ছড়া; ছোটদের কবিতা, ১০০+ চিরায়িত বাংলা ছড়া

ছড়া; ছোটদের কবিতা, চিরায়িত বাংলা ছড়া, rhyme poem, বিখ্যাত ছড়া কবিতা, Classic poems:  ছড়া বাংলা সাহিত্যের আদিম একটি শাখা যা এখনও প্রচলিত। ছড়াকে ছোটদের কবিতাও বলা হয়ে থাকে। ছড়া সাধারণত স্বরবৃত্ত ছন্দে লেখা হয়ে থাকে। তবে মাত্রাবৃত্ত ও অক্ষরবৃত্তেও ছড়া লেখা হয়। ছড়া শব্দটি কখনও কখনও সংক্ষিপ্ত কবিতার জন্য একটি সংক্ষিপ্ত পরিভাষা হিসাবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। যেমন একটি নার্সারি রাইম বা ব্যালিওল ছড়া।আদিম যুগ থেকেই ইংরেজি সাহিত্যে ননসেন্স রাইম প্রচলিত রয়েছে।  প্রায় ১৫০০ বছর আগে থেকেই ছড়া লেখা হয়ে থাকে। তবে বর্তমান সময়ে ছড়া লেখার প্রবণতা কমে গেলেও বাংলা চিরায়িত ছড়া কবিতা’র কদর এখনও কমেনি। ছড়া কবিতা  chora kobita : 

স্বাধীনতার সুখ – রজনীকান্ত সেন

বাবুই পাখিরে ডাকি, বলিছে চড়াই-
“কুঁড়ে ঘরে থেকে কর শিল্পের বড়াই;
আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা ‘পরে,
তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে।”
বাবুই হাসিয়া কহে- “সন্দেহ কি তায় ?
কষ্ট পাই, তবু থাকি নিজের বাসায়;
পাকা হোক, তবু ভাই, পরের ও বাসা,
নিজ হাতে গড়া মোর কাঁচা ঘর, খাসা।”

গ্রাম – রেদোয়ান মাসুদ

মন টেকে না ইট পাথরের এই শহরে আর
পাইনা শান্তি খুলে রেখেও অট্টালিকার দ্বার
সবুজ ঘেরা গ্রামে গিয়ে শান্তি খুঁজে পাই
গ্রামের সাথে শহরের যে তুলনা আর নাই।
গাছের ডালে দোয়েল কোয়েল গায়-যে কতো গান
সেই গানেতে ভরে উঠে ক্লান্ত দেহের প্রাণ।
নদীর ধারে জেলের জালে ওঠে তাজা মাছ
মাছের স্বাদে মন চায় আমার থাকি বারো মাস।
আম গাছেতে ধরে আছে কত শত আম
জামের ডালে ঝুলে থাকে মিষ্টি কালো জাম।
বিলের ধারে পদ্ম ফোটে সৌন্দর্যের নেই জুড়ি
নৌকা নিয়ে সারাদিন তাই এদিক ওদিক ঘুরি।
রাস্তার পাশে স্বর্ণ লতা গাছের সাথে বায়
শিকড় ছাড়া কেমনে বাঁচে বোঝা বড় দায়।
ডালে ডালে লাল জিলাপির কোনো অভাব নাই
যখন খুশি সবাই মিলে পেড়ে এনে খাই।
মাচার নিচে লাউয়ের সারি আরো কতো কিছু
দাদু যখন তুলে আনে হাটি পিছু পিছু।
মাঠে ঘাটে ছেলে মেয়ে খেলে মিলে মিশে
শহরেতে নেই-কো সুযোগ মরি যেন বিষে।
তাজা গরুর খাটি দুধে দাঁতে লাগে সর
গরুর লাথি খেয়েও তবে করে না যে ডর।
ফুল বাগানে ফোটে কতো গোলাপ জবা বেলী
ভোমরা দেখলে মন চায় আমার দুটি পাখা মেলি।
গ্রামের মানুষ সহজ সরল দেখায় না যে দাম
আহা! এত সুন্দর কেন সবুজের এই গ্রাম।

কানা বগীর ছা – খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন

ঐ দেখা যায় তাল গাছ
ঐ আমাদের গাঁ।
ঐ খানেতে বাস করে
কানা বগীর ছা।
ও বগী তুই খাস কি?
পানতা ভাত চাস কি?
পানতা আমি খাই না
পুঁটি মাছ পাই না
একটা যদি পাই
অমনি ধরে গাপুস গুপুস খাই।

সবার আমি ছাত্র – সুনির্মল বসু

আকাশ আমায় শিক্ষা দিল
উদার হতে ভাই রে,
কর্মী হবার মন্ত্র আমি
বায়ুর কাছে পাই রে।

পাহাড় শিখায় তাহার সমান-
হই যেন ভাই মৌন-মহান,
খোলা মাঠের উপদেশে-
দিল-খোলা হই তাই রে।

সূর্য আমায় মন্ত্রণা দেয়
আপন তেজে জ্বলতে,
চাঁদ শিখাল হাসতে মোরে,
মধুর কথা বলতে।

ইঙ্গিতে তার শিখায় সাগর-
অন্তর হোক রত্ন-আকর;
নদীর কাছে শিক্ষা পেলাম
আপন বেগে চলতে।

মাটির কাছে সহিষ্ণুতা
পেলাম আমি শিক্ষা,
আপন কাজে কঠোর হতে
পাষান দিল দীক্ষা।

ঝরনা তাহার সহজ গানে,
গান জাগাল আমার প্রাণে;
শ্যাম বনানী সরসতা
আমায় দিল ভিক্ষা।

বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর,
সবার আমি ছাত্র,
নানান ভাবে নতুন জিনিস
শিখছি দিবারাত্র।

এই পৃথিবীর বিরাট খাতায়,
পাঠ্য যেসব পাতায় পাতায়
শিখছি সে সব কৌতূহলে,
নেই দ্বিধা লেশমাত্র।

খোকন খোকন ডাক পাড়ি – রোকনুজ্জামান খান

খোকন খোকন ডাক পাড়ি
খোকন মোদের কার বাড়ি ?
আয় রে খোকন ঘরে আয়
দুধ মাখা ভাত কাকে খায়।

মেঘনায় ঢল – হুমায়ুন কবির

শোন্ মা আমিনা, রেখে দে রে কাজ ত্বরা করে মাঠে চল,
এল মেঘনায় জোয়ারের বেলা এখনি নামিবে ঢল।
নদীর কিনার ঘন ঘাসে ভরা
মাঠ থেকে গরু নিয়ে আয় ত্বরা
করিস না দেরি–আসিয়া পড়িবে সহসা অথই জল
মাঠ থেকে গরু নিয়ে আয় ত্বরা মেঘনায় নামে ঢল।

এখনো যে মেয়ে আসে নাই ফিরে–দুপুর যে বয়ে যায়।
ভরা জোয়ারের মেঘনার জল কূলে কূলে উছলায়।
নদীর কিনার জলে একাকার,
যেদিকে তাকাই অথই পাথার,
দেখতো গোহালে গরুগুলি রেখে গিয়েছে কি ও পাড়ায় ?
এখনো ফিরিয়া আসে নাই সে কি ? দুপুর যে বয়ে যায়।

ভরবেলা গেলো, ভাটা পড়ে আসে, আঁধার জমিছে আসি,
এখনো তবুও এলো না ফিরিয়া আমিনা সর্বনাশী।
দেখ্ দেখ্ দূরে মাঝ-দরিয়ায়
কাল চুল যেন ঐ দেখা যায়–
কাহার শাড়ির আঁচল-আভাস সহসা উঠিছে ভাসি ?
আমিনারে মোর নিল কি টানিয়া মেঘনা সর্বনাশী ?

পারিব না – কালীপ্রসন্ন ঘোষ

‘পারিব না’ একথাটি বলিও না আর,
কেন পারিবে না তাহা ভাব একবার;
পাঁচজনে পারে যাহা,
তুমিও পারিবে তাহা,
পার কি না পার কর যতন আবার
একবার না পারিলে দেখ শতবার।

পারিবে না বলে মুখ করিও না ভার,
ও কথাটি মুখে যেন না শুনি তোমার।
অলস অবোধ যারা
কিছুই পারে না তারা,
তোমায় তো দেখি নাক তাদের আকার
তবে কেন ‘পারিব না’ বল বার বার ?

জলে না নামিলে কেহ শিখে না সাঁতার,
হাঁটিতে শিখে না কেহ না খেয়ে আছাড়,
সাঁতার শিখিতে হলে
আগে তবে নাম জলে,
আছাড়ে করিয়া হেলা ‘হাঁট’ আর বার;
পারিব বলিয়া সুখে হও আগুসার।

এমন যদি হতো – সুকুমার বড়ুয়া

এমন যদি হতো
ইচ্ছে হলে আমি হতাম
প্রজাপতির মতো
নানান রঙের ফুলের পরে
বসে যেতাম চুপটি করে
খেয়াল মতো নানান ফুলের
সুবাস নিতাম কতো ।
এমন হতো যদি
পাখি হয়ে পেরিয়ে যেতাম
কত পাহাড় নদী
দেশ বিদেশের অবাক ছবি
এক পলকের দেখে সবই
সাতটি সাগর পাড়ি দিতাম
উড়ে নিরবধি ।
এমন যদি হয়
আমায় দেখে এই পৃথিবীর
সবাই পেতো ভয়
মন্দটাকে ধ্বংস করে
ভালোয় দিতাম জগৎ ভরে
খুশির জোয়ার বইয়ে দিতাম
এই দুনিয়াময় ।
এমন হবে কি ?
একটি লাফে হঠাৎ আমি
চাঁদে পৌঁছেছি !
গ্রহ থেকে গ্রহান্তরে
দেখে শুনে ভালো করে
লক্ষ যুগের অন্ত আদি
জানতে ছুটেছি । (ছড়া কবিতা)

নন্দলাল – দ্বিজেন্দ্রলাল রায়

নন্দলাল তো একদা একটা করিল ভীষণ পণ-
স্বদেশের তরে, যা করেই হোক, রাখিবেই সে জীবন।
সকলে বলিল, ‘আ-হা-হা কর কি, কর কি, নন্দলাল’ ?
নন্দ বলিল, ‘বসিয়া বসিয়া রহিব কি চিরকাল ?
আমি না করিলে কে করিবে আর উদ্ধার এই দেশ ?’
তখন সকলে বলিল- ‘বাহবা বাহবা বাহবা বেশ !’

নন্দর ভাই কলেরায় মরে, দেখিবে তাহারে কেবা !
সকলে বলিল, ‘যাও না নন্দ, করো না ভায়ের সেবা।’
নন্দ বলিল, ‘ভায়ের জন্য জীবনটা যদি দিই-
না হয় দিলাম, -কিন্তু অভাগা দেশের হইবে কি ?
বাঁচাটা আমার অতি দরকার, ভেবে দেখি চারি দিক্।’
তখন সকলে বলিল- ‘হাঁ হাঁ হাঁ, তা বটে, তা বটে, ঠিক !’

নন্দ একদা হঠাৎ একটা কাগজ করিল বাহির,
গালি দিয়া সবে গদ্যে পদ্যে বিদ্যা করিল জাহির;
পড়িলো ধন্য দেশের জন্য নন্দ খাটিয়া খুন;
লেখে যতো তার দ্বিগুণ ঘুমায়, খায় তার দশ গুণ;
খাইতে ধরিল লুচি ও ছোকা ও সন্দেশ থাল থাল,
তখন সকলে বলিল- ‘বাহবা বাহবা, বাহবা নন্দলাল।’

নন্দ একদা কাগজেতে এক সাহেবকে দেয় গালি;
সাহেব আসিয়া গলাটি তাহার টিপিয়া ধরিল খালি;
নন্দ বলিল, “আ-হা-হা ! কর কি, কর কি ! ছাড় না ছাই,
কি হবে দেশের, গলাটিপুনিতে আমি যদি মারা যাই ?
বলো ক’বিঘৎ নাকে দিব খত যা বলো করিব তাহা”
তখন সকলে বলিল- “বাহবা বাহবা বাহবা বাহা !”

নন্দ বাড়ির হ’ত না বাহির, কোথা কি ঘটে কি জানি;
চড়িত না গাড়ি, কি জানি কখন উল্টায় গাড়িখানি,
নৌকা ফি-সন ডুবিছে ভীষণ, রেলে ‘কলিশন’ হয়;
হাঁটিতে সর্প, কুক্কুর আর গাড়ি-চাপা-পড়া ভয়,
তাই শুয়ে শুয়ে, কষ্টে বাঁচিয়ে রহিল নন্দলাল
সকলে বলিল- ‘ভ্যালা রে নন্দ, বেঁচে থাক্ চিরকাল।’

হাট্টিমাটিম টিম – রোকনুজ্জামান খান

(হাট্টিমাটিম টিম’।
তারা মাঠে পাড়ে ডিম,
তাদের খাড়া দুটো শিং,
তারা হাট্টিমাটিম টিম।)

টাট্টুকে আজ আনতে দিলাম
বাজার থেকে শিম
মনের ভুলে আনল কিনে
মস্ত একটা ডিম।

বলল এটা ফ্রি পেয়েছে
নেয়নি কোনো দাম
ফুটলে বাঘের ছা বেরোবে
করবে ঘরের কাম।

সন্ধ্যা সকাল যখন দেখো
দিচ্ছে ডিমে তা
ডিম ফুটে আজ বের হয়েছে
লম্বা দুটো পা।

উল্টে দিয়ে পানির কলস
উল্টে দিয়ে হাড়ি
আজব দু’পা বেড়ায় ঘুরে
গাঁয়ের যত বাড়ি।

সপ্তা বাদে ডিমের থেকে
বের হল দুই হাত
কুপি জ্বালায় দিনের শেষে
যখন নামে রাত।

উঠোন ঝাড়ে বাসন মাজে
করে ঘরের কাম
দেখলে সবাই রেগে মরে
বলে এবার থাম।

চোখ না থাকায় এ দুর্গতি
ডিমের কি দোষ ভাই
উঠোন ঝেড়ে ময়লা ধুলায়
ঘর করে বোঝাই।

বাসন মেজে সামলে রাখে
ময়লা ফেলার ভাঁড়ে
কাণ্ড দেখে টাট্টু বাড়ি
নিজের মাথায় মারে।

শিঙের দেখা মিলল ডিমে
মাস খানিকের মাঝে
কেমনতর ডিম তা নিয়ে
বসলো বিচার সাঁঝে।

গাঁয়ের মোড়ল পান চিবিয়ে
বলল বিচার শেষ
এই গাঁয়ে ডিম আর রবে না
তবেই হবে বেশ।

মনের দুখে ঘর ছেড়ে ডিম
চলল একা হেঁটে
গাছের সাথে ধাক্কা খেয়ে
ডিম গেলো হায় ফেটে।

গাঁয়ের মানুষ একসাথে সব;
সবাই ভয়ে হিম
ডিম ফেটে যা বের হল তা
হাট্টিমাটিম টিম।

হাট্টিমাটিম টিম-
তারা মাঠে পারে ডিম
তাদের খাড়া দুটো শিং
তারা হাট্টিমাটিম টিম। (ছোটদের কবিতা)
.
শিক্ষাগুরুর মর্যাদা – কাজী কাদের নেওয়াজ

বাদশাহ আলমগীর-
কুমারে তাঁহার পড়াইত এক মৌলভী দিল্লীর।
একদা প্রভাতে গিয়া
দেখেন বাদশাহ- শাহজাদা এক পাত্র হস্তে নিয়া
ঢালিতেছে বারি গুরুর চরণে
পুলকিত হৃদে আনত-নয়নে,
শিক্ষক শুধু নিজ হাত দিয়া নিজেরি পায়ের ধুলি
ধুয়ে মুছে সব করিছেন সাফ্ সঞ্চারি অঙ্গুলি।
শিক্ষক মৌলভী
ভাবিলেন আজি নিস্তার নাহি, যায় বুঝি তার সবি।
দিল্লীপতির পুত্রের করে
লইয়াছে পানি চরণের পরে,
স্পর্ধার কাজ হেন অপরাধ কে করেছে কোন্ কালে!
ভাবিতে ভাবিতে চিন্তার রেখা দেখা দিল তার ভালে।
হঠাৎ কি ভাবি উঠি
কহিলেন, আমি ভয় করি না’ক, যায় যাবে শির টুটি,
শিক্ষক আমি শ্রেষ্ঠ সবার
দিল্লীর পতি সে তো কোন্ ছার,
ভয় করি না’ক, ধারি না’ক ধার, মনে আছে মোর বল,
বাদশাহ্ শুধালে শাস্ত্রের কথা শুনাব অনর্গল।
যায় যাবে প্রাণ তাহে,
প্রাণের চেয়েও মান বড়, আমি বোঝাব শাহানশাহে।

তার পরদিন প্রাতে
বাদশাহর দূত শিক্ষকে ডেকে নিয়ে গেল কেল্লাতে।
খাস কামরাতে যবে
শিক্ষকে ডাকি বাদশা কহেন, ”শুনুন জনাব তবে,
পুত্র আমার আপনার কাছে সৌজন্য কি কিছু শিখিয়াছে?
বরং শিখেছে বেয়াদবি আর গুরুজনে অবহেলা,
নহিলে সেদিন দেখিলাম যাহা স্বয়ং সকাল বেলা”
শিক্ষক কন-”জাহপানা, আমি বুঝিতে পারিনি হায়,
কি কথা বলিতে আজিকে আমায় ডেকেছেন নিরালায়?”
বাদশাহ্ কহেন, ”সেদিন প্রভাতে দেখিলাম আমি দাঁড়ায়ে তফাতে
নিজ হাতে যবে চরণ আপনি করেন প্রক্ষালন,
পুত্র আমার জল ঢালি শুধু ভিজাইছে ও চরণ।
নিজ হাতখানি আপনার পায়ে বুলাইয়া সযতনে
ধুয়ে দিল না’ক কেন সে চরণ, স্মরি ব্যথা পাই মনে।”

উচ্ছ্বাস ভরে শিক্ষকে আজি দাঁড়ায়ে সগৌরবে
কুর্ণিশ করি বাদশাহে তবে কহেন উচ্চরবে-
”আজ হতে চির-উন্নত হল শিক্ষাগুরুর শির,
সত্যই তুমি মহান উদার বাদশাহ্ আলমগীর।”
.
আদর্শ ছেলে -কুসুমকুমারী দাশ

আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে
কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে ?
মুখে হাসি, বুকে বল তেজে ভরা মন
“মানুষ হইতে হবে” — এই তার পণ,
বিপদ আসিলে কাছে হও আগুয়ান,
নাই কি শরীরে তব রক্ত মাংস প্রাণ ?
হাত, পা সবারই আছে মিছে কেন ভয়,
চেতনা রয়েছে যার সে কি পড়ে রয় ?
সে ছেলে কে চায় বল কথায়-কথায়,
আসে যার চোখে জল মাথা ঘুরে যায় |
সাদা প্রাণে হাসি মুখে কর এই পণ —
“মানুষ হইতে হবে মানুষ যখন” |
কৃষকের শিশু কিংবা রাজার কুমার
সবারি রয়েছে কাজ এ বিশ্ব মাঝার,
হাতে প্রাণে খাট সবে শক্তি কর দান
তোমরা মানুষ হলে দেশের কল্যাণ
.
বাংলা ভাষা – অতুলপ্রসাদ সেন

মোদের গরব, মোদের আশা,
আ-মরি বাংলা ভাষা!
তোমার কোলে,
তোমার বোলে,
কতই শান্তি ভালোবাসা!

