন্যের জন্য অকাতরে ব্যয় এ কারণেই স্বামী-স্ত্রী উভয়ের এটা অবশ্য কর্তব্য যে, তারা সৌহার্দ্যপূর্ণ জীবন যাপন করবে এবং কোনো করবে! আল্লাহ তাআলা বলেছেন, আর তোমরা তাদের (স্ত্রীদের) সাথে উত্তম ব্যবহার কর।

-আল কুরআন।

২১। স্বামী স্ত্রী হওয়ার ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রি করা হলো একটি আনুষ্ঠানিকতা মাত্র। কিন্তু আজীবনের জন্য স্বামী স্ত্রী হয়ে থাকার জন্য যে জিনিসটি সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন সেটি হলো বন্ধন।

-রেদোয়ান মাসুদ

২২। মন ভালো রাখতে বৌকে ফেসবুক, ফোনবুক, নোটবুক সহ সব ধরণের একাউন্টের পাসওয়ার্ড দিয়ে দিন।

-মার্ক জুকারবার্গ।

২৩। প্রতিদিন একবার স্ত্রীকে ” আমি তোমাকে ভালোবাসি ” বললে মাথার সব দুঃশ্চিন্তা দূর হয়ে যায়।

-সত্যজিৎ রায়।

২৪। বৌয়েরা ঘরের লক্ষ্মী হয়। এদেরকে যত বেশি ভালোবাসা দেওয়া হয়, তত বেশি সংসারে শান্তি আসে।

-হুমায়ুন আহমেদ।

২৫। স্ত্রীদের যথেষ্ট পরিমাণে সময় দিন, নাহলে যথেষ্ট পরিমাণে বিশ্বাস করুন। সংসার আর যুদ্ধক্ষেত্র মনে হবে না ।
– সুনীল গঙ্গপাধ্যায়

আরও পড়ুন… বাবাকে নিয়ে উক্তি

বিশ্বাস নিয়ে উক্তি, ৮০ টি বাণী

বিশ্বাস নিয়ে উক্তি/ বিশ্বাস নিয়ে বাণী: এক কথায় বলতে গেলে  যদি বলা হয় বিম্বাস একপ্রকার শক্তি তবে বৈজ্ঞানিক দৃষ্টি ভঙ্গিতে সেটি সেটি সত্য বা মিথ্যা যেটাই হোক না কেন মানবিক দৃষ্টি ভঙ্গিতে যে সেটি শতভাগ সত্য কথা সে কথা বলার আর অপেক্ষা থাকে না। বিশ্বাস এমন এক শক্তি যা একদিনে গড়ে উঠে না আবার একবার গড়ে উঠলে সহজে ভাঙে না আবার একবার ভেঙে গেলে জীবনে আর ফিরে আসে না। ব্যক্তি জীবন, পারিবারিক জীবন, সামাজিক জীবন, জাতীয় বা আন্তর্জাতিক জীবন প্রতিটি ক্ষেত্রে বিশ্বাসের মূল্য অপরিসীম। বিশ্বাস মানুষ কে নিয়ে যায় সাফল্যের দ্বার প্রান্তে।বিশ্বাস কে বিভিন্ন জন বিভিন্ন ভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। বিশ্বাস নিয়ে কিছু উক্তি/ বিশ্বাস নিয়ে কিছু বাণী সংকলন করা হয়েছে যা আপনাদের জীবনের চলার পথ কে সুগম করবে।

 

বিশ্বাস নিয়ে উক্তি:

০১। প্রত্যেককে বিশ্বাস করা বিপদজনক, কিন্তু কাউকে বিশ্বাস না করা আরো বেশী বিপদজনক।

-আব্রাহাম লিংকন।
০২। বিশ্বাস জীবনকে গতিময়তা দান করে, আর অবিশ্বাস জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে।

-জন মিলটন।

০৩। জীবনকে গতিময় করে বিশ্বাস, জীবনকে দুর্বিষহ করে অবিশ্বাস।

– এলিন পেরি।

০৪। বিশ্বাস হচ্ছে সাফল্য আর্জনের সিঁড়ি।

-রেদোয়ান মাসুদ

০৫। মানুষের বিশ্বাস অর্জন করতে পারা একটি মহৎ গুণ, এটি সকলের মধ্যে থাকেনা।

-জেডি ফ্লেন।

০৬। আঁধারে প্রেতাত্মাকে তবু বিশ্বাস করা চলে; দু’নম্বর মানুষকে বিশ্বাস করার কোনো কারণ নেই!

-এজি মাহমুদ।

০৭। কেহ বিশ্বাস করে, কেহ করে না। যে বিশ্বাস করে সেও সত্য-মিথ্যা যাচাই করে না, যে অবিশ্বাস করে সেও না। বিশ্বাস-অবিশ্বাসের প্রশ্নটা নির্ভর করে মানুষের খুশির উপর।

-মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়।

০৮। আমি ৮২ জনকে নিয়ে বিপ্লব শুরু করি। তা যদি আমাকে আবার করতে হয়, তবে আমি ১০ বা ১৫ জনকে নিয়ে করব এবং সম্পূর্ণ বিশ্বাস নিয়ে করব। সংখ্যায় আপনি কত কম, সেটা কোনো বিষয় নয়, যদি আপনার বিশ্বাস ও কর্মপরিকল্পনা থাকে।

-ফিদেল কাস্ত্রো।

০৯। কোনো কিছু পাওয়া না গেলে আমরা ডাইনোসরের সাথে তুলনা করি বা স্মরণ করি অথচ বর্তমান সময়ে সবচেয়ে দুষ্প্রাপ্য জিনিস হচ্ছে বিশ্বাস।

-রেদোয়ান মাসুদ

১০। যে বিজ্ঞানকে অল্প জানবে সে নাস্তিক হবে, আর যে ভালো ভাবে বিজ্ঞানকে জানবে সে অবশ্যই ঈশ্বরে বিশ্বাসী হবে।

-ফ্রান্সিস বেকন।

১১। নিজেকে পুরোপুরি বিশ্বাস করতে গেলে প্রথম প্রথম ভয় করবে। কিন্তু জীবনের জন্য এটা খুবই জরুরী।

-জিম ফিলিপস।

১২। একজন ভাল মানুষ হবার জন্যে ঈশ্বরে বিশ্বাস করা আবশ্যক নয়। একদিক থেকে প্রচলিত ঈশ্বরের ধারণা পুরাতন হয়ে গেছে। একজন মানুষ ঈশ্বরে বিশ্বাস না করেও আধ্যাত্নিক হতে পারেন। কাউকে উপাসনালয়ে গিয়ে দান করেই ধর্ম পালন করতে হবে এমন কথা নেই; কারো জন্যে প্রকৃতিই হতে পারে উপাসনালয়। পৃথিবীর ইতিহাসে উৎকৃষ্ট কিছু মানুষ ছিলেন যারা ঈশ্বর বিশ্বাসী ছিলেন না; আবার কিছু নিকৃষ্টতম কাজ করা হয়েছে ঈশ্বরের নামে।

-পোপ ফ্রান্সিস।

আরও পড়ুন… চরিত্র নিয়ে উক্তি

১৩। আমার যাহা ইচ্ছা তাহাই করিতে পারি, তোদের বিশ্বাস নাই, কাজেই ফলও হয় না।

-লোকনাথ ব্রহ্মচারী।

১৪। ক্ষমা ও ভালোবাসা অর্জনের চেয়ে বিশ্বাস অর্জন করা কঠিন।

-সংগৃহীত।

১৫। বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহু দূর।

-প্রবাদ।

১৬। বিশ্বাসের কারণেই আমরা এক পায়ের পর আরেক পা সামনে বাড়া।

-লেয়ানা ভেনজান্ট।

১৭। প্রত্যেককে বিশ্বাস করা বিপদজনক কিন্তু কাউকে বিশ্বাস  না করা আরো বেশী বিপদজনক।

-আব্রাহাম লিংকন।

১৮। একজনের বিশ্বাস অর্জন করা অত্যন্ত কঠিন, তবে একবার তা ভেঙ্গে গেলে পরবর্তীতে তা অর্জন করা অসম্ভব প্রায়।

-কেভিন এ্যালেন।

১৯। আমরা যা শিখছি তা যদি আমাদের বিশ্বাসের উপর কোন প্রভাব ফেলতে না পারে, আমাদেরকে আল্লাহর কাছাকাছি নিয়ে যেতে না পারে, আমাদের বিশ্বাসকে আরো মজবুত করতে না পারে তাহলে এর অর্থ হচ্ছে আমাদের উদ্দেশ্যে, নিয়্যতে ভুল আছে।

-ড. আবু আমিনাহ বিলাল ফিলিপস।

২০। বিশ্বাস হচ্ছে সবচেয়ে মুল্যবান আবার সবচেয়ে সস্তা সম্পদ। কারণ একটা বিশ্বাস তৈরি করতে সময় লাগে সারা জীবন, আর সেটি ভাঙতে সময় লাগে মাত্র কয়েকটি সেকেন্ড।