কি যাদু বাংলা গানে!
গান গেয়ে দাঁড় মাঝি টানে,
গেয়ে গান নাচে বাউল,
গান গেয়ে ধান কাটে চাষা!

বিদ্যাপতি, চণ্ডী, গোবিন্‌,
হেম, মধু, বঙ্কিম, নবীন-
ঐ ফুলেরই মধুর রসে,
বাঁধলো সুখে মধুর বাসা!

বাজিয়ে রবি তোমার বীণে,
আনলো মালা জগৎ জিনে!
তোমার চরণ-তীর্থে আজি,
জগৎ করে যাওয়া-আসা!

ঐ ভাষাতেই নিতাই গোরা,
আনল দেশে ভক্তি-ধারা,
আছে কৈ এমন ভাষা,
এমন দুঃখ-শ্রান্তি-নাশা?

ঐ ভাষাতেই প্রথম বোলে,
ডাকনু মায়ে ‘মা, মা’ বলে;
ঐ ভাষাতেই বলবো হরি,
সাঙ্গ হলে কাঁদা হাসা!

মোদের গরব, মোদের আশা,
আ-মরি বাংলা ভাষা! (বিখ্যাত ছড়া কবিতা)
.
পড়ালেখা করে যেই – মদনমোহন তর্কালঙ্কার

লেখা পড়া করে যেই।
গাড়ী ঘোড়া চড়ে সেই।।
লেখা পড়া যেই জানে।
সব লোক তারে মানে।।
কটু ভাষী নাহি হবে।
মিছা কথা নাহি কবে।।
পর ধন নাহি লবে।
চিরদিন সুখে রবে।।
পিতামাতা গুরুজনে।
সেবা কর কায় মনে।।
.
পথিক – রেদোয়ান মাসুদ

পথ হারিয়ে ভীত পথিক এদিক ওদিক চায়
আশেপাশে আছে কি কেউ যদি পাওয়া যায়।
হঠাৎ করে নীল আকাশে কালো ঘোড়া নাচে
তাইতো দেখে পথিক এবার দৌড়ে যেন বাঁচে।
পথ হারিয়ে এভাবেই সে দিশেহারা আজ
এমন সময় কেনই-বা মেঘ দিলো কালো সাজ।
এরই মাঝে হঠাৎ করে হলো বজ্রপাত
বজ্রপাতের বিকট শব্দে মাথায় পড়লো হাত।
শব্দ শুনে দূরে থেকে কত মানুষ এলো
এই বিপদে পথিক এবার লোকের দেখা পেলো।
অবশেষে তাঁরা তাকে পথ দেখিয়ে দিলো
বিপদ যেন বিপদ থেকে উদ্ধার করে নিলো।
বিপদে তাই করো না কেউ পথিকের ঐ ভয়
একটি বিপদ তাড়াতে যে অন্য বিপদ হয়।
.
পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল – মদনমোহন তর্কালঙ্কার

পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল।
কাননে কুসুমকলি সকলি ফুটিল।।
শীতল বাতাস বয় জুড়ায় শরীর।
পাতায়-পাতায় পড়ে নিশির শিশির।।
ফুটিল মালতী ফুল সৌরভ ছুটিল।
পরিমল লোভে অলি আসিয়া জুটিল ॥

গগনে উঠিল রবি সোনার বরণ।
আলোক পাইয়া লোক পুলকিত মন ॥
রাখাল গরুর পাল লয়ে যায় মাঠে।
শিশুগণ দেয় মন নিজ নিজ পাঠে ॥
উঠ শিশু মুখ ধোও পর নিজ বেশ।
আপন পাঠেতে মন করহ নিবেশ ॥

আমাদের গ্রাম – বন্দে আলী মিঞা

আমাদের ছোটো গাঁয়ে ছোটো ছোটো ঘর
থাকি সেথা সবে মিলে কেহ নাহি পর।
পাড়ার সকল ছেলে মোরা ভাই ভাই
একসাথে খেলি আর পাঠশালে যাই।
হিংসা ও মারামারি কভু নাহি করি,
পিতা-মাতা গুরুজনে সদা মোরা ডরি।
আমাদের ছোটো গ্রামে মায়ের সমান,
আলো দিয়ে বায়ু দিয়ে বাঁচাইছে প্রাণ।
মাঠভরা ধান আর জলভরা দিঘি,
চাঁদের কিরণ লেগে করে ঝিকিমিকি।
আমগাছ জামগাছ বাঁশ ঝাড় যেন,
মিলে মিশে আছে ওরা আত্মীয় হেন।
সকালে সোনার রবি পূব দিকে ওঠে
পাখি ডাকে, বায়ু বয়, নানা ফুল ফোটে।
.
বৃষ্টির ছড়া – ফররুখ আহমদ

বৃষ্টি এল কাশ বনে
জাগল সাড়া ঘাস বনে,
বকের সারি কোথা রে
লুকিয়ে গেল বাঁশ বনে।
নদীতে নাই খেয়া যে,
ডাকল দূরে দেয়া যে,
কোন সে বনের আড়ালে
ফুটল আবার কেয়া যে।গাঁয়ের নামটি হাটখোলা,
বিষটি বাদল দেয় দোলা,
রাখাল ছেলে মেঘ দেখে,
যায় দাঁড়িয়ে পথ-ভোলা।
মেঘের আঁধার মন টানে,
যায় সে ছুটে কোন খানে,
আউশ ধানের মাঠ ছেড়ে
আমন ধানের দেশ পানে।
.
ঝুমকো জবা – ফররুখ আহমদ

ঝুমকো জবা বনের দুল
উঠল ফুটে বনের ফুল।
সবুজ পাতা ঘোমটা খোলে,
ঝুমকো জবা হাওয়ায় দোলে।
সেই দুলুনির তালে তালে,
মন উড়ে যায় ডালে ডালে।
.
মনুষ্যত্ব – কুসুমকুমারী দাশ

একদিন লিখেছিনু আদর্শ যে হবে
“কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে” |
আজ লিখিতেছি বড় দুঃখ লয়ে প্রাণে
তোমরা মানুষ হবে কাহার কল্যাণে ?
মানুষ গড়িয়া ওঠে কোন্ উপাদানে ;
বাঙালি বোঝেনি তাহা এখনো জীবনে—
পুঁথি হাতে পাঠ শেখা—দু-চারটে পাশ
আজিকার দিনে তাহে মিলে না আশ্বাস,
চাই শৌর্য, চাই বীর্য, তেজে ভরা মন
“মানুষ হইতে হবে” হবে এই পণ—
বিপদ আসিলে কাছে হবে আগুয়ান
দুই খানি বাহু বিশ্বে সবারি সমান—
দাতার যে দান তাহা সকলেই পায়
কেউ ছোট কেউ বড় কেন হয়ে যায়!
কেন তবে পদতলে পড়ি বারবার ?
“মনুষ্যত্ব” জাগাইলে পাইব উদ্ধার— |
যত অপমান, যত লাঞ্ছনা পীড়ন
একতার বলে সব হইবে দমন!
তেজীয়ান, বলীয়ান সেই ছেলে চাই
সোনার বাংলা আজি হারায়েছে তাই |
আবার গড়িতে হবে বীর শিশুদল,
বাংলার রূপ যাহে হবে সমুজ্জ্বল—
.
আদর্শ ছেলে – কুসুমকুমারী দাশ

আমাদের দেশে সেই ছেলে কবে হবে
কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে?
মুখে হাসি বুকে বল, তেজে ভরা মন
‘মানুষ হইতে হবে’- এই তার পণ।
বিপদ আসিলে কাছে হও আগুয়ান
নাই কি শরীরে তব রক্ত, মাংস, প্রাণ?
হাত পা সবারই আছে, মিছে কেন ভয়?
চেতনা রয়েছে যার, সে কি পড়ে রয়?
সে ছেলে কে চাই বল, কথায় কথায়
আসে যার চোখে জল, মাথা ঘুরে যায়?
মনে প্রাণে খাট সবে, শক্তি কর দান,
তোমরা ‘মানুষ’ হলে দেশের কল্যাণ।
.
জোনাকিরা – আহসান হাবীব

তারা- একটি দুটি তিনটি করে এলো
তখন- বৃষ্টি-ভেজা শীতের হাওয়া
বইছে এলোমেলো,
তারা- একটি দু’টি তিনটি করে এলো।
থই থই থই অন্ধকারে
ঝাউয়ের শাখা দোলে
সেই- অন্ধকারে শন শন শন
আওয়াজ শুধু তোলে।
ভয়েতে বুক চেপে
ঝাউয়ের শাখা , পাখির পাখাউঠছে কেঁপে কেঁপে ।
তখন- একটি দু’টি তিনটি করে এসে
এক শো দু শো তিন শো করে
ঝাঁক বেঁধে যায় শেষে
তারা- বললে ও ভাই, ঝাউয়ের শাখা,
বললে, ও ভাই পাখি,
অন্ধকারে ভয় পেয়েছো নাকি ?
যখন- বললে, তখন পাতার ফাঁকে
কী যেন চমকালো।
অবাক অবাক চোখের চাওয়ায়
একটুখানি আলো।
যখন- ছড়িয়ে গেলো ডালপালাতে
সবাই দলে দলে
তখন- ঝাউয়ের শাখায়- পাখির পাখায়
হীরে-মানিক জ্বলে।
যখন- হীরে-মানিক জ্বলে
তখন- থমকে দাঁড়াঁয় শীতের হাওয়া
চমকে গিয়ে বলে-
খুশি খুশি মুখটি নিয়ে
তোমরা এলে কারা?
তোমরা কি ভাই নীল আকাশের তারা ?আলোর পাখি নাম জোনাকি
জাগি রাতের বেলা,
নিজকে জ্বেলে এই আমাদের
ভালোবাসার খেলা।
তারা নইকো- নইকো তারা
নই আকাশের চাঁদ
ছোট বুকে আছে শুধুই
ভালোবাসার সাধ।
.
ইচ্ছা – আহসান হাবীব

মনারে মনা কোথায় যাস?
বিলের ধারে কাটব ঘাস।
ঘাস কি হবে?
বেচব কাল,
চিকন সুতোর কিনব জাল।
জাল কি হবে?
নদীর বাঁকে
মাছ ধরব ঝাঁকে ঝাঁকে।
মাছ কি হবে?
বেচব হাটে,
কিনব শাড়ি পাটে পাটে।
বোনকে দেব পাটের শাড়ি,
মাকে দেব রঙ্গিন হাঁড়ি।
.
হাসি – রোকনুজ্জামান খান

হাসতে নাকি জানেনা কেউ
কে বলেছে ভাই?
এই শোন না কত হাসির
খবর বলে যাই।

খোকন হাসে ফোঁকলা দাঁতে
চাঁদ হাসে তার সাথে সাথে

কাজল বিলে শাপলা হাসে
হাসে সবুজ ঘাস।
খলসে মাছের হাসি দেখে
হাসে পাতিহাঁস।

টিয়ে হাসে, রাঙ্গা ঠোঁটে,
ফিঙ্গের মুখেও হাসি ফোটে

দোয়েল কোয়েল ময়না শ্যামা
হাসতে সবাই চায়
বোয়াল মাছের দেখলে হাসি
পিলে চমকে যায়।

এত হাসি দেখেও যারা
গোমড়া মুখে চায়,
তাদের দেখে পেঁচার মুখেও
কেবল হাসি পায়।
.
কাজলা দিদি – যতীন্দ্রমোহন বাগচী

বাঁশ-বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই,
মাগো আমার শোলক্-বলা কাজলা দিদি কই?
পুকুর ধারে লেবুর তলে,
থোকায় থোকায় জোনাক জ্বলে,
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না, একলা জেগে রই,
মাগো আমার কোলের কাছে কাজলা দিদি কই?

সেদিন হতে কেন মা আর দিদিরে না ডাকো;
দিদির কথায় আঁচল দিয়ে মুখটি কেন ঢাকো?
খাবার খেতে আসি যখন
দিদি বলে ডাকি তখন,
ও-ঘর থেকে কেন মা আর দিদি আসে নাকো?
আমি ডাকি, তুমি কেন চুপটি করে থাকো?

বল্ মা দিদি কোথায় গেছে, আসবে আবার কবে?
কাল যে আমার নতুন ঘরে পুতুল বিয়ে হবে!
দিদির মত ফাঁকি দিয়ে
আমিও যদি লুকাই গিয়ে
তুমি তখন একলা ঘরে কেমন ক’রে রবে?
আমিও নাই—দিদিও নাই—কেমন মজা হবে!

ভূঁই-চাঁপাতে ভরে গেছে শিউলী গাছের তল,
মাড়াস্ নে মা পুকুর থেকে আনবি যখন জল |
ডালিম গাছের ফাঁকে ফাঁকে
বুলবুলিটা লুকিয়ে থাকে,
উড়িয়ে তুমি দিও না মা ছিঁড়তে গিয়ে ফল,
দিদি যখন শুনবে এসে বলবি কি মা বল্ |

বাঁশ-বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই,
এমন সময় মাগো আমার কাজলা দিদি কই?
লেবুর তলে পুকুর পাড়ে
ঝিঁঝিঁ ডাকে ঝোপে ঝাড়ে,
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না, তাইতো জেগে রই,—
রাত্রি হোল মাগো, আমার কাজলা দিদি কই?
.
কাজের লোক – নবকৃষ্ণ ভট্টাচার্য

মৌমাছি, মৌমাছি
কোথা যাও নাচি নাচি
দাঁড়াও না একবার ভাই।

ওই ফুল ফোটে বনে
যাই মধু আহরণে
দাঁড়াবার সময় তো নাই।

ছোট পাখি, ছোট পাখি
কিচিমিচি ডাকি ডাকি
কোথা যাও বলে যাও শুনি।

এখন না কব কথা
আনিয়াছি তৃণলতা
আপনার বাসা আগে বুনি।

পিপীলিকা, পিপীলিকা
দলবল ছাড়ি একা
কোথা যাও, যাও ভাই বলি।

শীতের সঞ্চয় চাই
খাদ্য খুঁজিতেছি তাই
ছয় পায়ে পিলপিল চলি।
.
ট্রেন – শামসুর রাহমান

ঝক ঝক ঝক ট্রেন চলেছে
রাত দুপুরে অই।
ট্রেন চলেছে, ট্রেন চলেছে
ট্রেনের বাড়ি কই ?

একটু জিরোয়, ফের ছুটে যায়
মাঠ পেরুলেই বন।
পুলের ওপর বাজনা বাজে
ঝন ঝনাঝন ঝন।

দেশ-বিদেশে বেড়ায় ঘুরে
নেইকো ঘোরার শেষ।
ইচ্ছে হলেই বাজায় বাঁশি,
দিন কেটে যায় বেশ।

থামবে হঠাৎ মজার গাড়ি
একটু কেশে খক।
আমায় নিয়ে ছুটবে আবার
ঝক ঝকাঝক ঝক।.
.
আমাদের ছোট নদী – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

আমাদের ছোটো নদী চলে বাঁকে বাঁকে
বৈশাখ মাসে তার হাঁটু জল থাকে।
পার হয়ে যায় গোরু, পার হয় গাড়ি,
দুই ধার উঁচু তার, ঢালু তার পাড়ি।

চিক্ চিক্ করে বালি, কোথা নাই কাদা,
একধারে কাশবন ফুলে ফুলে সাদা।
কিচিমিচি করে সেথা শালিকের ঝাঁক,
রাতে ওঠে থেকে থেকে শেয়ালের হাঁক।

আর-পারে আমবন তালবন চলে,
গাঁয়ের বামুন পাড়া তারি ছায়াতলে।
তীরে তীরে ছেলে মেয়ে নাইবার কালে
গামছায় জল ভরি গায়ে তারা ঢালে।

সকালে বিকালে কভু নাওয়া হলে পরে
আঁচল ছাঁকিয়া তারা ছোটো মাছ ধরে।
বালি দিয়ে মাজে থালা, ঘটিগুলি মাজে,
বধূরা কাপড় কেচে যায় গৃহকাজে।

আষাঢ়ে বাদল নামে, নদী ভর ভর
মাতিয়া ছুটিয়া চলে ধারা খরতর।
মহাবেগে কলকল কোলাহল ওঠে,
ঘোলা জলে পাকগুলি ঘুরে ঘুরে ছোটে।
দুই কূলে বনে বনে পড়ে যায় সাড়া,
বরষার উৎসবে জেগে ওঠে পাড়া।।
.
প্রভাতী – কাজী নজরুল ইসলাম

ভোর হোলো
দোর খোলো
খুকুমণি ওঠ রে!

ঐ ডাকে
জুঁই-শাখে
ফুল-খুকী ছোট রে!

রবি মামা
দেয় হামা
গায়ে রাঙা জামা ঐ,
দারোয়ান
গায় গান
শোনো ঐ, ‘রামা হৈ!’

ত্যাজি’ নীড়
ক’রে ভিড়
ওড়ে পাখী আকাশে,
এন্তার
গান তার
ভাসে ভোর বাতাসে!

চুল বুল
বুল বুল
শিস দেয় পুস্পে,

এইবার
এইবার
খুকুমনি উঠবে!

খুলি’হাল
তুলি’ পাল
ঐ তরী চল লো,

এইবার
এইবার
খুকু চোখ খুললো!

আলসে
নয় সে
ওঠে রোজ সকালে,

রোজ তাই
চাঁদা ভাই
টিপ দেয় কপালে।

উঠল
ছুটল
ঐ খোকাখুকী সব,

‘উঠেছে
আগে কে’
ঐ শোনো কলরব।

নাই রাত
মুখ হাত
ধোও, খুকু জাগো রে!
জয়গানে
ভগবানে
তুমি’বর মাগো রে! (চিরায়িত ছড়া কবিতা)
.
লিচু চোর – কাজী নজরুল ইসলাম

বাবুদের তাল-পুকুরে
হাবুদের ডাল-কুকুরে
সে কি বাস করলে তাড়া,
বলি থাম একটু দাড়া।

পুকুরের ঐ কাছে না
লিচুর এক গাছ আছে না
হোথা না আস্তে গিয়ে
য়্যাব্বড় কাস্তে নিয়ে
গাছে গো যেই চড়েছি
ছোট এক ডাল ধরেছি,

ও বাবা মড়াত করে
পড়েছি সরাত জোরে।
পড়বি পড় মালীর ঘাড়েই,
সে ছিল গাছের আড়েই।
ব্যাটা ভাই বড় নচ্ছার,
ধুমাধুম গোটা দুচ্চার
দিলে খুব কিল ও ঘুষি
একদম জোরসে ঠুসি।

আমিও বাগিয়ে থাপড়
দে হাওয়া চাপিয়ে কাপড়
লাফিয়ে ডিঙনু দেয়াল,
দেখি এক ভিটরে শেয়াল! …

সেকি ভাই যায় রে ভুলা-
মালীর ঐ পিটুনিগুলা!
কি বলিস ফের হপ্তা!
তৌবা-নাক খপ্তা…!
.
মামার বাড়ি – জসীম উদ্‌দীন
আয় ছেলেরা, আয় মেয়েরা,
ফুল তুলিতে যাই
ফুলের মালা গলায় দিয়ে
মামার বাড়ি যাই।
মামার বাড়ি পদ্মপুকুর
গলায় গলায় জল,
এপার হতে ওপার গিয়ে
নাচে ঢেউয়ের দল।

দিনে সেথায় ঘুমিয়ে থাকে
লাল শালুকের ফুল,
রাতের বেলা চাঁদের সনে
হেসে না পায় কূল।
আম-কাঁঠালের বনের ধারে
মামা-বাড়ির ঘর,
আকাশ হতে জোছনা-কুসুম
ঝরে মাথার ‘পর।

রাতের বেলা জোনাক জ্বলে
বাঁশ-বাগানের ছায়,
শিমুল গাছের শাখায় বসে
ভোরের পাখি গায়।
ঝড়ের দিনে মামার দেশে
আম কুড়াতে সুখ
পাকা জামের শাখায় উঠি
রঙিন করি মুখ।
কাঁদি-ভরা খেজুর গাছে
পাকা খেজুর দোলে
ছেলেমেয়ে, আয় ছুটে যাই
মামার দেশে চলে।
.
রাখাল ছেলে – জসীম উদ্‌দীন

“রাখাল ছেলে ! রাখাল ছেলে ! বারেক ফিরে চাও,
বাঁকা গাঁয়ের পথটি বেয়ে কোথায় চলে যাও?”

ওই যে দেখ নীল-নোয়ান সবুজ ঘেরা গাঁ,
কলার পাতা দোলায় চামর শিশির ধোয়ায় পা,
সেথায় আছে ছোট কুটির সোনার পাতায় ছাওয়া,
সাঁঝ-আকাশের ছড়িয়ে-পড়া আবীর রঙে নাওয়া,
সেই ঘরেতে একলা বসে ডাকছে আমার মা-
সেথায় যাব, ও ভাই এবার আমায় ছাড় না।”

“রাখাল ছেলে ! রাখাল ছেলে ! আবার কোথা ধাও,
পুব আকাশে ছাড়ল সবে রঙিন মেঘের নাও।”

“ঘুম হতে আজ জেগেই দেখি শিশির-ঝরা ঘাসে,
সারা রাতের স্বপন আমার মিঠেল রোদে হাসে।
আমার সাথে করতো খেলা প্রভাত হাওয়া, ভাই,
সরষে ফুলের পাঁপড়ি নাড়ি ডাকছে মোরে তাই।
চলতে পথে মটরশুঁটি জড়িয়ে দুখান পা,
বলছে ডেকে, ‘গাঁয়ের রাখাল একটু খেলে যা।’
সারা মাঠের ডাক এসেছে, খেলতে হবে ভাই।
সাঁঝের বেলা কইব কথা এখন তবে যাই।’

“রাখাল ছেলে ! রাখাল ছেলে ! সারাটা দিন খেলা,
এ যে বড় বাড়াবাড়ি, কাজ আছে যে মেলা।”

কাজের কথা জানিনে ভাই, লাঙল দিয়ে খেলি
নিড়িয়ে দেই ধানের ক্ষেতের সবুজ রঙের চেলী।
রিষে বালা নুইয়ে গলা হলদে হওয়ার সুখে।
টির বোনের ঘোমটা খুলে চুমু দিয়ে যায় মুখে।
ঝাউয়ের ঝাড়ে বাজায় বাঁশী পউষ-পাগল বুড়ী,
আমরা সেথা চষতে লাঙল মুশীদা-গান জুড়ি।
খেলা মোদের গান গাওয়া ভাই, খেলা-লাঙল-চষা,
সারাটা দিন খেলতে জানি, জানিই নেক বসা’।
.
হনহন পনপন – সুকুমার রায়

চলে হনহন
ছোটে পনপন

ঘোরে বনবন
কাজে ঠনঠন

বায়ু শনশন
শীতে কনকন

কাশি খনখন
ফোঁড়া টনটন

মাছি ভনভন
থালা ঝন ঝন।
.
আবোল তাবোল – ১ -সুকুমার রায়

আয়রে ভোলা খেয়াল-খোলা
স্বপনদোলা নাচিয়ে আয়,
আয়রে পাগল আবোল তাবোল
মত্ত মাদল বাজিয়ে আয়।
আয় যেখানে ক্ষ্যাপার গানে
নাইকো মানে নাইকো সুর।
আয়রে যেথায় উধাও হাওয়ায়
মন ভেসে যায় কোন সুদূর।
আয় ক্ষ্যাপা-মন ঘুচিয়ে বাঁধন
জাগিয়ে নাচন তাধিন্‌ ধিন্‌,
আয় বেয়াড়া সৃষ্টিছাড়া
নিয়মহারা হিসাবহীন।
আজগুবি চাল বেঠিক বেতাল
মাতবি মাতাল রঙ্গেতে–
আয়রে তবে ভুলের ভবে
অসম্ভবের ছন্দেতে।।
.
সৎপাত্র – সুকুমার রায়

শুনতে পেলাম পোস্তা গিয়ে—
তোমার নাকি মেয়ের বিয়ে ?
গঙ্গারামকে পাত্র পেলে ?
জানতে চাও সে কেমন ছেলে ?
মন্দ নয় সে পাত্র ভালো
রঙ যদিও বেজায় কালো ;
তার উপরে মুখের গঠন
অনেকটা ঠিক পেঁচার মতন ;
বিদ্যে বুদ্ধি ? বলছি মশাই—
ধন্যি ছেলের অধ্যবসায় !
উনিশটিবার ম্যাট্রিকে সে
ঘায়েল হয়ে থামল শেষে ।
বিষয় আশয় ? গরীব বেজায়—
কষ্টে–সৃষ্টে দিন চলে যায় ।

মানুষ তো নয় ভাইগুলো তার—
একটা পাগল একটা গোঁয়ার ;
আরেকটি সে তৈরী ছেলে,
জাল করে নোট গেছেন জেলে ।
কনিষ্ঠটি তবলা বাজায়
যাত্রাদলে পাঁচ টাকা পায় ।
গঙ্গারাম তো কেবল ভোগে
পিলের জ্বর আর পাণ্ডু রোগে ।
কিন্তু তারা উচ্চ ঘর,
কংসরাজের বংশধর !
শ্যাম লাহিড়ী বনগ্রামের
কি যেন হয় গঙ্গারামের ।—
যহোক, এবার পাত্র পেলে,
এমন কি আর মন্দ ছেলে ?
.
খেলা – রেদোয়ান মাসুদ

এই যে খোকা করছো তুমি কতো রকম খেলা
সূর্য ডুবছে সন্ধ্যা হচ্ছে চলে যাচ্ছে বেলা
চেয়ে দ্যাখো দূর আকাশে উঠছে কত তারা
মায়ের কথা ভুলে গেছ খুঁজছে পুরো পাড়া।
দুই চোখেতে জলের রাশি পায় না তোমার খোঁজ
এভাবে আর কত ফেলবে তার চোখের জল রোজ।
মাকে যদি হারাও তুমি পাবে না আর খুঁজে
বুঝবে সেদিন যেদিন মায়ের চক্ষু যাবে বুজে।
.
বাক বাক্‌ কুম পায়রা – রোকনুজ্জামান খান

বাক বাক্‌ কুম পায়রা
মাথায় দিয়ে টায়রা
বউ সাজবে কাল কি
চড়বে সোনার পালকি।
.
ইতল বিতল – সুফিয়া কামাল
ইতল বিতল
গাছের পাতা
গাছের তলায় ব্যাঙের মাথা।
বৃষ্টি পড়ে ভাঙ্গে ছাতা
ডোবায় ডুবে ব্যাঙের মাথা।
.
হেমন্ত – সুফিয়া কামাল
সবুজ পাতার খামের ভেতর
হলুদ গাঁদা চিঠি লেখে
কোন্ পাথারের ওপার থেকে
আনল ডেকে হেমন্তকে?

আনল ডেকে মটরশুঁটি,
খেসারি আর কলাই ফুলে
আনল ডেকে কুয়াশাকে
সাঁঝ সকালে নদীর কূলে।

সকাল বেলায় শিশির ভেজা
ঘাসের ওপর চলতে গিয়ে
হাল্কা মধুর শীতের ছোঁয়ায়
শরীর ওঠে শিরশিরিয়ে।

আরও এল সাথে সাথে
নুতন গাছের খেজুর রসে
লোভ দেখিয়ে মিষ্টি পিঠা
মিষ্টি রোদে খেতে বসে।

হেমন্ত তার শিশির ভেজা
আঁচল তলে শিউলি বোঁটায়
চুপে চুপে রং মাখাল
আকাশ থেকে ফোঁটায় ফোঁটায়।
.
কাকাতুয়া – যোগীন্দ্রনাথ সরকার

কাকাতুয়া, কাকাতুয়া, আমার যাদুমণি,
সোনার ঘড়ি কি বলিছে, বল দেখি শুনি ?

বলিছে সোনার ঘড়ি, “টিক্ টিক্ টিক্,
যা কিছু করিতে আছে, করে ফেল ঠিক।
সময় চলিয়া যায়-
নদীর স্রোতের প্রায়,
যে জন না বুঝে, তারে ধিক্ শত ধিক।”
বলিছে সোনার ঘড়ি, “টিক্ টিক্ টিক্।”

কাকাতুয়া, কাকাতুয়া, আমার যাদুধন,
অন্য কোন কথা ঘড়ি বলে কি কখন ?

মাঝে মাঝে বল ঘড়ি, “টঙ্-টঙ্-টঙ্,
মানুষ হইয়ে যেন হয়ো না ক সঙ।
ফিটফিটে বাবু হলে,
ভেবেছ কি লবে কোলে ?
পলাশে কে ভালবাসে দেখে রাঙা রঙ্।”
মাঝে মাঝে বলে ঘড়ি, “টঙ্-টঙ্-টঙ্।”
.
তোতা পাখি – যোগীন্দ্রনাথ সরকার

আতা গাছে তোতা পাখি
ডালিম গাছে মউ,
কথা কও না কেন বউ ?
কথা কব কী ছলে,
কথা কইতে গা জ্বলে !