-রেদোয়ান মাসুদ

২১।  বুদ্ধিমান মানুষ বুঝতে পারে কাকে সে বিশ্বাস করবে, এবং বন্ধু বানাবে।

– জেন ম্যাকালিস্টার।

২২।  নিজেকে বিশ্বাস করো। ভয় হলেও নতুন কিছু চেষ্টা করার সময়ে পিছিয়ে যেও না।

-হেলেনা এ্যাঞ্জেল।

২৩। বিশ্বাস অর্জন করতে চাইলে স্পষ্ট ভাবে কথা বলো। এমন ভাবে, যেন মানুষ তা সহজেই বুঝতে পারে।

-সংগৃহীত।

২৪।  বিশ্বাসী মানুষ অন্যদের চেয়ে বেশি সুখী হয়। অন্যরা তাদের বেশি পছন্দ করে, এবং তারা অন্যদের চেয়ে বেশি নীতি মেনে চলে।

-জয় কাগিল।

২৫। কেউ বিশ্বাস ভঙ্গ করার পর যদি সরাসরি দোষ স্বীকার না করে অজুহাত দেখায় – তবে সেই মানুষকে আর কখনও বিশ্বাস করো না।

-সংগৃহীত।

২৬।  সত্যিকার বিশ্বাস সব সময়ে ধীরে ধীরে গড়ে ওঠে। এর ফলাফল যদিও জাদুর মত, কিন্তু একে সময় নিয়ে গড়ে তুলতে হয়।

-ম্যাক রিচার্ড।

২৭। নিজের ওপর বিশ্বাস রাখার মানেই একজন মানুষ আত্মবিশ্বাসী। সে বিশ্বাস করে নিজের জন্য সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা তার আছ।

-কেভিন ম্যাকোমাস।

২৮।  একজন ভালো বন্ধু ও ভালো মানুষ হওয়ার প্রথম শর্ত হল বিশ্বাসী হওয়া।

-জেন ফ্রেড।

২৯। অন্ধের মতো সকলকে বিশ্বাস করলে তোমার ধ্বংস নিশ্চিত।

-ম্যাট মরিস।

৩০। বিশ্বাস অর্জন করার জন্য তোমাকেও বিশ্বস্ত হতে হবে। এটা ছাড়া আর কোনও পথ নেই।

-এলিন পেরি।

আরও পড়ুন… ভালোবাসার ১৩৫ টি উক্তি

৩১।  বৃদ্ধেরা সব কিছুই বিশ্বাস করে, মধ্যবয়সী লোক সবকিছুতে সন্দেহ প্রকাশ করে আর কম বয়সী লোকেরা সবই জানে ।

-অস্কার ওয়াইল্ড।

৩২।  বিশ্বাসের ওপর ভিত্তি করে কোনও টিম গড়ে উঠলে তার সুফল সুদূর প্রসারী। পরস্পরের প্রতি বিশ্বাস একটি টিমের সব সদস্যকে তাদের পুরোটা দিয়ে কাজ করতে উৎসাহ দেয়।

-এরিক পাওয়ারস।

৩৩। কাগজের নৌকা দিয়ে কখনও নদী পাড় হওয়া যায় না, ঠিক তেমনিভাবে অবিশ্বাস আর সন্দেহ নিয়ে কখনও ভালোবাসা হয় না।

-রেদোয়ান মাসুদ

৩৪। অন্য সব মানুষের চেয়ে বেশি নিজেকে বিশ্বাস করো। তোমার কি করা উচিৎ, তা তোমার চেয়ে ভালো আর কেউ বুঝবে না।

-ম্যাট মরিস।

৩৫।  আমরা একটা অনিশ্চিত জগতে বাস করি। তুমি এমনি এমনি বলে দিতে পারবে না যে, একজনকে তুমি বিশ্বাস করতে পারো। তাকে এটা অর্জন করতে হবে।

-সি.জে ক্রুজ।

৩৬।  বিশ্বাস করতে হলে এমন কাউকে বিশ্বাস করো, যার মধ্যে নীতি আছে, যার মুখের কথা ও হাতের কাজ এক।

-জোডি ফ্লেন।

৩৭।  অন্য যে কোনও সময়ের চেয়ে এখন মানুষের প্রতি মানুষের বিশ্বাস রাখা জরুরী। বিশ্বাস না থাকলে একজন নেতা তার অনুসারীদের সত্যিকার মানুষ বলে ভাবতে পারবে না।

-জেন ওয়ারিলু।

৩৮। যদি মুখে বলো যে তুমি কিছু করবে, তবে অবশ্যই তা করো। কাজে হাত না দিলে আশপাশের মানুষ তোমার ওপর বিশ্বাস হারিয়ে ফেলবে।

-ব্রোক ব্লোহেম।

৩৯।  দৃঢ় বিশ্বাস, অনবরত প্রচেষ্টা এবং বিশ্বজয়ী প্রেম-জীবনযুদ্ধ এই হলো মানুষের হাতিয়ার ।

-আল্লামা ইকবাল।

৪০।  বিখ্যাত হওয়ার প্রথম পদক্ষেপ হচ্ছে বিশ্বাসী হওয়া ।

-ওয়াল্ট হুইটম্যান।

৪১। কখনো কখনো জীবন আপনার মাথায় ইট দিয়ে আঘাত করবে তখনও বিশ্বাস হারাবেন না ।

-স্টিভ জবস।

৪২। বিশ্বাস হ’ল অন্তরের মধ্যে একটি জ্ঞান, প্রমাণের নাগালের বাইরে ।

-খলিল জিবরান।

৪৩। তোমার বিশ্বাস পাহাড়কেও সরিয়ে ফেলতে পারে তবে তোমার সন্দেহ তোমার জন্য আরো একটি দাড় করিয়ে দিবে।

-সংগৃহীত।

৪৪। বিশ্বাস কঠিন কাজকে সম্ভব আর ভালোবাসা তাকে সহজ বানায়।

-সংগৃহীত।

৪৫। বিশ্বাস হলো নিজের প্রতি নিজের আস্থা এবং নিজের প্রয়োজনকে জানা।

-শ্রী শ্রী রবিশংকর।

৪৬। বিশ্বাস হলো তা যা কিভাবে ঘটবে তা নয় বরং ঘটবে এটার বিষয়ে আস্থা জোগায়।

-কোটসগ্রাম।

৪৭। নিজেকে বিশ্বাস না করা প্রতিটি মানুষের সবথেকে বড় দুর্বলতা।

-জন মিল্টন।

৪৭। বিশবাস মানুষের উৎসাহ বাড়ায়, নতুন জিনিসে আগ্রহ বাড়ায় এবং সফলতার দিকে নিয়ে যায়।

-সিইও অ্যামাজন।

৪৮। বিশ্বস্ত মানুষ পেতে হলে আগে নিজেকে বিশ্বস্ত হিসেবে গড়ে তুতলে হবে।

– জি জি থম্পসন।

৪৯। সবাইকে বিশ্বাস করা বিপদজনক, আবার কাউকে বিশ্বাস না করা তার থেকেও ভয়ঙ্কর হতে পারে।

-আব্রাহাম লিংকন।

৫০। বিশ্বাসী মানুষের চেয়ে সুখী দুনিয়াতে আর কী নেই, সকলেই তাদের ভালোবাসে এবং বিশ্বাস করে, তারা হলো নীতিবান।

-ব্রোক ব্লোহেম।

৫১। যে কাউকে বিশ্বাস করে না, তাকে কেউ বিশ্বাস করে না ।

-প্রচলিত প্রবাদ।

৫২। মানুষ হয়তো সব সময় তোমার মুখের কথা বিশ্বাস করবে না কিন্তু তোমার কাজে তারা সবসময় বিশ্বাস করবে ।

– হিটলার।

৫৩।  আমি কখনো নিজের বিশ্বাসের জন্য প্রাণ দেব না, কারণ সেটি ভুল হতে পারে ।

-বার্ট্রান্ড রাসেল।

৫৪। বিশ্বাস হলো সেটাই যখন আপনি মাথায় রাখেন সৃষ্টিকর্তা যাই করবেন ঠিকই করবেন।

-ম্যাক্স লুকাডো।

৫৫। মানুষ যখন কারো প্রশংসা করে তখন খুব কম লোকেই তা বিশ্বাস করে, কিন্তু যখন কিনা কারো বদনাম করা হয় তখন প্রায় সবাই তা বিশ্বাস করে ।

-অজানা।

৫৬। যার কোন সমস্যা নেই তাকে কখনো বিশ্বাস করবে না ।

-হিটলার।

৫৭। বিশ্বাস ছাড়া কেউ কোন কিছু করতে পারে না কিন্তু বিশ্বাস দিয়ে সবকিছু করা সম্ভব।

-স্যার উইলিয়াম অসলার।

৫৮। যার বিশ্বাস আছে তার কাছে ব্যাখ্যার প্র‍য়োজন নেই। আর যার বিশ্বাস নেই তার কাছে ব্যাখ্যা অসম্ভব।