ছড়া কবিতা, ছোটদের ছড়াঃ ছড়া কবিতা’র অনেগুলো ধারা রয়েছে। যেমন-  হাস্যরসাত্মক,বিদ্রুপাত্মকগীতি,  নাটকমহাকাব্য, প্রণয়োপাখ্যান, রচনাপ্রেমধর্মী, ব্যঙ্গকাব্য, কাব্যপুরাণ, বিয়োগাত্মকহাস্য, বিয়োগাত্মক ইত্যাদি। বাংলা সাহিত্যে যারা বড় হয়েছে তাদের বেশিরভাগই ছড়া কবিতার মধ্যমে নিজেদের জানান দিয়েছেন। যদিও বর্তমান সময় জনপ্রিয় সাহিত্যিকদের মাঝে ছড়া লেখার প্রবণতা কমেছে তবুও আমাদের পাঠ্যবইয়ে এখনও ছড়ার দাপট রয়ে গেছে।  ছড়াকে অনেকে ছন্দ কবিতাও বলে থাকে।

২০০+ বৃষ্টি নিয়ে উক্তি, বৃষ্টি নিয়ে ক্যাপশন, স্ট্যাটাস, বাণী, কিছু কথা

বৃষ্টি নিয়ে উক্তি, বৃষ্টি নিয়ে ক্যাপশন, বৃষ্টি নিয়ে স্ট্যাটাস, বৃষ্টির বাণী, বৃষ্টি নিয়ে রোমান্টিক কিছু কথা: আমাদের জীবনে কঠিন সময় যায়। এটি জীবনেরই একটি অংশমাত্র। যদিও আনন্দদায়ক নয়, তবে এটি একটি অংশ৷ যখন আপনার উপর খারাপ সময় নেমে আসে, আপনাকে অনুপ্রাণিত করতে ও জাগিয়ে তুলতে এবং সেই কষ্টগুলিকে মুছে দেওয়ার জন্য বৃষ্টির দিকে তাকান, বৃষ্টি নিয়ে উক্তি বা বৃষ্টি নিয়ে ক্যাপশন পড়ুন। বর্ষার দিনগুলোতে বৃষ্টি নিয়ে স্ট্যাটাস দিন আপনার ফেসবুক কিংবা ইন্সট্রোগ্রামে। বৃষ্টির দিনে মেতে উঠুন বন্ধুদের সাথেও। বৃষ্টি নিয়ে উক্তি বা ক্যাপশন দিয়ে সাজানো হলো আজকের লেখাটি। বৃষ্টি নিয়ে বাণী পড়ে আনন্দকে দ্বিগুণ করুন।
বৃষ্টি নিয়ে উক্তি:
০১। বৃষ্টি হলো করুণা; বৃষ্টি হলো আকাশ ভূমিতে তলিয়ে যাওয়া; বৃষ্টি না হলে জীবন থাকবে না।
– জন আপডাইক
০২। মেঘ আমার জীবনে ভেসে আসে, বৃষ্টি বা ঝড় বয়ে আনতে নয়, আমার সূর্যাস্তের আকাশে রঙ যোগ করতে।
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
০৩। বৃষ্টির সাথে মানুষের হৃদয়ের সম্পর্ক। বৃষ্টি এলেই মানুষের হৃদয় শীতল হয়, প্রিয় মানুষের সান্নিধ্য অনুভব করে।
– রেদোয়ান মাসুদ
০৪। পৃথিবীতে ফিনিক ফোটা জোছনা আসবে। শ্রাবন মাসে টিনের চালে বৃষ্টির সেতার বাজবে। সেই অলৌকিক সংগীত শোনার জন্য আমি থাকব না। কোনো মানে হয়।
– হুমায়ূন আহমেদ
০৫। তুমি বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করো, তোমাকে কাদাও মোকাবেলা করতে হবে। এটি এর একটি অংশ।
– ডেনজেল ওয়াশিংটন
০৬। আমি বৃষ্টিতে গান করছি, শুধু বৃষ্টিতে গাইছি। কী এক মহিমান্বিত অনুভূতি আমি আবার খুশি।
– বাডি হোলি
০৭। ভালোবাসা মানে শুধু বৃষ্টির সময় কারো সাথে হাঁটা নয়, ঝড়ের মধ্যেও সেই হাতটি ধরে রাখার মনমানসিকতা।
– রেদোয়ান মাসুদ
০৮। যখন বৃষ্টি হয় তখন সবচেয়ে ভালো যেটা করা যায় তা হল বৃষ্টি হতে দেওয়া।
– হেনরি ওয়াডসওয়ার্থ লংফেলো
০৯। জীবন সৌন্দর্য পূর্ণ। এটা লক্ষ্য করুন। ছোট বাচ্চা এবং হাস্যোজ্জ্বল মুখগুলি লক্ষ্য করুন। বৃষ্টির গন্ধ, এবং বাতাস অনুভব করুন। আপনার জীবনকে পূর্ণ সম্ভাবনায় বাঁচুন, এবং আপনার স্বপ্নের জন্য লড়াই করুন।
– অ্যাশলে স্মিথ
১০। আমি সবসময় বৃষ্টিকে নিরাময় বলে মনে করেছি – একটি কম্বল – বন্ধুর আরাম।
– ডগলাস কুপল্যান্ড

আরও পড়ুন… বৃষ্টি নিয়ে রোমান্টিক ছন্দ 

১১। বৃষ্টি তোমাকে চুম্বন করুক, রৌপ্য তরল ফোঁটা দিয়ে বৃষ্টি তোমার মাথায় আঘাত করুক, বৃষ্টি তোমাকে একটি গান গাইতে দাও।
– ল্যাংস্টোন হিউজেস
১২। ভেজা চোখ আর ভেজা শরীর দুইটাই ভালোবাসার প্রতীক, একটায় মায়া বাড়ায় আরেকটায় কামনা ।
-রেদোয়ান মাসুদ
১৩। বৃষ্টির সৌন্দর্য হল এটি কিভাবে পড়ে।
– ডার উইলিয়ামস
১৪। বৃষ্টি হলে সবচেয়ে ভালো যেটা করা যায় তা হল বৃষ্টি হতে দেওয়া।
– হেনরি ওয়াডসওয়ার্থ লংফেলো
১৫। আমি বৃষ্টির মতো: আমার যেখানে প্রয়োজন সেখানে আমি যাই।
– আলেজান্দ্রো জোডোরোস্কি
১৬। একা একা ভিজানো ঠান্ডা। আপনার সেরা বন্ধুর সাথে ভিজানো একটি দুঃসাহসিক কাজ।
– এমিলি উইং স্মিথ
১৭। আমি আগুন দেখেছি এবং আমি বৃষ্টি দেখেছি। আমি রৌদ্রজ্জ্বল দিন দেখেছি যা আমি ভেবেছিলাম কখনই শেষ হবে না।
– জেমস টেলর
১৮। কিন্তু আমি বৃষ্টিতে আগুন জ্বালিয়েছি। তোমার মুখ স্পর্শ করার সাথে সাথে তা ঢেলে দেখেছি। – এডেলে
১৯। আমি বৃষ্টির মধ্যে হাঁটি যাতে কেউ আমার চোখের জল দেখতে না পারে।
– চার্লি চ্যাপলিন
২০। সে আমার ধরনের বৃষ্টি। মাতাল আকাশে ভালোবাসার মতো। সে সারা রাত কনফেটি পড়ে যাচ্ছে।
– টিম ম্যাকগ্রা
২১। আমি যেভাবে দেখছি, আপনি যদি রংধনু চান তবে আপনাকে বৃষ্টি সহ্য করতে হবে।
– ডলি পারটন
২২। যদি মন কাঁদে তুমি চলে এসো চলে এসো এক বরষায়,এসো ঝরো ঝরো বৃষ্টিতে জল ভরা দৃষ্টিতে এসো কমলো শ্যামলো ছায়, চলে এসো এক বরষায়।
-হুমায়ূন আহমেদ
২৩।আমার সারাটি দিন, মেঘলা আকাশ বৃষ্টি, তোমাকে দিলাম। শুধু শ্রাবণ সন্ধ্যাটুকু তোমার কাছে চেয়ে নিলাম।
– শ্রীকান্ত আচার্য
২৪। একইসময়ে কৃষক বৃষ্টির আশা করে আর পথচারী রোদের আশা করে এবং সৃষ্টিকর্তা দ্বিধায় পড়ে যান।
– উইনস্টন চার্চিল
২৫। এই মেঘলা দিনে একলা, ঘরে থাকেনা তো মন, কাছে যাবো কবে পাবো, ওগো তোমার নিমন্ত্রণ।।
-হেমন্ত মুখোপাধ্যায়
বৃষ্টি নিয়ে ক্যাপশন:
• বৃষ্টি আমায় শান্ত করো, বৃষ্টি আমায় শীতল করো। আমি তোমাতে হারিয়ে যেতে চাই।
• বৃষ্টি তুমি চলে আসো আর দিও না খরা, এই গরমে মরে যাচ্ছি আগুনে জ্বলছে ধরা।
• আত্মাকে পরিশুদ্ধ করার একটি উপায় হল বৃষ্টিতে ভিজানো।
• একটি ভাল বৃষ্টি বিশ্বের জন্য একটি রিসেট
• অভ্যন্তরীণ শান্তি যেকোনো ঝড়কে শান্ত করবে।
• তোমার গালে এক ফোটা বৃষ্টি পড়ল যেন এমন একজনের কাছ থেকে একটি মধুর চুম্বন।
• আফসোস, প্রতিটি বৃষ্টির ঝরনা রংধনুর প্রতিশ্রুতি রাখে না।
• বৃষ্টির দিনেও তো তুমি হতে পারো কারো জীবনের রোদ।
• ঝড় কেটে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করে সময় নষ্ট করবেন না। বৃষ্টি থাকতেই নাচুন, মনের আনন্দে মেতে উঠুন।
• ঝিমঝিম বৃষ্টির মেঘের আড়ালে সূর্য এখনো জ্বলছে।
• পথে বৃষ্টি হচ্ছে তার মানে এই নয় যে আপনার গন্তব্যে সূর্যের আলো নেই।
• যারা বৃষ্টির সময় তোমার সাথে নাচতে ইচ্ছুক তারা ঝড়ের সময়েও তোমার সাথে হাঁটতে ইচ্ছুক।
• বৃষ্টি উদযাপন করুন, কারণ এটি শেষ হলে, সূর্য আরও উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।
• বৃষ্টি না পড়লে এই বিশ্বে জীবনের অস্তিত্ব থাকত না।
• বৃষ্টিকে কখনও অভিশাপ দিতে যেও না। কারণ বৃষ্টি মানুষের তৃষ্ণা ও ক্ষুধা দূর করে।
• বৃষ্টির জন্য স্পর্শ করার একটি সুযোগ, যা বিশেষ করে একাকী মানুষের জন্য সত্য।
• বৃষ্টির পরে আকাশের মতো, নিজেকে উন্মুক্ত করুন এবং সবাইকে আপনাকে উজ্জ্বল দেখতে দিন।
• বৃষ্টির ফোঁটা হতে সৃষ্ট সংগীতের জন্য কোন অনুবাদের দরকার নেই।
• বৃষ্টির ফোঁটা পাথরে গর্ত করতে সক্ষম। তারা তা সহিংসতার মাধ্যমে নয়, মৃদুভাবে পড়ে।
• বৃষ্টির ফোঁটার মতো হোন; স্বাধীনতাকে আলিঙ্গন করুন এবং এটি সম্পর্কে চিন্তা না করে যেখানেই পড়ে যান।
• মানুষ, বৃষ্টি নয়, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে।
• মৃদু বৃষ্টির ঝরনা ঘাসকে আরও সবুজ করে তোলে।
• যে তোমাকে ভালোবাসে সে বৃষ্টিতে তোমার সাথে হাঁটবে। সম্ভবত তারা আপনার সাথে পুডলে খেলবে।
• বৃষ্টির প্রতিটি ফোঁটা এখনো শোনার মতো মধুর সুর বানিয়ে যাচ্ছে।
• আমি বৃষ্টি, আমি তোমার চোখের দৃষ্টি।
বৃষ্টি নিয়ে স্ট্যাটাস:
• বৃষ্টিকে ভয় নয় উপভোগ করুন। বৃষ্টি আপনার হৃদয়কে শীতল করে দেবে।
• ভালোবাসি বৃষ্টি ভালোবাসি তোমার চোখের দৃষ্টি।
• বৃষ্টি এলেই আমি হয়ে যাই রোমান্টিক, তোমাকে পাওয়ার জন্য হয়ে উঠি উন্মুখ।
• আপনি ঝড়ের উপর ফোকাস করতে পারেন বা রংধনুতে ফোকাস করতে পারেন। পছন্দ সবসময় আপনার।
• এটা চিরকাল অন্ধকার হবে না। বৃষ্টি পড়া বন্ধ হবে, আকাশ উজ্জ্বল হবে আর তুমি আবার শুরু করবে।
• এটি শুরু হয় কয়েক ফোটা বৃষ্টি দিয়ে। বৃষ্টি শুরু করার জন্য সবকিছুর প্রয়োজন।
• কিছুই বলে না বৃষ্টির মতো নতুন করে শুরু করার সময়।
• ঝড়ের মধ্যে আপনার আত্মাকে আনন্দিত হতে দিন। কারণ এটি আমাদের বলে যে পুনর্জন্ম আসছে।
• বৃষ্টি আপনার জগাখিচুড়ি ধুয়ে ফেলুক, আমাদের একটি পরিষ্কার প্রকৃতি দিয়ে রাখুক।
• বৃষ্টি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে সবকিছুতে আশা এবং সৌন্দর্য রয়েছে যদি আমরা এটি সন্ধান করার জন্য যথেষ্ট জ্ঞানী হই।
• বৃষ্টি এখানে দুঃখ আনতে আসেনি। এটি সূর্য, নতুনত্ব এবং আশার পরবর্তী প্রতিশ্রুতি নিয়ে আসার জন্য আসে।
• বৃষ্টি শুধু তোমার উপর পড়ে না। এটি কাউকে আউট করে না। আমরা সকলেই একই মেঘের নীচে বিদ্যমান ও সকলেই অন্য দিকে আবির্ভূত হব।
• তুমি বৃষ্টি হয়ে ছড়িয়ে যাও পুরো শরীরে। আমি হারিয়ে যেতে চাই অনুভুতির চাদরে।
বৃষ্টি নিয়ে কিছু কথা:
• বৃষ্টিতে ভাসি দুজন, সুখে ভরে মন।
• আসুন বৃষ্টিতে নাচ করি।
• বৃষ্টি শেষ হলে আমাকে জাগিয়ে দাও।
• আপনি কি মনে করেন রোদ সুখ নিয়ে আসে? বৃষ্টির মধ্যে ডেন্সের অভিজ্ঞতা না নেওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে থাকুন।
• আমার প্রিয় মানুষ যারা বৃষ্টি হলে হাসে।
• আমার সাথে বৃষ্টির কথা শুনো।
• এই বৃষ্টিতে আমি তোমাকে এক কাপ কফি বানিয়ে দেব।
• আর একটা বৃষ্টির দিন।
• আরে, বৃষ্টির দিনে তোমার প্রিয় জিনিস কি?
• উষ্ণ থাকুন ও নিরাপদ থাকুন!
• এই বৃষ্টির দিনগুলি অবশেষে বৃদ্ধি নিয়ে আসবে।
• এক কাপ উতপ্ত চা ও বৃষ্টির সময় একটি মধুর দৃশ্যের চেয়ে ভালো কিছু আর পৃথিবীতে নেই।
• একটি ডায়েরি, এক কাপ কফি, ও প্রবল বৃষ্টি আমাকে আমার ব্যথা লেখার শক্তি দেয়।
• এমন কাউকে খুঁজে বের করো যে তোমার সাথে বৃষ্টির দিনে নাচতে ইচ্ছুক।
• কফি + বৃষ্টি = শান্তি!
• কিছুই না, এবং আমি কিছুই বলতে চাচ্ছি না, আজ আমার প্যারেডে বৃষ্টি হতে পারে। বৃষ্টিও না!
• খারাপ আবহাওয়া মানে খারাপ ছবি নয়।
• তুমি যদি আমার সাথে থাকতে, আজ কত মধুর হতো।
• বৃষ্টি আপনাকে ঘুমাতে দিন।
• বৃষ্টি আবার সবকিছু পরিষ্কার করে দেয়।
• বৃষ্টি, বৃষ্টি, দূরে যেও না। আবার একদিন সূর্য ফিরে আসবে।
• বৃষ্টির মতো হও এবং আমার জন্য পড়।
• মুখ খুলে বৃষ্টি পান করুন।
• যদিও বৃষ্টি হচ্ছে, তবুও তুমি আমার রোদ।
• সব চুপচাপ, বৃষ্টির ফোঁটা বাঁচাও।
• হ্যাঁ, আমি বৃষ্টির শব্দ পছন্দ করি। এটা প্রশান্তিদায়ক।
• তুমিই আমার বৃষ্টি, সারাদিন তাই রাখি তোমার দিকে দৃষ্টি।
বৃষ্টি নিয়ে ছোট ছোট কিছু কথা:
• বৃষ্টির দিনে মনের কোনো বিষাদ জমে, যদি প্রিয়জন না থাকে কাছে।
• আপনি দুটি জিনিসের উপর নির্ভর করতে পারেন: বৃষ্টি পড়া ও সূর্য ফিরে আসা।
• বৃষ্টির প্রতিটি ফোঁটা যেন হৃদয়ের মাঝে ঝড় তুলে যায়।
• ঝড়ের আকাশের মত নেশা প্রকৃতির আর কিছুতেই নেই।
• ঝড়ের জোরে এত সৌন্দর্য।
• ঝড়ের পর জীবনের রংধনু আসে।
• পতনশীল জলের সাথে পৃথিবীকে নরম হতে দেখুন।
• প্রবল বৃষ্টির পর মাটির চেয়ে ভালো গন্ধ আর নেই।
• বৃষ্টি ঠান্ডা কারণ এটি আপনাকে কাউকে আলিঙ্গন করার কথা মনে করিয়ে দেয়।
• বৃষ্টি সব প্রিয়জনের কথা মনে করিয়ে দেয়।
• যখন বৃষ্টি হয়, পৃথিবী মনোযোগ দেয়। বৃষ্টি হও।
বৃষ্টি নিয়ে কিছু শর্ট ক্যাপশন:
• বৃষ্টি প্রশান্তি দেয়, বৃষ্টি মনকে শীতল করে।
• আপনার বাড়িতে বৃষ্টি হতে পারে না যদি আপনি সঠিক মানসিকতার না হোন।
• আপনি যদি গ্রীষ্মের বৃষ্টিপাত না করে থাকেন, তাহলে আপনি সত্যিই বেঁচে থাকেননি।
• এমন লোকদের সন্ধান করুন যারা ঝড়ের মধ্যে হাসে এবং তাদের কখনও যেতে দেয় না।
• কখনই ভুলে যাবেন না – ফোটাগুলো খেলার জন্য।
• বৃষ্টি, বৃষ্টি চলে যায়, তবে আগে একটা বই আর এক কাপ চা!
• বৃষ্টির মধ্য দিয়ে হাঁটার জন্য এমন কাউকে খুঁজুন, যে তোমাকে আরেকটি বৃষ্টির অনুভূতি দেবে।
• যখন জীবন তোমাকে বৃষ্টি দেয়, তখন একটি সুন্দর জুতার সেটের সাথে জুড়ে দিও।
• সূর্য আপনাকে খেলতে ডাকে, কিন্তু বৃষ্টিই আপনাকে পার্টিতে ডাকে।
• বৃষ্টি দেখলেই প্রিয়জন চোখে ভাসে।
• যে বৃষ্টিকে ভালোবাসে না সে মানুষকেও ভালোবাসে না।
• বৃষ্টির শুধু মানুষের মনকেই শীতল করে না, পুরো পৃথিবীটাকেই বাসযোগ্য করে রাখে।
• বৃষ্টিকে ভালোবাসুন, স্পর্শ করুন, মুখে নিন, অমৃতের স্বাদ নিন।
বৃষ্টি নিয়ে উক্তি, বৃষ্টি নিয়ে ক্যাপশন, বৃষ্টি নিয়ে স্ট্যাটাস, বৃষ্টির বাণী, বৃষ্টি নিয়ে কিছু কথা: আকাশ থেকে মেঘের গর্জন শুনতে মন্ত্রমুগ্ধ ও মনমুগ্ধ করে। এটি আপনার ইন্দ্রিয়গুলিকে শিথিল করবে ও আপনাকে ঘুমের জন্য প্রশমিত করবে যা এই বিশ্বের আর কিছুই করতে পারে না। বৃষ্টি নিয়ে উক্তি বা বৃষ্টি নিয়ে ক্যাপশন আপনাকে মনে করিয়ে দেয় যে বৃষ্টির জন্য দু:খিত হওয়ার কিছু নেই, এবং আপনি এমনকি দেখতে পাবেন যে এটির জন্য অপেক্ষা করার মতো সবকিছু। সূর্যের উষ্ণ রশ্মি অপেক্ষা করা সহজ। এটিকে যদি ইতিবাচকভাবে দেখেন তবে বৃষ্টি ঠিক ততটাই আমন্ত্রণমূলক হতে পারে। বৃষ্টি নিয়ে উক্তি বা বৃষ্টি নিয়ে সে ক্যাপশন-গুলো আপনাকে ঝড়কে আলিঙ্গন করতে দেয় ঠিক যতটা আপনি উষ্ণ দিনটিকে আলিঙ্গন করেন। উভয়ই এই পাগল জিনিসটি সৃষ্টি করে যাকে আমরা জীবন বলি।

১৬০+ বাস্তব জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস, জীবন নিয়ে ক্যাপশন; বাস্তব জীবনের উক্তি ও জীবন পরিবর্তন কিছু কথা

বাস্তব জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস, জীবন নিয়ে ক্যাপশন, জীবন পরিবর্তন নিয়ে উক্তি, বাণী, জীবন নিয়ে কিছু কথা: জীবন খুবই সীমিত, অন্য কাউকে নিয়ে অতিরিক্ত ভেবে এটিকে নষ্ট হতে দেবেন না। মতবাদের ফাঁদে পা দেবেন না, যা অন্য মানুষের চিন্তাভাবনার ফলে বেঁচে থাকে। অন্যের মতামত প্রাধান্য দিয়ে আপনার নিজের ভেতরের কণ্ঠকে ডুবিয়ে দিতে দেবেন না। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো আপনার হৃদয় ও অন্তর্দৃষ্টি অনুসরণ করার সাহস রাখুন, তাহলেই আপনি বুঝবেন যে সত্যিই কী হতে চান। বাকি সবই গৌণ। তবে জীবন নিয়ে জানতে হলে আপনাকে আগে জীবন নিয়ে উক্তি পড়তে হবে। তাতে বাস্তব জীবনের কিছু কথা পেয়ে যাবেন। যা আপনার জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালক করবে।

জীবন নিয়ে উক্তি:
০১। জীবন একটা মুদ্রার মতো। আপনি এটি আপনার ইচ্ছামত ব্যয় করতে পারেন, কিন্তু আপনি এটি শুধুমাত্র একবার ব্যয় করেন।
-লিলিয়ান ডিকসন
০২। আপনি যদি একটি সুখী জীবনযাপন করতে চান তবে এটিকে একটি লক্ষ্যে বেঁধে রাখুন। মানুষ বা জিনিসের কাছে নয়।
-আলবার্ট আইনস্টাইন
০৩। মধ্যবিত্ত হলো একটি অভিশাপের নাম, জন্ম থেকেই যাদের জীবন কাটে মানিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে।
– রেদোয়ান মাসুদ
০৪। বাস্তবতা নিছক একটি মায়া, যদিও এটি খুব স্থায়ী ।
-আলবার্ট আইনস্টাইন।
০৫। জীবন একটি সাইকেল চালানোর মত। আপনার ভারসাম্য বজায় রাখতে, আপনাকে অবশ্যই চলতে হবে।
-আলবার্ট আইনস্টাইন
০৬। এই মুহুর্তের জন্য খুশি হও। এই মুহূর্তট তোমার জীবন।
– ওমর খৈয়াম
০৭। মানুষকে ঠকাতে যাদের বুক কাঁপে, বিবেকে বাঁধে তাদের জীবনে কখনো সুখ হয় না, দুঃখই সারা জীবন তাদের আড়াল করে রাখে।
– রেদোয়ান মাসুদ
০৮। এমন অনেক ব্যর্থ লোক আছে যারা জীবনের হাল ছেড়ে দেওয়ার সময় বুঝতে পারেনি যে তারা সাফল্যের কতটা কাছাকাছি ছিল।
-টমাস এ এডিসন