-থমাস একুইনিয়াস।

৫৯। স্রষ্টার প্রতি বিশ্বাস সবকিছু পরিবর্তন করে ফেলতে পারে।

-প্রবাদ।

৬০। বিশ্বাস হলো ওয়াইফাই এর মতো একে দেখা যায় না ঠিকই তবে তুমি যা চাও তার সাথে তোমাকে যুক্ত করে দিতে পারবে।

-সংগৃহীত।

৬১। কোনো কিছু বিলুপ্ত হয়ে গেলে বা দুষ্প্রাপ্য হয়ে গেলে সেটা জাদুঘরে রাখা হয়। বিশ্বাস শব্দটিও আজ বিলুপ্তির পথে বা দুষ্প্রাপ্য হয়ে গেছে, তাই বিশ্বাস শব্দটিও এখন জাদুঘরে রাখা যেতে পারে। তাহলে মানুষ জাদুঘরে গিয়ে অন্তত বুঝতে পারবে, বিশ্বাস নামে একটি শব্দ ছিল এক সময় যা এখন বিলুপ্ত।

-রেদোয়ান মাসুদ

৬২। এমন কাজ করোনা যেন মানুষ তোমার প্রতি বিশ্বাস হারিয়ে ফেলে।

-ম্যাক রিচাড।

৬৩। নীতিহীন মানুষকে বিশ্বাস করার থেকে ভয়ঙ্কর জীবনে আর কিছুই হিতে পারেনা।

-হাওয়ারড শুলৎজ।

৬৪। তুমি যদি বুঝতে পারো যে কে বিশ্বাসযোগ্য এবং কে নয় তাহলেই জীবনে এগিয়ে যেতে পারবে।

-প্রিস্টন লিপাই।

৬৫। যেকোনো কাজের শুরুতে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে মানুষের অভ্যন্তরীণ বিশ্বাস।

-লাকি ডি মানি।

৬৬। কথা এবং কাজে মিল না রাখলে মানুষ ধীরে ধীরে তোমার প্রতি বিশ্বাস হারিয়ে ফেলতে বাধ্য হবে।

-বিলাল ফিলিপ্স।

৬৭। যখন তোমার নিজের প্রতি নিজের বিশ্বাস আছে তখন অন্য কাউকে লাগবে না তোমার উপর বিশ্বাস রাখার জন্য।

-অস্কার ওয়াইল্ড।

৬৮। বিশ্বাস হলো তাই যখন আপনি পুরো সিড়ি না দেখেও প্রথম পদক্ষেপ নেন।

-মার্টিন লুথার কিং।

৬৯। তোমার চিন্তাগুলোকেই সন্দেহ করো তোমার বিশ্বাসকে নয়।

-ডায়েটার উকডর্ফ।

৭০। যদি মনে করো তুমি পারবে, কিংবা মনে কর তুমি পারবেনা , দুই ক্ষেত্রেই তোমার বিশ্বাস সঠিক ।

-হেনরি ফোর্ড।

৭১। কোন কিছুই পূর্বনির্ধারিত নয়, মনের বিশ্বাস থাকে আপনি অনেক দূর পর্যন্ত এগিয়ে যেতে পারবেন ।

-স্টিফেন হকিং।

৭২।  নিজেকে পুরোপুরিভাবে বিশ্বাস করতে যে ভয় করে সে কখনো জীবনে সফল হতে পারবেনা।

-জয় কালিগ।

৭৩। যখন মনে হয় সব কিছু হারিয়ে গেছে তখন বিশ্বাসই একমাত্র ভরসা ।

-ক্যাথরিন পালসিফার।

৭৪। বিশ্বাস কাজকে সহজ নয় বরং কাজকে সম্ভব বানায়।

-বাইবেল।

৭৫। বিশ্বাস হলো হৃদয়ের সেই জ্ঞান যার জন্য কোনো প্রমাণ লাগে না।

-খালিল জিবরান।

৭৬. যার নিজের প্রতি বিশ্বাস যত দৃঢ়, তার সফলতা তত নিকটাপন্ন।

-জয় কাগিল।

৭৭। বিশ্বাস জয় লাভের আগেই জয়ের আনন্দ পৌছে দিতে পারে তোমার কাছে।

-রবার্ট এইচ. স্কুলার।

৭৮। অন্ধকারে হাটতে গেলে টর্চ লাইট এর দরমার নেই দরকার শুধু বিশ্বাস নামক আলোর।

-সংগৃহীত।

৭৯। ভয়কে জয় করতেই বিশ্বাস দরকার।

-প্রবাদ।

৮০।  পৃথিবীকে জয় করতে হলে শুধুমাত্র প্রয়োজন নিজের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস।

-ম্যাককলাম।

৮১। যদি ভালো বন্ধু এবং ভালো মানুষ হতে চাও, তবে আগে বিশ্বাসী হিসেবে নিজেকে গড়ে তোলো।

-জেন ওয়ারিলু।

৮১।  বিশ্বাস প্রতিটি মানুষের কাছে নিজের সবথেকে শক্তিশালী অস্ত্র।

-লিনিওল নাপোলি।

৮২।  যে নিজের প্রতি বিশ্বাস করতে পারে, সে নিজের জন্য কিছু অর্জন করতে পারে।

-মহাজাতক।

আরও পড়ুন… শিক্ষামূলক ৮০ টি বাণী

সততা নিয়ে উক্তি, বাছাইকৃত ৫০ টি বাণী

সততা নিয়ে উক্তি/ সততা নিয়ে বাণী:  সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য সৎপথে থাকাটা অতীব জরুরী। সে হিসেব করলে সততা কে সুষ্ঠসমাজ ব্যবস্থার অন্যতম চাবিকাঠি বললে হয়তো খুব বেশি কিছু বলা হবে না। একজন সৎ মানুষ সমাজের গর্ব এবং অনুকরনীয় ও অনুসরনীয় ব্যক্তি। যাকে অনেকেই আদর্শ হিসেবে মনে করেন। সমাজে সততা নিয়ে অনেক গল্প , রূপকথা, উপকথা প্রচলিত আছে। যে জাতি যত বেশি সৎভাবে জীবন যাপন করে সে জাতি ততোবেশি উন্নতির শিখরে আসীন হয়। সততা নিয়ে কিছু উক্তি / সততা নিয়ে কিছু বাণী নিম্নে সংকলন করা হলো। আশাকরি উক্ত উক্তি / বাণী  গুলো আপনাদের সৎপথে থেকে  জীবন চলার পথকে সুগম করবে।

 

সততা  নিয়ে উক্তি:

১। নগ্ন সত্যটি সর্বদা সর্বোত্তম ভাল পোশাকযুক্ত মিথ্যার চেয়ে।

– আন ল্যান্ডার্স।

২। সততা হচ্ছে এক ধরনের আলো যা মানুষের অন্তরে জ্বলে থাকে।

-রেদোয়ান মাসুদ

৩। প্রেমের চেয়ে, অর্থের চেয়ে খ্যাতির চেয়ে আমাকে সত্য দিন।

– হেনরি ডেভিড থোরিও।

৪। সর্বদা সত্য বলিবেন। এভাবে আপনি কী বলেছিলেন তা মনে রাখতে হবে না।

– মার্ক টোয়েন।

৫। সত্য কখনই অবাঞ্ছিত মনে প্রবেশ করে না।

– জর্জি লুইস বোর্জেস।

৬।  তিনটি জিনিস বেশি দিন গোপন করা যায় না: সূর্য, চাঁদ এবং সত্য।

– বুদ্ধ।

৭। সত্য এত বিরল যে এটি জানাতে আনন্দিত হয়।

– এমিলি ডিকিনসন।

৮।  বন্ধুরা যে সত্যকে দমন করে থাকে তা হ’ল শত্রুদের সবচেয়ে সহজ অস্ত্র।

– রবার্ট লুই স্টিভেনসন

৯।  সত্য প্রচার করুন এবং ভয়ে চুপ থাকবেন না।

– সেন্ট ক্যাথেরিন অফ সিয়ানা

১০।  সত্যতা কেবলমাত্র কঠোর যদি আপনি এটির মুখোমুখি হতে না পারেন।

– স্টুয়ার্ট স্টাফোর্ড।

১১।  মানুষ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরে যেই ব্যবহারটা করে সেটাই তার আসল চরিত্র।

-রেদোয়ান মাসুদ

১২। আপনি আমাকে ঘৃণা করতে পারেন। আপনি সেখানে বাইরে গিয়ে আমার সম্পর্কে যা কিছু বলতে চান বলতে পারেন তবে আপনি আমাকে পরে ভালবাসবেন কারণ আমি আপনাকে সত্য বলেছি।

– মেরি জে. ব্লিগ।

১৩। নৈতিকতা হল জিনিসগুলির ভিত্তি এবং সত্যই সমস্ত নৈতিকতার উপাদান।

– মহাত্মা গান্ধী

আরও পড়ুন… মাকে নিয়ে বিখ্যাত ৪০ টি উক্তি

১৪। সত্যকে সর্বদা সরলতার মধ্যে খুঁজে পাওয়া যায়, এবং জিনিসগুলির বহুগুণ এবং বিভ্রান্তিতে নয়।