আরও পড়ুন… শখের নারী নিয়ে উক্তি 
০৯। প্রতিদিন একটি দ্বিতীয় সুযোগ।
-অজানা
১০। এক জনের কাছে পাগলামি আর অন্য জনের কাছে বাস্তবতা।
-টিম বার্টন।
১১। আমি বৃষ্টিতে হাটতে ভালোবাসি কারন তাতে চোখের জল বোঝা যায়না।
-চার্লি চ্যাপিলিন
১২। জীবন কোন সমস্যা সমাধানের জন্য নয়, বাস্তবতাকে অনুভব করতে হবে।
– সোরেন কিয়েরকেগার্ড
১৩। মনের অনেক দরজা আছে, সেখান দিয়ে অসংখ্যজন প্রবেশ করে এবং বের হয়ে যায় তাই সবাইকে মনে রাখা সম্ভব হয় না।
-টমাস কেস্পিস।
১৪। সাহস সবসময় গর্জে ওঠে না। কখনও কখনও সাহস হল দিনের শেষে ছোট্ট কন্ঠস্বর যা বলে আমি আগামীকাল আবার চেষ্টা করব।
-মেরি অ্যান র্যা ডমচার
১৫। পৃথিবীতে কেউ কারো নয়, শুধু সুখে থাকার আশায় কাছে টানার ব্যর্থ প্রত্যয় আর দূরে চলে যাওয়ার এক বাস্তব অভিনয়।
-রেদোয়ান মাসুদ
১৬। আপনার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুটি দিন হল যেদিন আপনি জন্মগ্রহণ করেছেন এবং যেদিন আপনি কেন খুঁজে বের করেছেন।
– মার্ক টোয়েন
১৭। জীবনকে যেমন মৃত্যুকেও তেমনি স্বাভবিক বলে মেনে নিতে হবে
-শহীদুল্লাহ্ কায়সার
১৮। স্ট্রাইক আউটের ভয় কখনোই আপনাকে খেলা থেকে বিরত রাখতে দেবেন না।
-খোকামনি করুণা
১৯। বেঁচে থাকি আশা করি কষ্ট পাই কাঁদি, লড়ি আর সবশেষে ভুলে যাওয়া.. যেন কোনদিন ছিলামই না
-মেরি বাশকিরভ সেভ।
২০। বন নিজেকে খুঁজে পাওয়ার জন্য নয়। জীবন নিজেকে সৃষ্টির মাঝেই।
-জর্জ বার্নার্ড শ
সুন্দর জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস:
২১। বাস্তবতা কল্পনার অনেক কিছুই ফেলে দেয়।
-জন লেনন।
২২। আপনাকে শুরু করার জন্য দুর্দান্ত হতে হবে না, তবে আপনাকে দুর্দান্ত হতে শুরু করতে হবে।
-জিগ জিগলার
২৩। বাস্তবতা এতই কঠিন যে কখনও কখনও বুকের মধ্যে গড়ে ওঠা পয়েন্ট টু-পয়েন্ট ভালোবাসাও অসহায় হয়ে যায়।
-হুমায়ূন আহমেদ।
২৪। আপনি যদি আপনার লক্ষ্যগুলি হাস্যকরভাবে উচ্চে সেট করেন এবং এটি যদি ব্যর্থতা হয় তবে আপনি অন্য সবার সাফল্যের উপরে ব্যর্থ হবেন।
-জেমস ক্যামেরন
২৫। জীবনে যে পরিমান ভালোবাসা পেয়েছি তা দিয়ে কয়েক হাজার বছর বেঁচে থাকা সম্ভব কিন্তু জীবনে গুটি কয়েকজন মানুষের কাছ থেকে যে পরিমান অবহেলা পেয়েছি তা দিয়ে একদিনও বেঁচে থাকা সম্ভব না।
– রেদোয়ান মাসুদ
২৬। নিরাপত্তা বেশিরভাগই একটি কুসংস্কার। জীবন একটা দুঃসাহসিক অভিযাত্রা অথবা কিছুই না।
– হেলেন কিলার
২৭। যারা বলে অসম্ভব, অসম্ভব তাদের দুয়ারেই বেশি হানা দেয়।
-জন সার্কল।
২৮। বেঁচে থাকার সবচেয়ে বড় গৌরব কখনই না পড়ে না, বরং যতবারই আমরা পড়ে যাই উপরে ওঠার মধ্যে।
– নেলসন ম্যান্ডেলা
২৯। আমাদের জীবনের উদ্দেশ্য সুখী হওয়া।
– দালাই লামা
৩০। মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষগুলোই ধরণীর আসল রূপ দেখতে পায়
-হুমায়ূন আহমেদ।
৩১। আপনি নিয়ম মেনে হাঁটতে শিখবেন না। আপনি কাজ করে এবং পড়ে গিয়ে শিখতে পারেন। – স্যার রিচার্ড ব্র্যানসন
৩২। আঘাত হলো এক ধরনের জ্বালানী।
-রেদোয়ান মাসুদ
৩৩। জীবন মজার না হলে করুণ হয়ে উঠত।
-স্টিফেন হকিং
৩৪। কিছু লোক আছে যারা স্বপ্নের জগতে বাস করে, কিছু লোক আছে যারা বাস্তবতার মুখোমুখি হয়; তারপরে এমন ব্যক্তিরা আছেন যাঁরা একটিকে অপরটিতে পরিণত করে।
-ডগলাস এভারেট।
৩৫। গতকাল চলে গেছে। আগামীকাল এখনও আসেনি। আমাদের কাছে শুধু আজই আছে। আসুন শুরু করি।
– মাদার তেরেসা
৩৬। পৃথিবীতে কঠিন বাস্তবের মধ্যে একটি বাস্তব হলো- মানুষ যখন সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে এসে পৌঁছায় আর তখনই তার প্রিয় মানুষটি হারিয়ে যায়।
-রেদোয়ান মাসুদ
আরও পড়ুন… মাকে নিয়ে বিখ্যাত ৪০ টি উক্তি
৩৭। দুর্দান্ত মুহূর্তগুলি দুর্দান্ত সুযোগ থেকে জন্ম নেয়।
– হার্ব ব্রুকস
৩৮। যেহেতু আমরা বাস্তবতা পরিবর্তন করতে পারি না, আসুন আমরা চোখ পরিবর্তন করি যা বাস্তবতা দেখায়।
-নিকোস কাজান্টজাকিস।
৩৯। বিশ্বাস করুন এবং এমনভাবে কাজ করুন যেন ব্যর্থ হওয়া অসম্ভব।
-চার্লস কেটারিং
৪০। আমাদের উদ্দেশ্য আমাদের বাস্তবতা তৈরি করে।
-ওয়েইন ডায়ার।
জীবন নিয়ে ক্যাপশন:
৪১। বাস্তবতা অনেক কল্পনা ছুঁড়ে দেয়।
– জন লেনন।
৪২। জীবন আপনাকে যা দেয় তার জন্য স্থির হবেন না; জীবনকে আরও ভাল করুন এবং কিছু তৈরি করুন।
-অ্যাস্টন কুচার
৪৩। জীবন যতক্ষণ আছে বিপদ ততক্ষণ থাকবেই
-ইমারসন।
৪৪। আমি বিশ্বাস করি প্রতিটি মানুষেরই সীমিত সংখ্যক হার্টবিট আছে। আমি আমার কিছু নষ্ট করতে চাই না।
-নিল আর্মস্ট্রং
৪৫। জীবন চলার পথে বাঁধা আসতেই পারে তাই বলে থেমে যাওয়ার কোনো অবকাশ নেই। যেখানে বাঁধা আসবে সেখান থেকেই আবার শুরু করতে হবে।
-রেদোয়ান মাসুদ
৪৬। যখন আমরা আর কোনো পরিস্থিতি পরিবর্তন করতে পারি না, তখন আমাদের নিজেদের পরিবর্তন করার জন্য চ্যালেঞ্জ করা হয়।
-ভিক্টর ই ফ্রাঙ্কল
৪৭। জীবন তৃপ্তি দেয় যতটুকু, অতৃপ্তি দেয় তার চেয়ে বেশি
-ক্রিস্টিনা রসের্ট।
৪৮। আমি ব্যর্থতা মেনে নিতে পারি, সবাই কিছু না কিছুতে ব্যর্থ হয়। কিন্তু আমি চেষ্টা না করা মেনে নিতে পারি না।
-মাইকেল জর্ডন
৪৯। মৃত্যুর চেয়ে কঠিন হচ্ছে জীবন। কেননা দুঃখ-কষ্ট বিপদ আপদ কেবল জীবনেই ভোগ করতে হয় মৃত্যু তা থেকে মুক্তি দেয়।
-সক্রেটিস।
৫০। সর্বদা আপনার সেরা কাজ। তুমি এখন যা লাগাবে, পরে ফলবে।
-ওগ ম্যান্ডিনো
৫১। স্বপ্ন শুধু হাসায় না কাঁদায়ও।
-রেদোয়ান মাসুদ
৫২। একটি চুম্বন একটি মনোরম কৌশল যা প্রকৃতির দ্বারা পরিকল্পিত হয় যখন শব্দগুলি অপ্রয়োজনীয় হয়ে যায় তখন বক্তৃতা বন্ধ করার জন্য।
– ইনগ্রিড বার্গম্যান
৫৩। ভালোবাসা হল যখন আপনি এমন কারো সাথে দেখা করেন যে আপনাকে নিজের সম্পর্কে নতুন কিছু বলে।
– আন্দ্রে ব্রেটন
৫৪। বাস্তবতা এতই কঠিন যে কখনও কখনও বুকের ভিতর গড়ে তোলা বিন্দু বিন্দু ভালবাসাও অসহায় হয়ে পড়ে।
-হুমায়ূন আহমেদ।
৫৫। আমি আমার জীবনে বারবার ব্যর্থ হয়েছি এবং সে কারণেই আমি সফল হই।
-মাইকেল জর্ডন
৫৬। সুন্দরী মেয়েরা পারিবারিক জীবনে সবচেয়ে বেশি অসুখী হয়, কারণ তাদের ওপর বহু পুরুষের অভিশাপ লেগে থাকে।
– রেদোয়ান মাসুদ
৫৭। । অভাব যখন দরজায় এসে দাঁড়ায়, ভালোবাসা তখন জানালা দিয়ে পালায় ।
-শেক্সপিয়র।
৫৮। আমি একজন শক্তিশালী ব্যক্তি, কিন্তু মাঝে মাঝে আমারও এমন একজনের প্রয়োজন হয় যে আমার হাত ধরবে এবং আমাকে বলবে যে সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে।
– অজানা (জীবন নিয়ে কিছু কথা)
৫৯। যে মানুষ বাস্তবতা ভুলে যায়, সে জীবন যুদ্ধে মাঝ সমুদ্রে ডিঙি নৌকার মতো ভেসে থাকে।
-সুবর্ণ আসসাইফ।
৬০। সুখ প্রায়শই এমন একটি দরজায় লুকিয়ে থাকে যা আপনি মনে করেননি খোলা ছিল।
– অজানা
বাস্তব জীবনের উক্তি:
৬১। যে মানুষ ভূল করে না বস্তুবে সে কিছুই করে না
-স্যার জন ফিলিপস।
৬২। অনেক কিছু ফিরে আসে, ফিরিয়ে আনা যায়, কিন্তু সময়কে ফিরিয়ে আনা যায় না
-আবুল ফজল।
৬৩। যে জীবনে কোনদিন ভুল মানুষের সাথে চলেনি সে কখনো শুদ্ধ হতে পারে না।
– রেদোয়ান মাসুদ
৬৪। আপনি বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর জায়গাটি ডিজাইন করতে পারেন, তৈরি করতে পারেন এবং সাজাতে পারেন। তবে স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ নিতে মানুষ লাগে।
-ওয়াল্ট ডিজনি।
আরও পড়ুন… শিক্ষামূলক ৮০ টি উক্তি ও বাণী
৬৫। জীবন সম্পর্কে লিখতে হলে প্রথমে আপনাকে এটিকে বাঁচতে হবে।
– আর্নেস্ট হেমিংওয়ে
৬৬। বাস্তবতা এমন লোকদের জন্য যারা ড্রাগের মুখামুখি হতে পারে না।
-লরেন্স জে পিটার।
৬৭। কিছু মানুষ আছেন যারা স্বপ্নের জগতে বাস করেন, কিছু লোক আছেন যারা বাস্তবতার মুখোমুখি হন; তারপরে যারা আছেন তারা অন্যকে পরিণত করেন।
-ডগলাস এভারেট।
৬৮। আপনি নিজের সম্পর্কে কীভাবে ভাবছেন তা কাটিয়ে ওঠাই আসল অসুবিধা।
– মায়া অ্যাঞ্জেলো
৬৯। আপনি বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর জায়গাটি ডিজাইন করতে পারেন, তৈরি করতে পারেন এবং সাজাতে পারেন। তবে স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ নিতে মানুষ লাগে।
-ওয়াল্ট ডিজনি।
৭০। আপনার ভবিষ্যতের ভবিষ্যদ্বাণী করার সর্বোত্তম উপায় হল এটি তৈরি করা।
-আব্রাহাম লিঙ্কন
৭১। নীরবে কাঁদার চেয়ে বড় কষ্ট পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি আর নেই।
-রেদোয়ান মাসুদ
৭২। আপনার সময় সীমিত, তাই অন্যের জীবন যাপনের জন্য এটিকে নষ্ট করবেন না।
– স্টিভ জবস
৭৩। আমরা যা পছন্দ করি তার দ্বারা আমরা আকৃতি এবং ফ্যাশন করি।
-অজানা
৭৪। কিছু লোক আছে যারা স্বপ্নের জগতে বাস করে, কিছু লোক আছে যারা বাস্তবতার মুখোমুখি হয়; তারপরে এমন ব্যক্তিরা আছেন যাঁরা একটিকে অপরটিতে পরিণত করে।
-ডগলাস এভারেট
৭৫। জীবন যা দেয় তার জন্য নিষ্পত্তি করবেন না; জীবনকে আরও উন্নত করুন এবং কিছু তৈরি করুন।
-অ্যাস্টন কুচার
৭৬। যে স্বপ্ন আপনি একা দেখেন তা কেবল একটি স্বপ্ন।আর যে স্বপ্ন আপনি সবাইকে নিয়ে দেখেন তা হলো বাস্তবতা।
-জন লেনন।
৭৭। আপনি যেখানেই যান ভালবাসা ছড়িয়ে দিন। সুখী ছাড়া কেউ যেন না আসে।
-মাদার তেরেসা
৭৮। এক জনের কাছে পাগলামি আর অন্য জনের কাছে বাস্তবতা ।
-টিম বার্টন।
৭৯। আপনি যদি একটি সুখী জীবনযাপন করতে চান তবে এটিকে একটি লক্ষ্যের সাথে বেঁধে রাখুন, মানুষ বা জিনিসের সাথে নয়।
-আলবার্ট আইনস্টাইন
৮০। যে স্বপ্ন আপনি একা দেখেন তা কেবল একটি স্বপ্ন।আর যে স্বপ্ন আপনি সবাইকে নিয়ে দেখেন তা হলো বাস্তবতা।
-জন লেনন।
উক্তি জীবন নিয়ে:
৮১। কেউ সম্পূর্ণ আপনার মতো হবে না একইভাবে আপনিও কারো মতো হবেন না, দুজনের মধ্যে কিছুটা পার্থক্য থাকবেই আর এই পার্থক্যটুকুই হলো ধৈর্য।
– রেদোয়ান মাসুদ
৮২। আমার একটি সাধারণ দর্শন আছে: যা খালি আছে তা পূরণ করুন। যা পূর্ণ তা খালি করুন। যেখানে চুলকাচ্ছে সেখানে আঁচড় দিন।”
– এলিস রুজভেল্ট লংওয়ার্থ
৮৩। বাস্তবতা এতই কঠিন যে কখনও কখনও বুকের ভিতর গড়ে তোলা বিন্দু বিন্দু ভালবাসাও অসহায় হয়ে পড়ে।
-হুমায়ূন আহমেদ।
৮৪। বাস্তবতার জগতের সীমা আছে; কল্পনার জগত সীমাহীন।
– জ্যঁ জ্যাক রুশো
৮৫। এক জনের কাছে পাগলামি আর অন্য জনের কাছে বাস্তবতা ।
-টিম বার্টন।
৮৬। জীবন মানে ঝড় কেটে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করা নয়, এটা বৃষ্টিতে নাচতে শেখা।
-ভিভিয়ান গ্রিন
৮৭। বাস্তবতা হলো আমরা সকলেই এই ধারণার সাথে একমত হই।
-প্রচলিত।
৮৮। যতক্ষণ না আমরা কারো অন্ধকার না দেখি, আমরা আসলেই জানি না তারা কারা। যতক্ষণ না আমরা কারো অন্ধকারকে ক্ষমা করি, ততক্ষণ আমরা সত্যিই জানি না ভালবাসা কি।
-অজানা (বাস্তব জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস)
৮৯। নিজেকে ভালবাসা একটি আজীবন রোম্যান্সের শুরু।
– অস্কার ওয়াইল্ড
৯০। যদি না এটি পাগল আবেগপূর্ণ অসাধারণ ভালবাসা হয়, তবে এটি সময়ের অপচয়। জীবনে অনেক মাঝারি জিনিস আছে। ভালবাসা তাদের মধ্যে একটি হওয়া উচিত নয়।
-অজানা (জীবন পরিবর্তন নিয়ে উক্তি)
৯১। বাস্তব জগতের একটি সীমানা আছে, কিন্তু কল্পনার জগতের কোন সীমা নাই ।
-জ্যঁ জ্যাক রুশো।
৯২। হয়তো এটাই জীবন… চোখের পলক এবং তারার পলক।
— জ্যাক কেরোয়াক
৯৪। মন অনেক কিছুই চাইবে কিন্তু তা বিবেক দিয়ে বিচার করবে। তাহলেই তুমি বুঝবে কোনটা তোমার করা উচিত আর কোনটা করা উচিত নয়।
-রেদোয়ান মাসুদ
৯৫। তোমার ব্যাথা কে জ্ঞানে পরিনত কর।
-অপরাহ উইনফ্রে
৯৬। বাস্তবতার বিরুদ্ধে যুদ্ধের একমাত্র অস্ত্র হলো “কল্পনা”
-লুইস ক্যারল।
৯৭। জীবনটা খুব ছোট যে সব সময় গম্ভীর হতে হয়। আপনি যদি নিজেকে নিয়ে হাসতে না পারেন, আমাকে কল করুন আমি আপনাকে দেখে হাসব।
– অজানা
৯৮। বাস্তবতা আদর্শের সাথে খাপ খায় না, তবে তা নিশ্চিত করে।
-গুস্তাভে ফ্লুবার্ট।
৯৯।আমি সবসময় কেউ হতে চেয়েছিলাম, কিন্তু এখন আমি বুঝতে পারি আমার আরও নির্দিষ্ট হওয়া উচিত ছিল।
– লিলি টমলিন
১০০। বাস্তব জগতের একটি সীমানা আছে, কিন্তু কল্পনার জগতের কোন সীমা নাই।
-জ্যঁ জ্যাক রুশো।
জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস:
১০১। নেতিবাচক সবকিছু – চাপ, চ্যালেঞ্জ – সবই আমার জন্য উত্থানের সুযোগ।
-কোবে ব্রায়ান্ট
১০২। হয় আপনি বাস্তবতার সাথে আপোষ করুন, আর না হয় বাস্তবতা আপনার সাথে মিশে যাবে।
-অ্যালেক্স হ্যালি।
১০৩। হয় আপনি বাস্তবতার সাথে আপোষ করুন, আর না হয় বাস্তবতা আপনার সাথে মিশে যাবে।
-অ্যালেক্স হ্যালি।
১০৪। বাস্তবতা আদর্শের সাথে খাপ খায় না, তবে তা নিশ্চিত করে।
-গুস্তাভে ফ্লুবার্ট।
১০৫। বাস্তবতাকে যথেষ্ট কল্পনা দিয়ে মারানাে যায় ।
-মার্ক টোয়েন।
১০৬। জীবন সমস্যা সমাধানের নয় , অভিজ্ঞতার বাস্তবতা।
-সারেন।
১০৭। আপনি বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর জায়গাটি ডিজাইন করতে পারেন, তৈরি করতে পারেন এবং সাজাতে পারেন। তবে স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ নিতে মানুষ লাগে।
-ওয়াল্ট ডিজনি।
১০৮। কাউকে কখনও বেশি আপন করে নিও না, তাহলে তার কাছে তোমার নিজের অস্তিত্বই হুমকির মুখে পড়বে।
-রেদোয়ান মাসুদ
১০৯। আপনার জীবনের দুটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিন হল যেদিন আপনি জন্মগ্রহণ করেছেন এবং যেদিন আপনি কেন খুঁজে বের করেছেন।
– মার্ক টোয়েন
১১০। বাস্তবতা নিছক একটি মায়া, যদিও এটি খুব স্থায়ী ।
-আলবার্ট আইনস্টাইন।
১১১। জীবন কঠিন, আপনি যখন বোকা হন তখন তা আরও কঠিন হয়।
-জন ওয়েইন
১১২। বাস্তবতা কল্পনার অনেক কিছুই ফেলে দেয়।
-জন লেনন।
১১৩। যারা ঝুঁকি নেয় না তারা সাধারণত বছরে প্রায় দুটি বড় ভুল করে। যারা ঝুঁকি নেয় তারা সাধারণত বছরে প্রায় দুটি বড় ভুল করে।
– পিটার ড্রাকার
১১৪। আপনার স্বপ্ন এবং বাস্তবতার মধ্য স্থানকে ভয় পাবেন না। আপনি যদি স্বপ্ন দেখতে পারেন, আপনি এটি করতে পারেন।
-বেলভা ডেভিস। (জীবন নিয়ে উক্তি)
১১৫। জীবন কঠিন, আপনি যখন বোকা হন তখন তা আরও কঠিন হয়।
-জন ওয়েইন
১১৬। আমরা অভ্যন্তরীণভাবে যা অর্জন করব তা বাইরের বাস্তবতাকে বদলে দেবে।
-ব্লুটার্চ।
১১৭। অন্ধকার অন্ধকার দূর করতে পারে না: কেবল আলোই তা করতে পারে। ঘৃণা ঘৃণাকে তাড়িয়ে দিতে পারে না: কেবল প্রেমই তা করতে পারে।
– মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র
১১৮। অনেক কিছুকে ভালবাসুন, কারণ এর মধ্যেই প্রকৃত শক্তি নিহিত, এবং যে অনেক ভালবাসে সে অনেক কিছু করে এবং অনেক কিছু অর্জন করতে পারে, এবং প্রেমে যা করা হয় তা ভাল হয়।
– ভিনসেন্ট ভ্যান গফ
১১৯। জীবন একটি ক্যামেরার মত, শুধু ভালো সময়ে ফোকাস করুন, নেতিবাচক থেকে বিকাশ করুন, এবং যদি জিনিসগুলি কাজ না করে তবে আরেকটি শট নিন।
– অজানা
১২০। জীবন হল পাঠের ধারাবাহিকতা যা বোঝার জন্য বেঁচে থাকতে হবে।
-হেলেন কিলার
জীবন নিয়ে কিছু কথা:
১২৫। যে স্বপ্ন আপনি একা দেখেন তা কেবল একটি স্বপ্ন।আর যে স্বপ্ন আপনি সবাইকে নিয়ে দেখেন তা হলো বাস্তবতা।
-জন লেনন।
১২৬। নিরানব্বই শতাংশ ব্যর্থতা আসে যারা অজুহাত তৈরি করে।
– জর্জ ওয়াশিংটন
১২৭। বাস্তবতা একটি শব্দ , আপনাকে কেবল চেঁচিয়ে চলতে হবে তা না করে এটির সাথে তাল মিলাতে হবে।
-অ্যান কারসন।
১২৮। যে নিজেকে দমন করতে পারে না, সে নিজের জন্যেও বিপদজনক এবং অন্য সবার জন্যেও।
-থেলিস
১২৯। বাস্তবতার একটা সীমা আছে, কিন্তু কল্পনা সীমাহীন।
-জ্যঁ জ্যাক রুশো।
১৩০। জ্ঞানীদের জন্য একটি স্বপ্ন, বোকাদের জন্য একটি খেলা, ধনীদের জন্য একটি কৌতুক, দরিদ্রদের জন্য একটি ট্র্যাজেডি।
– শোলম আলেইচেম
১৩১। যারা অতিরিক্ত ভালোবাসা পায় তারা ভালোবাসা ধরে রাখতে পারে না। তারা সব সময় ভালোবাসাকে অবহেলা করে। জীবনের একটা সময় গিয়ে ভালোবাসা পাওয়ার জন্য চিৎকার করে কাঁদে কিন্তু ভালোবাসা তখন আর ধরা দেয় না। কারণ সময় ঠিকই প্রতিশোধ নেয়।
-রেদোয়ান মাসুদ
১৩২। সুখের মুহুর্তগুলি কবুল করুন , প্রেম করুন এবং প্রেম করুন ! এটাই পৃথিবীর একমাত্র বাস্তবতা, অন্য সব বাকোমি।
-লিও টলস্টয়।
১৩৩। তিনটি শব্দে আমি জীবন সম্পর্কে যা কিছু শিখেছি তার সংক্ষিপ্তসার করতে পারি: এটি চলতে থাকে।
-রবার্ট ফ্রস্ট
১৩৪। আমি আপনার বাস্তবতা প্রত্যাখ্যান করেছি এবং আমার নিজেরটি প্রতিস্থাপিত করেছি।
-আদম সেভেজ।
১৩৫। ভালবাসা হল একটি বন্ধুত্ব যা সঙ্গীতে সেট করা হয়েছে।
-জোসেফ ক্যাম্পবেল
১৩৬। অপরীক্ষিত জীবন বেঁচে থাকার যোগ্য নয়।
– সক্রেটিস
১৩৭। হয় আপনি বাস্তবতার সাথে আপোষ করুন, আর না হয় বাস্তবতা আপনার সাথে মিশে যাবে ।
-অ্যালেক্স হ্যালি।
১৩৮। আমি আমার ক্যারিয়ারে ৯ হাজার টিরও বেশি শট মিস করেছি। আমি প্রায় ৩ শ টি গেম হেরেছি। ২৬ বার আমি খেলার বিজয়ী শট নিতে বিশ্বস্ত হয়েছি এবং মিস করেছি। আমি আমার জীবনে বারবার ব্যর্থ হয়েছি। আর সেই কারণেই আমি সফল।
-মাইকেল জর্ডন
১৩৯। আমি আমার জীবনে বারবার ব্যর্থ হয়েছি এবং সে কারণেই আমি সফল হই।
-মাইকেল জর্ডন
১৪০। যে মানুষ ভূল করে না বস্তুবে সে কিছুই করে না।
–স্যার জন ফিলিপস।
জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস:
১৪১। আপনি যদি জীবনকে ভালোবাসেন তবে সময় নষ্ট করবেন না, কারণ সময়ই জীবন দিয়ে তৈরি।
-ব্রুস লি
১৪২। আমি বাস্তবতা গ্রহণ করি এবং এটি নিয়ে প্রশ্ন করার সাহস করি না।
–ওয়াল্ট হুইটম্যান।
১৪৩। ঝুঁকি ছাড়া কোন দুর্বলতা থাকতে পারে না। দুর্বলতা ছাড়া কোন সম্প্রদায় হতে পারে না। সম্প্রদায় ছাড়া কোন শান্তি, এবং শেষ পর্যন্ত কোন জীবন হতে পারে না।
– এম. স্কট পেক
১৪৪। বাস্তবতার বিরুদ্ধে যুদ্ধের একমাত্র অস্ত্র হলো, “কল্পনা”।
-লুইস ক্যারল।
১৪৫। তোমাকে ছাড়া থাকার কোনো সাধ্য আমার নেই, কারণ তোমাকে আমি আমার জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবাসি। তোমাকে ধরে রাখার কোনো উপায় আমার কাছে জানা নেই, কারণ বাস্তবতার কাছে আমি বড় অসহায়।
-রেদোয়ান মাসুদ।
১৪৬। নিজের থেকে সেরাটি আশা করুন এবং তারপরে এটি বাস্তবায়নের জন্য যা প্রয়ােজনীয় করুন।
–রাল্ফ মার্সটন।
১৪৭। আপনি যখন অন্য পরিকল্পনা করতে ব্যস্ত থাকেন তখন জীবন হয়।
-জন লেনন
১৪৮। নিজেকে আরও উন্নত করে তােলার জন্য এবং তার সত্যিকারের সার্থকতা উপলব্ধি করার জন্য প্রত্যেককেই তার নিজস্ব পথ খুঁজতে হবে।
–অ্যালবার্ট সায়েইজার।
১৪৯।ঝুঁকি ছাড়া কোন দুর্বলতা থাকতে পারে না। দুর্বলতা ছাড়া কোন সম্প্রদায় হতে পারে না। সম্প্রদায় ছাড়া কোন শান্তি, এবং শেষ পর্যন্ত কোন জীবন হতে পারে না।
– এম. স্কট পেক
১৫০। আমরা আমাদের অবচেতন মনে যা রােপণ করি এবং পুনরাবৃত্তি এবং আবেগকে পুষ্ট করি তা একদিন বাস্তবে পরিণত হবে।
–আর্ল নাইটিংগেল।
১৫১। আপনি আপনার অতীত দ্বারা সংজ্ঞায়িত নন; আপনি এটি দ্বারা প্রস্তুত। আপনি আরও শক্তিশালী, আরও অভিজ্ঞ এবং আপনার আত্মবিশ্বাস অনেক বেশি।
-জোয়েল অস্টিন
১৫২। আমি আমার জীবনে বারবার ব্যর্থ হয়েছি এবং সে কারণেই আমি সফল হই।
-মাইকেল জর্ডন
১৫৩। মানবজাতি খুব বেশি বাস্তবতা বহন করতে পারে না।
–টি এস এলিয়ট।
১৫৪। আপনি যে রাস্তা দিয়ে হাঁটছেন তা যদি আপনার পছন্দ না হয় তবে অন্য রাস্তা তৈরি করা শুরু করুন।
-ডলি প্যারটন
১৫৫। যেহেতু আমরা বাস্তবতা পরিবর্তন করতে পারি না, আসুন আমরা সেই চোখ পরিবর্তন করি যা বাস্তবতা দেখায়।
–নিকোস কাজান্টজাকিস।
১৫৬। জীবন মানেই যু’দ্ধ।
-অজানা
১৫৭। বাস্তবের জগতে সীমাবদ্ধতা থাকলেও আপনার কল্পনার জগৎ সীমানা ছাড়াই।
-ওয়েইন ডায়ার।
১৫৮। আপনি যদি জানতে চান আপনার হৃদয় কোথায়, দেখুন আপনার মন কোথায় যায় যখন এটি বিচরণ করে।
– অজানা
১৫৯। এই কাজটা না হওয়া পর্যন্ত এইটা সবসময় অসম্ভব বলে মনে হয়।
– নেলসন ম্যান্ডেলা
১৬০। জীবনের উদ্দেশ্য হল এটি বেঁচে থাকা, অভিজ্ঞতার সর্বোচ্চ স্বাদ নেওয়া, নতুন এবং সমৃদ্ধ অভিজ্ঞতার জন্য সাগ্রহে এবং ভয় ছাড়াই পৌঁছানো।
– এলেনর রুজভেল্ট
১৬১। জীবন মানেই সাফল্য এবং সাফল্য মানেই দু্র্ভোগ।
-ভ্যানলুন।

জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস, জীবন নিয়ে ক্যাপশন, বাস্তব জীবনের উক্তিঃ মানুষের জীবন একটাই। তাই জীবন নিয়ে অতিরিক্ত ভাববেন না। সৃষ্টিকর্তার উপর ভরসা রাখুন ও পরিশ্রম করুন। তাহলে জীবন সুন্দর হবে। জীবন নিয়ে সংগৃহীত উক্তি, বাণী, স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন-গুলো ভালো লাগলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।

মা দিবস নিয়ে উক্তি, মাকে নিয়ে ক্যাপশন, মা দিবস নিয়ে স্ট্যাটাস ও কিছু কথা

মাকে দিবস নিয়ে উক্তি, মা নিয়ে ক্যাপশন, মা দিবস নিয়ে স্ট্যাটাস, বাণী ও কিছু কথা: মা দিবস এর ঠিক কোণার আশেপাশে, আমরা সর্বদা সর্বোত্তম মাকে নিয়ে-উক্তি সন্ধানে থাকি যা আমাদের জীবনের মাতৃত্বের সমষ্টি। তিনি একজন শান্ত মা যিনি হাস্যকরভাবে মজার নয় এমন জোকস ব্যবহার করেন, একজন স্নেহময় মা যিনি আলিঙ্গন পছন্দ করেন বা একজন দুঃসাহসিক মা যার সাথে আপনার প্রচুর স্মৃতি রয়েছে, মা দিবস এ আপনার প্রশংসা দেখানোর জন্য সঠিক শব্দগুলি খুঁজে পাওয়া কঠিন হতে পারে। আপনি যদি একটি কার্ডে লেখার জন্য মা নিয়ে সেরা উক্তি বা মাকে নিয়ে ক্যাপশন খুঁজছেন বা মা দিবস এর জন্য অর্থপূর্ণ কিছু শেয়ার করার আশা করছেন তা কোন ব্যাপার না, আমরা আপনাকে এই সুন্দর মা নিয়ে বাণী বা মা নিয়ে স্ট্যাটাস দিয়ে আচ্ছাদিত করেছি। অনুপ্রাণিত পেতে পড়ুন মাকে নিয়ে উক্তি…

মাকে নিয়ে উক্তি, মা দিবসের সেরা বাণী:
০১। একজন মা আপনার প্রথম বন্ধু, আপনার সেরা বন্ধু, আপনার চিরকালের বন্ধু।
– অমিত কালান্তরি
০২। মা হচ্ছে এমন এক টনিক যার স্পর্শে সন্তানেরা এমনিতেই অর্ধেক সুস্থ হয়ে যায়।
-রেদোয়ান মাসুদ
০৩। মায়েরা বোতামের মতো – তারা সবকিছু একসাথে ধরে রাখে।
– অজানা
০৪। আপনি যখন আপনার মায়ের দিকে তাকাচ্ছেন, তখন আপনি সবচেয়ে বিশুদ্ধতম ভালবাসার দিকে তাকাচ্ছেন।
– চার্লি বেনেটো
০৫। এমন সময় ছিল যখন, মিডল স্কুল এবং জুনিয়র হাই স্কুল, আমার খুব বেশি বন্ধু ছিল না। কিন্তু আমার মা সবসময় আমার বন্ধু ছিলেন।
– টেইলর সুইফ্ট
০৬। মা হলো স্নেহের ভান্ডার, যা কখনও নিঃশেষ হয় না।
-রেদোয়ান মাসুদ
০৭। অনেকবার আপনার মনে হবে আপনি ব্যর্থ হয়েছেন। কিন্তু আপনার সন্তানের চোখে, হৃদয়ে এবং মনে আপনি সুপার মা।
— স্টেফানি প্রিকোর্ট
০৮। আপনার বয়স কত, বা আপনি জীবনে কী করেন তা বিবেচ্য নয় – আপনি কখনই আপনার মায়ের প্রয়োজন বন্ধ করবেন না।
– কেট উইন্সলেট
০৯। একজন মায়ের ভালবাসা এমন জ্বালানী যা একজন সাধারণ মানুষকে অসম্ভব করতে সক্ষম করে।
— মেরিয়ন সি. গ্যারেটি।
১০। গ্রহণযোগ্যতা, সহনশীলতা, সাহসিকতা, সহানুভূতি। এগুলো আমার মা আমাকে শিখিয়েছেন।
— লেডি গাগা
১১। একজন মায়ের বাহু অন্য যে কারো চেয়ে বেশি আরামদায়ক।
– প্রিন্সেস ডায়ানা
১২। আমি যা আছি বা যা হওয়ার আশা করি, আমি আমার দেবদূত মায়ের কাছে ঋণী।
– আব্রাহাম লিঙ্কন
১৩। তোমার মাকে ডাকো। তাকে বলো তুমি তাকে ভালোবাসো। মনে রেখো তুমিই একমাত্র ব্যক্তি যে জানে তার হৃদয় ভেতর থেকে কেমন শোনাচ্ছে।
— রাচেল ওলচিন
১৪। আমার মা আমার কাছে সবকিছু। তিনি আমার নোঙ্গর। তিনি এমন একজন ব্যক্তি যার সাথে আমার কথা বলার প্রয়োজন হলে আমি যাই। তিনি একজন আশ্চর্যজনক মহিলা।
– ডেমি লোভাটো
১৫। আমি বলব যে আমার মা আমার জীবনের একক সবচেয়ে বড় রোল মডেল… তিনি ছিলেন আমার জীবনের ভালোবাসা।
— মিন্ডি কালিং
১৬। আমার মা আমাকে শিখিয়েছেন একজন মহিলার মন তার সবচেয়ে সুন্দর অংশ হওয়া উচিত।
– সোনিয়া টেকলাই
১৭। আপনি যখন আপনার মায়ের চোখের দিকে তাকান, আপনি জানেন যে এই পৃথিবীতে আপনি সবচেয়ে বিশুদ্ধতম ভালবাসা খুঁজে পেতে পারেন।
— মিচ অ্যালবম
১৮। আমার মা আমাকে প্রতিনিয়ত দুটি জিনিস বলতেন। একটি ছিল একজন মহিলা হতে হবে এবং অন্যটি ছিল স্বাধীন হতে হবে।
– রুথ ব্যাডার গিন্সবার্গ
১৯। একজন মা হলেন এমন একজন ব্যক্তি যিনি পাঁচ জনের জন্য মাত্র চার টুকরো পাই দেখে অবিলম্বে ঘোষণা করেন যে তিনি কখনই পাইয়ের যত্ন নেননি।
– টেনেভা জর্ডান
২০। পৃথিবীতে তোমার হাজার হাজার বন্ধু-বান্ধব,আত্মীয়-স্বজন ও শুভাকাঙ্ক্ষী থাকবে, কিন্তু সবশেষে তুমি একজন মানুষকেই খুজে পাবে, যাকে তুমি শত আঘাত দেওয়ার পরেও সে শুধু তোমার ভবিষ্যত নিয়েই ভাবে, আর তিনি হলেন মা।
-রেদোয়ান মাসুদ
২১। মাতৃত্ব পৃথিবীর সবচেয়ে বড় জুয়া। এটি মহিমান্বিত জীবনী শক্তি। এটি বিশাল এবং ভীতিকর – এটি অসীম আশাবাদের একটি কাজ।
– গিল্ডা রাডনার
২২। ভালোবাসা যদি ফুলের মতো মিষ্টি হয়, তবে আমার মা সেই ভালোবাসার মিষ্টি ফুল।
– স্টিভি ওয়ান্ডার
২৩। মা হওয়া সহজ নয়। তা হলে বাবারা তা করতেন।
-ডোরোথি, দ্য গোল্ডেন গার্লস
২৪। একটি শিশুর কানের কাছে, ‘মা’ যে কোনও ভাষায় যাদু।
– আর্লিন বেনেডিক্ট
২৫। আমি প্রতিদিন তার ভালবাসার ধোয়া অনুভব করেছি, আমার উপর ঢেলে দিচ্ছে।
— অ্যামি বেন্ডার
২৬। আমি অনেক উপায়ে মনে করি নিঃশর্ত ভালবাসা একটি মিথ। আমার মায়ের একমাত্র কারণ আমি জানি এটি একটি বাস্তব জিনিস।
– কনর ওবারস্ট
২৭। একজন মায়ের ভালবাসা এমন জ্বালানী যা একজন সাধারণ মানুষকে অসম্ভব করতে সক্ষম করে।
— মেরিয়ন সি. গ্যারেটি
২৮। ঈশ্বর সর্বত্র থাকতে পারেন না, এবং তাই তিনি মা করেছেন।
– রুডইয়ার্ড কিপলিং
২৯। আমি তার কাছ থেকে প্রাপ্ত নৈতিক, বুদ্ধিবৃত্তিক এবং শারীরিক শিক্ষাকে জীবনে আমার সাফল্যের কৃতিত্ব দিই।
– জর্জ ওয়াশিংটন
৩০। ভালোবাসা কি তা যদি আমি জানি, তবে এটি আপনার কারণে মা।
— হারম্যান হেসে

মা নিয়ে ক্যাপশন:
• আমি মাইলের পর মাইল থেকে আমার মায়ের ভালবাসা অনুভব করতে পারি।
• মা আপনি আমার জীবনের সবচেয়ে বড় পাওয়া, আপনি ছাড়া আমি অচল।
• আমার প্রথম বন্ধু, আমার সেরা বন্ধু, আমার চিরকালের বন্ধু
• মা হওয়ার জন্য ধন্যবাদ আমার সব বন্ধুরা চান তারা ছিল.
• আমি আজ যে ব্যক্তি হয়ে উঠতে সাহায্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
• সে চিরকাল পরিবারকে একসাথে রাখে।
• সবসময় চোখে নয়, চিরকাল হৃদয় থেকে হৃদয়।
• বিশ্বের কাছে আপনি একজন মা কিন্তু আমাদের পরিবারের কাছে আপনিই পরম পৃথিবী।
• মা: রানীর ঠিক উপরে একটি উপাধি।
• আপনার মা থাকলে কার সুপারহিরো দরকার?
• মা যেখানেই থাকেন সেখানেই বাড়ি।
• তুমি শুধু আমার মায়ের চেয়েও বেশি, তুমি আমার সবচেয়ে ভালো বন্ধুও।
• আমি তোমাকে যতই ভালবাসি বলি না কেন, আমি তোমাকে তার চেয়ে বেশি ভালবাসি।
• সবসময় আমাকে থামাতে এবং গোলাপের গন্ধ নিতে শেখানোর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
• যখন লোকেরা বলে আমি আমার মা হয়ে উঠছি তখন আমি এটিকে প্রশংসা হিসাবে গ্রহণ করি।
• আপনি আমাকে কাচের ছাদ সম্পর্কে শিখিয়েছেন – এবং তারপর আমাকে দেখিয়েছেন কিভাবে একটি হাতুড়ি দোলাতে হয়।
• প্রতিটি মহান মহিলার পিছনে রয়েছে আরও ভাল মা।
• একজন মায়ের আলিঙ্গন সে চলে যাওয়ার পরে দীর্ঘস্থায়ী হয়।
• আপনি যে বয়সেরই হোন না কেন, মাঝে মাঝে আপনার শুধু আপনার মায়ের প্রয়োজন হয়।
• আমি প্রতিবারই তোমাকে আমার মা হিসেবে বেছে নেব।

মা দিবসের শুভেচ্ছা:
• মা আজকের এই দিনটি শুধু তোমার জন্য। শুভ মা দিবস।
• বিশ্বের সবচেয়ে ভাগ্যবান সন্তান হিসেবে আজ তোমাকে শুভেচ্ছা পাঠাচ্ছি মা। শুভ মা দিবস
• তোমার মতো একজন মা পেয়ে আমি কতটা সৌভাগ্যবান তা তোমাকে বলার সময় এসেছে। আমি তোমাকে মা দিবসের শুভেচ্ছা জানাই, মা!
• আমার বেড়ে ওঠার অবিচ্ছেদ্য অংশ তুমি মা। তোমাকে জানাই মা দিবসের শুভেচ্ছা।
• মা তোমাকে খুব ভাল দিনের শুভেচ্ছা। এটি শুধু তুমিই পাওয়ার যোগ্য।
• আপনাকে এমন একটি দিন কামনা করছি যেটি শিথিল, ভালবাসা এবং আপনার প্রিয় ডেজার্টে পূর্ণ।
• আমি আপনাকে মা দিবসের শুভেচ্ছা জানাই। ভালবাসা, আপনার প্রিয় সন্তান।
• আপনাকে মা দিবসের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি যেটি আপনার মতোই দুর্দান্ত।
• আপনার প্রাপ্য সমস্ত ভালবাসা এবং সুখ কামনা করছি।
• আপনি আপনার মত কল্পিত মা। মা দিবসের শুভেচ্ছা!
মা দিবসের প্রশংসার বার্তা
• মা, তুমি সেই আঠা যে আমাদের পরিবারকে একত্রিত করে।
• আপনি আমাদের বাড়িটিকে সবচেয়ে আনন্দের জায়গা বানিয়েছেন। ধন্যবাদ.
• আমার সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষক, সেরা বন্ধু এবং সস্তা থেরাপিস্টকে শুভ মা দিবস!
• আমি আমাদের পরিবারের দিকে তাকাই, এবং আমি খুব কৃতজ্ঞ — আপনি এটি ঘটিয়েছেন।
• শুধু তোমার মত কেউ নেই।
• আমি আজ যা আছি তোমার জন্যই মা।
• আমাদের যত্ন নেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ, এমনকি যখন এটি সহজ ছিল না।

 মা দিবসে মজার বার্তা:
• মা, ফেসবুকে আমার প্রথম এবং চিরকালের বন্ধু হওয়ার জন্য ধন্যবাদ। শুভ মাতৃদিবস!
• আপনি সর্বকালের সেরা মা—শুধু আমার দিকে তাকান, আমি আশ্চর্যজনক হয়ে উঠলাম!
• মা দিবসের শুভেচ্ছা সেই মহিলাকে যিনি আমাকে জীবন দিয়েছেন, আমাকে শিখিয়েছেন কীভাবে এটি বাঁচতে হয় এবং আমাকে কখনই ভুলে যেতে দেবেন না যে আমি তার বড় সময় ঋণী।
• সেই মহিলাকে মা দিবসের শুভেচ্ছা যিনি আমার কিশোর বয়সের মেজাজের পরিবর্তনের সাথে সহ্য করেছেন!
• আমি এখানে থাকতাম না যদি এটা তোমার জন্য না হতো—আক্ষরিক অর্থেই!
• মা, তোমার অসীম ধৈর্যের জন্য ধন্যবাদ কারণ আমরা সবাই জানি আমি এটার যোগ্য নই।
• মা, তুমি আমার প্রিয় বাবাদের একজন।
• আমাকে সহ্য করার জন্য ধন্যবাদ, মা। আমি জানি আপনি একটি চ্যালেঞ্জ পছন্দ করেন।
• আমি আপনাকে দুনিয়ার সবার চেয়ে বেশি ভালোবাসি।
• অভিনন্দন, আপনি একটি দুর্দান্ত কাজ করেছেন যে আমাকে দুর্দান্ত হতে উত্থাপন করেছেন!
• আপনি বিশ্বের সেরা মা হচ্ছে সম্পূর্ণ স্বাভাবিক!
• আপনি কি মজার মনে করেন না যে আপনি এখনও আমার মা? আপনি এখন দ্বারা উন্নীত হয়েছে প্রাপ্য!