– ইসাক নওটোন।

১৫।  পৃথিবী সত্যের শক্তি দ্বারা সমর্থিত; এটি সত্যের শক্তি যা সূর্যকে উজ্জ্বল করে এবং বাতাসকে উড়িয়ে দেয়; নিশ্চয়ই সমস্ত কিছু সত্যের উপর ভরসা করে।

– চাণক্য।

১৬।  সত্যকে স্বীকার করতে শক্তি এবং সাহস লাগে।

– রিক রিওর্ডান।

১৭। যুদ্ধে প্রথম দুর্ঘটনা সত্য।

– টেরি হেইস।

১৮। অর্ধেক সত্য প্রায়শই পুরো মিথ্যাচার হয়।

– ফ্র্যাঙ্ক সোনেনবার্গ।

১৯। আপনি কী শুনতে চান তা আপনাকে জানায় এমন লোকদের সাথে বেড়ানো বন্ধ করুন। আপনাকে সত্য বলে এমন লোকদের সাথে আড্ডা দিন।

– এরিক থমাস।

২০। শিক্ষার লক্ষ্য হল জ্ঞানের অগ্রগতি এবং সত্যের প্রচার।

– জন এফ. কেনেডি।

২১।  প্রতিটি মানুষের জীবনে কিছু সত্য থাকে আর এই সত্যের আড়ালে কিছু মিথ্যাও থাকে। যা তার কাছের মানুষ ছাড়া সাধারণত কেউ জানে না। আর এটা যদি সবাই জানত তাহলে ঐ ব্যক্তিকে সবাই শ্রদ্ধা না করে ঘৃণা করতো।

-রেদোয়ান মাসুদ

২২। কোনও উত্তরাধিকার সততার মতো সমৃদ্ধ নয়।

– উইলিয়াম শেক্সপিয়ার।

২৩।  মহত্ত্বের সন্ধান করবেন না, তবে সত্যের সন্ধান করুন এবং আপনি উভয়কেই পাবেন।

– হোরেস মন

২৪।  ভালবাসা ব্যতীত সত্য নিষ্ঠুরতা এবং সত্য ছাড়া ভালবাসা ভণ্ডামি।

– ওয়ারেন ওয়েয়ার্সবি।

২৫। একবার আপনি ভয়কে প্রত্যাখ্যান করলে, আপনি সত্যকে গ্রহণ এবং প্রতিফলিত করার জন্য নিখুঁত প্রার্থী হয়ে উঠবেন।

– সুজি কাসেম।

২৬। তাকে একটি মুখোশ দিন, এবং তিনি আপনাকে সত্য বলবেন।

– অস্কার ওয়াইল্ড।

২৭।  মিথ্যাবাদীরা যারা নির্দোষ তাদের সাথে মিথ্যা বলে না, তারা সত্য যারা জানে তাদের সাথে মিথ্যা বলে।

– আইরিন সি. পন্টিলো।

২৮। সত্য সূর্যের মতো। আপনি কিছু সময়ের জন্য এটি বন্ধ করতে পারেন, তবে এটি আর যায় না।

– এলভিস প্রিসলি।

২৯। সত্য হল মশাল যা কুয়াশার মধ্যে দিয়ে তা সরিয়ে না দিয়ে আলোকিত করে।

– ক্লড অ্যাড্রিন হেলভেটিয়াস।

৩০। সৎ লোক সাতবার বিপদে পড়লে আবার উঠে কিন্তু অসৎ লোক বিপদে পড়লে একবারে নৃপাত হয়।

– হযরত সুলায়মান (আঃ) ।

৩১। সমস্ত সত্যগুলি একবারে আবিষ্কার করা গেলে এটি সহজেই বোঝা যায়; মূল বিষয়টি তাদের আবিষ্কার করা।

– গ্যালিলিও গ্যালিলি

৩২। দলের সততাই দলের উৎকর্ষতা বৃদ্ধি করে।

– এডমন্ড বার্ক।

৩৩। সততার নিকট দুর্নীতি কোনোদিনই জয়ী হতে পারে না

– উ ইলিয়াম শেক্সপিয়র।

আরও পড়ুন… বাবাকে নিয়ে সাড়া জাগানো ১৭ টি উক্তি

৩৪।  যখন উপলক্ষ পুরো সত্য কথা বলার এবং সেই অনুসারে কাজ করার দাবি করে তখন নীরবতা কাপুরুষতা হয়ে যায়।

– মহাত্মা গান্ধী ।

৩৫। সত্যি বলার অভ্যাস থাকলে তোমাকে কিছু মনে রাখতে হবে না।

-মার্ক টোয়েইন।

৩৬। আগে নিজের চরিত্র ঠিক না করে প্রগতিশীলতা দেখানে মানে ভন্ডামি ছাড়া আর কিছু না।

_ রেদোয়ান মাসুদ।

৩৭। চরিত্রহীনা নারী চরিত্রহীন পুরুষের জন্য, আর চরিত্রহীন পুরুষ চরিত্রহীনা নারীর জন্য। সৎ চরিত্রবতী নারী সৎ চরিত্রবান পুরুষের জন্য, আর সৎ চরিত্রবান পুরুষ সৎ চরিত্রবতী নারীর জন্য।

– আল কুরআন।

৩৮। সততা মাথায় করে থাকলেই অসততা নির্ভীক হয়ে ওঠবার সুযোগ পায়

– মোহাম্মদ মোর্তজা।

৩৯.যে ব্যক্তি ছোট বিষয়ে সত্যের প্রতি অসতর্ক, তাকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বিশ্বাস করা যায় না।

– আলবার্ট আইনস্টাইন।

৪০। একদল অসৎ লোকের চেয়ে একজন সৎ লোক অনেক বড়, একদল অযোগ্য লোকের চেয়ে একজন যোগ্য লোক অনেক বড়, একদল অলস লোকের চেয়ে একজন কর্মঠ লোক অনেক বড়।

-হানিফ সংকেত।

৪১। সত্যকে ভালোবাসো কিন্তু ভুলকে ক্ষমা কর।

-ভলতেয়ার।

৪২। মানুষের চরিত্র সত্য ও সুন্দর হলে তার কথাবার্তাও নম্র ভদ্র হয়।

– হযরত আলী (রাঃ)।

৪৩। সততা খুবই দামী একটি উপহার। তা কখনোই সস্তা লোকের নিকট থেকে আশা করবেন না!

– ওয়ারেন বাফেট।

৪৪। শরীর ও অধিকার দ্বারা মানুষ শান্তি খুঁজিয়া পায় না, বরং সততা ও জ্ঞানের মাধ্যমেই শান্তি পাওয়া যায়

– ডমোক্রিটাস।

৪৫। শঠতার যুগে সত্যি বলাই একটি বিপ্লবী পদক্ষেপ।

-জর্জ অরওয়েল  ।

৪৬। নিন্দুকেরা পুরোপুরি অসৎ হতে পারে না, কিছুটা সততা তাদের পেশার জন্য অপরিহার্য।

-হুমায়ুন আজাদ।

৪৭.সততা জ্ঞানের বইয়ের প্রথম অধ্যায়।

– থমাস জেফারসন।

৪৮। যে মানুষ যত বেশী সত্য গোপন করতে পারে সে তত বেশী সৎ-চরিত্রবান।

– হুমায়ূন আজাদ।

৪৯। আমার জিবনের অভিজ্ঞতায় উপলব্ধি করতে পেরেছি যে একমাত্র সততা ও ভালোবাসা দ্বারা পৃথিবীকে জয় করা যায়।

– মহাত্মা গান্ধী।

৫০। যাহারা নিজে বিশ্বাস নষ্ট করে না তাহারাই অন্যকে বিশ্বাস করে।

-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

৫১। যে সৎ হয় নিন্দা তার কোন অনিষ্ট করতে পারে না।

-শেখ সাদি।

৫২। জীবনে করা প্রত্যেকটি ভুলে ব্যর্থতাকে রোধ করার দ্রুততম উপায় হলো সততা।

– জেমস অলটুচার

৫৩। একজন মহান ব্যক্তি সাধুবাদ বা স্থান অনুসন্ধান করেন না; তিনি সত্যের সন্ধান করেন; তিনি সুখের পথে খোঁজেন এবং যা নির্ধারণ করেন তিনি অন্যকে দেন।

– রবার্ট গ্রিন ইনজারসোল।

৫৪। সত্য কেবল তাদের সাথেই প্রাসঙ্গিক যারা শক্ত প্রমাণকে উপেক্ষা করেন।

– এ.ই. সামান।

৫৫। এমন কোনও মহত্ত্ব নেই যেখানে সরলতা, মঙ্গলতা এবং সত্য নেই।

– লিও টলস্টয়।

৫৬। নৈতিকতা বিবর্জিত মানুষের চরিত্র বলতে কিছুই থাকে না।

– কবীর চৌধুরী।

আরও পড়ুন… বিখ্যাত মনীষীদের ১০০ বাণী