মা দিবস নিয়ে উক্তি, মাকে নিয়ে ক্যাপশন, মা নিয়ে স্ট্যাটাসঃ মা এবং সন্তানের মধ্যে এমন কোনও বন্ধন নেই, তবে এটির অর্থ কী তা ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন। সেই চ্যালেঞ্জে আপনাকে সাহায্য করার জন্য, আমরা এখানে মাকে নিয়ে সেরা উক্তি সংগ্রহ করেছি৷ এই মর্মস্পর্শী শব্দগুলি মা এবং সন্তানের মধ্যে শেয়ার করা নিঃশর্ত ভালবাসাকে ক্যাপচার করে এবং এই মা বা সন্তানকে এই মা দিবস উদযাপন করার জন্য আপনার সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্টগুলির জন্য দুর্দান্ত ছোট ছোট ক্যাপশন তৈরি করে যখন আপনি মায়ের জন্য একটি উপহারের সাথে জুটি বাঁধতে মা দিবসের উক্তিগুলো খুঁজছেন৷ একবার আপনি তাকে উদযাপন করার জন্য সঠিক শব্দগুলি বেছে নিলে, আপনি একসাথে দেখার জন্য মা দিবসের সিনেমাগুলি বা একসাথে শোনার জন্য গানগুলির পরিকল্পনা করতে পারেন।

অভিমান নিয়ে উক্তি, অভিমান নিয়ে ২০ টি বাণী, অভিমান নিয়ে ক্যাপশন, স্ট্যাটাস, কিছু কথা

অভিমান নিয়ে উক্তি, অভিমান নিয়ে বাণী, অভিমান নিয়ে ক্যাপশন, অভিমান নিয়ে স্ট্যাটাস, অভিমান নিয়ে কিছু কথা: অভিমান খুব কঠিন জিনিস। দুনিয়ার অনেক কিছুই ভাঙা সহজ কিন্তু অভিমান ভাঙা খুব সহজ নয়। তবে অভিমানও এক ধরনের ভালোবাসা যেটা সবাই বুঝতে পারে না। যার উপর অধিকার আছে তার প্রতিই অভিমান করা যায়। অনেকে তো অভিমান করে সারা জীবনই পাড় করে দেয়। অভিমান নিয়ে উক্তি কিংবা অভিমান নিয়ে ক্যাপশন পড়লে আমরা এ সম্পর্কে ভালো কিছু জানতে পারব। কেউ কেউ আবার অভিমান নিয়ে ফেসবুক অথবা ইন্সটাগ্রাম এ স্ট্যাটাস দিয়ে থাকেন। তাই আপনাদের জন্য আমরা কিছু অভিমান নিয়ে বাণী সংগ্রহ করেছি। আশা করে পড়ে ভালো লাগবে-

অভিমান নিয়ে উক্তি:
০১। অভিমান এর ফলে ভালোবাসা বাড়ে, তবে অভিমান ভাঙ্গানো না জানলে ভালোবাসার মানুষটাই হারিয়ে যেতে পারে।
— অস্কার ওয়াইল্ড
০২। কেউ কারো সাথে রাগ করে কথা বলা বন্ধ করে দিলো, কিন্তু সেটা কখনোই ভাঙল না; মানে সেটা এখন আর রাগ নয়, অভিমান। রাগ করে বেশিক্ষণ থাকা যায় না কিন্তু অভিমান করে আজীবন কাটিয়ে দেওয়া যায়। তবে মানুষ অভিমান তার উপরই করে যাকে সে প্রচন্ডভাবে ভালোবাসে।
– রেদোয়ান মাসুদ
০৩। নীরবতারও ভাষা আছে, এটা শুধু খুব কাছের কেউই বুঝতে পারে।
– সংগ্রহীত
০৪। অভিমান খুব মূল্যবান একটি জিনিস ।সবার ওপর তা করা যায় না ; যাকে মানুষ ভালোবাসে তার প্রতিই সে অভিমান করে, আর সেই ভালোবাসার মানুষটিই পারে তার সেই অভিমান ভাঙাতে।
– সংগ্রহীত
০৫। ভালোবাসা যখন শেষ হয়ে যায় তার সাথে সাথে শেষ হয় অভিযোগ ও সকল অভিমানের; শুধু বেঁচে থাকে ভালোবাসার মানুষটির জন্য শুভ কামনা।
– সংগ্রহীত
০৬। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অবহেলা, রাগ ও অভিমান এক সময় একটি সম্পর্কের মাঝে বড় ধরনের দেয়াল তৈরি করে ফেলে। একটি ইটের দেয়াল হয়তো যেকোন সময় ভেঙ্গে ফেলা যায় কিন্তু মনের মাঝে দেয়াল তৈরি হলে সেই দেয়াল সহজে আর ভাঙা যায় না বা ভাঙা হয়ে ওঠে না।
– রেদোয়ান মাসুদ

আরও পড়ুন… বহুরূপী নারী নিয়ে উক্তি
০৭। কাচ কতটা অভিমানী আয়না না ভাঙ্গলে বোঝা যায় না।
— হুমায়ুন আহমেদ
০৭। রাগ অভিমান করার পাশাপাশি ক্ষমা করাও শিখতে হয়, তাহলেই ভালোবাসার সম্পর্কগুলো টিকে থাকে।
– সংগ্রহীত
০৮। তার অভিমান শুরু হলো এবং সে মুহূর্তেই বেখবর হয়ে চলে গেল।
— আলেক্সান্ডার উলকট
০৯। যে মানুষ অভিমানের মূল্য ও মর্যাদা দেয় না সে প্রকৃত প্রেমিক নয়।
– সংগ্রহীত
১০। যখন মায়া বাড়িয়ে লাভ হয় না, তখন মায়া কাটাতে শিখতে হয়।
— হুমায়ুন আজাদ
অভিমান নিয়ে ক্যাপশন
১১। অভিমান হলো এমন এক প্রতিশোধ যার জন্য কোনো হাতিয়ার লাগে না শুধু মুখটি বন্ধ রাখলেই হয়।
– রেদোয়ান মাসুদ
১২। ভালোবাসায় অভিমান আছে বলেই তো প্রেমের স্বাদ এত মিষ্টি মধুর।
– সংগ্রহীত
১৩। আমি সেই অবহেলা, আমি সেই নতমুখ, নিরবে ফিরে যাওয়া অভিমান-ভেজা চোখ, আমাকে গ্রহণ করো। উৎসব থেকে ফিরে যাওয়া আমি সেই প্রত্যাখ্যান, আমি সেই অনিচ্ছা নির্বাসন বুকে নেওয়া ঘোলাটে চাঁদ। আমাকে আর কি বেদনা দেখাবে?
— রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
১৪। অভিমান হল ভালোবাসার একটি আবেগি বহিঃপ্রকাশ।
– সংগ্রহীত )অভিমান নিয়ে কিছু কথা)
১৫। অতিদূর পরপারে গাঢ় নীল রেখার মতো বিদেশের আভাস দেখা যায়। সেখান হইতে রাগ-অভিমানের দ্বন্দ্ব কোলাহল সমুদ্র পার হইয়া আসিতে পারে না।
— রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১৫। যার অনুভূতি বেশি তার অভিমানও বেশি। আর বেশির ভাগ অভিমানী লোকরাই বড় হৃদয়ের অধিকারী হয়ে থাকে।
— রুপ দত্ত
অভিমান নিয়ে স্ট্যাটাস
১৬। রাগ অভিমানের পাশাপাশি ক্ষমা করতেও জানতে হবে; তাহলেই যেকোনো সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী হয়।
– সংগ্রহীত
১৭। অভিমান বড়ই আদুরে; সে রাগ আর ক্রোধের মতন অনুভূতিহীন নয়।
– সংগ্রহীত (অভিমান নিয়ে বাণী)
১৮। রাগের সর্বোত্তম উত্তর হল নীরবতা।
– পাওলো কোয়েলহো
১৯। যখন মায়া বাড়িয়ে লাভ হয় না তখন মায়া কাটাতে শিখতে হয়” যাকে মন থেকে অনেকটা আপন ভাবা হয় তার অবহেলা সহ্য করা সত্যি খুব কষ্টকর হয়।
– সংগ্রহীত
২০। রাগের সৃষ্টি হয় মনোমালিন্য থেকে। অভিমানের জন্ম হয় অধিকারবোধ থেকে।
— সংগৃহীত

নৈতিকতা নিয়ে উক্তি, নৈতিকতা নিয়ে ২৫ টি বাণী, নৈতিকতা নিয়ে ক্যাপশন, নৈতিকতা নিয়ে কিছু কথা

নৈতিকতা নিয়ে উক্তি, নৈতিকতা নিয়ে বাণী, নৈতিকতা নিয়ে ক্যাপশন, নৈতিকতা নিয়ে উক্তি,নৈতিকতা নিয়ে কিছু কথা:
০১. সহানুভূতি হলো নৈতিকতার ভিত্তি।
-আর্থার শোপেনহাওয়ার
০২. কিভাবে একজন ভালো থাকতে পারে … যখন কেউ নৈতিকভাবে ভোগে?
-লিও টলস্টয়
০৩. আমি স্বাধীন কারণ আমি জানি আমি যা করি তার জন্য আমি নৈতিক ভাবে দায়ী।
-রবার্ট এ হেইনলিন
০৪. নৈতিকতাবোধ মানুষের মনে হঠাৎ করে জন্ম নেয় না, এটা সাধারণত বংশ থেকে বেশি আসে।
-রেদোয়ান মাসুদ
০৫. পৃথিবী যে বইগুলিকে অনৈতিক বলে, সেগুলো এমন বই যা পৃথিবীকে তার নিজের লজ্জা দেখায়।
-অস্কার ওয়াইল্ড
০৬. নৈতিকতা ছাড়া স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা করা যায় না, বিশ্বাস ছাড়া নৈতিকতা প্রতিষ্ঠা করা যায় না।
-অ্যালেক্সিস ডি টকভিল
০৭. নৈতিকতা কেবল সেই মনোভাব যেখদনে আমরা এমন ব্যক্তিদের গ্রহণ করি যাদেরকে আমরা ব্যক্তিগতভাবে অপছন্দ করি।
-অস্কার ওয়াইল্ড
০৮. ভাল মানুষটিই সেই ব্যক্তি, তিনি যতই নৈতিকভাবে অযোগ্য হয়ে থাকুন না কেন, উন্নত হওয়ার দিকে এগিয়ে চলেছেন।
– জন ডিউই
০৯. কিভাবে একজন ভালো থাকতে পারে … যখন কেউ নৈতিকভাবে ভোগে?
-লিও টলস্টয় (নৈতিকতা নিয়ে স্ট্যাটাস)
১০. নৈতিকতা বিবর্জিত মানুষের চরিত্র বলতে কিছুই থাকে না
-কবীর চৌধুরী
১১. নৈতিকতা সম্পর্কে, আমি কেবল জানি যে নৈতিক জিনিসটিই আপনার করে ভাল লাগবে এবং অনৈতিক যা আপনি পরে খারাপ অনুভব করেন।
-আর্নেস্ট হেমিংওয়ের
১২. নৈতিকতা হলো সেটা যখন আপনি কিছু করতে যাবেন তখন বিবেক দিয়ে বিচার করবেন।
-রেদোয়ান মাসুদ
১৩. যার নৈতিকতা নেই তার চরিত্র বলতে কিছু নেই।
-কবির চৌধুরী
১৪. ভয় হলো নৈতিকতার জননী।
-ফ্রেডরিখ নিটশে
১৫. সমাজে যদি ন্যায়পরায়নতা এবং নৈতিকতার প্রাধান্য থাকে সে সমাজই সুশীল ।
-উস্তাদ সাইয়্যেদ কুতুব (রাঃ)
১৬. ধর্ম এবং নৈতিকতার শিক্ষা মানবজাতির জন্য সবচেয়ে বড় সম্পদ।
-আল কোরআন
১৭. জাহান্নামের উষ্ণতম স্থানগুলি তাদের জন্য সংরক্ষিত যারা মহা নৈতিক সংকটের সময়ে তাদের নিরপেক্ষতা বজায় রাখে।
-দান্তে আলিগেইরি
১৮. অনৈতিক কাজগুলো কেবল অনৈতিক হয়েই থেমে থাকে না৷ কারণ সেগুলো আইন মানে না।
-ই. এ. বুচিয়ানেরি (নৈতিকতা নিয়ে ক্যাপশন)
১৯. সম্মান কেবল শ্রেষ্ঠ পুরুষদের নৈতিকতার জন্য।
-এইচ এল মেনকেন
২০. নৈতিকতার প্রকৃত ভিত্তি হল উপযোগিতা; অর্থাৎ সাধারণ কল্যাণ ও সুখের উন্নয়নে আমাদের কর্মের অভিযোজন; আমাদের জীবনকে শাসন করার প্রচেষ্টা যাতে আমরা মানবজাতির সেবা এবং আশীর্বাদ করতে পারি।
-অ্যানি বেসান্ট
২১. একটি জাতির মাহাত্ম্য এবং তার নৈতিক অগ্রগতি তার প্রাণীদের সাথে যেভাবে আচরণ করা হয় তা দিয়েই বিচার করা যায়।
-মহাত্মা গান্ধী
২২. হ’ত্যা করা অনৈতিক ; অতএব সমস্ত হ’ত্যাকারীদের শাস্তি দেওয়া হয় যদি না তারা বিপুল সংখ্যক হ’ত্যা করে ফেলে।
-ভলতেয়ার
২৩. টাকা দিয়ে কেনা যায় না এমন সেরা ১৫ টি জিনিস
সময়,সুখ, অভ্যন্তরীণ শান্তি, অখণ্ডতা, ভালবাসা. চরিত্র, বিনয়, স্বাস্থ্য, সম্মান, নৈতিকতা, বিশ্বাস, ধৈর্য, বোধ, মর্যাদা।
-রয় টি বেনেট (নৈতিকতা নিয়ে উক্তি)
২৪. যার নৈতিকতা নেই তার চরিত্র বলতে কিছু নেই।
-কবির চৌধুরী
২৫. খুব বেশি নৈতিক হবেন না। আপনি নিজেকে অনেকবার জীবন থেকে প্রতারিত করতে পারেন। নৈতিকতার উর্ধ্বে লক্ষ্য রাখুন। কেবল ভাল হও না, কোন কিছুর জন্য ভালো হও।
-হেনরি ডেভিড থোরো
২৬. প্রকৃতির নিয়মে নৈতিকতা নেই, গতির সমীকরণে ন্যায্যতার কোনো নিয়ম নেই। মহাবিশ্ব না মন্দ, না ভাল, এটি কেবল পরোয়া করে না। নক্ষত্ররা পরোয়া করে না, না সূর্য, না আকাশ। কিন্তু তাদের করতে হবে না! আমরা যত্ন নিই! পৃথিবীতে আলো আছে, এবং এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র!
-এলিয়েজার ইউডকোভস্কি
২৭. আমার কাছে মনে হয় যে ব্যক্তিগত ঈশ্বরের ধারণা একটি নৃতাত্ত্বিক ধারণা যা আমি গুরুত্ব সহকারে নিতে পারি না। আমি মানবসীমার বাইরে কিছু ইচ্ছা বা লক্ষ্য কল্পনাও করতে পারি না … বিজ্ঞানের বিরুদ্ধে নৈতিকতা ক্ষুণ্ন করার অভিযোগ আনা হয়েছে, কিন্তু অভিযোগটি অন্যায়। একজন মানুষের নৈতিক আচরণ কার্যকরভাবে সহানুভূতি, শিক্ষা, এবং সামাজিক বন্ধন এবং প্রয়োজনের উপর ভিত্তি করে হওয়া উচিত; কোন ধর্মীয় ভিত্তির প্রয়োজন নেই। মানুষ যদি সত্যিই দরিদ্র হয়ে থাকে যদি তাকে শাস্তির ভয় এবং মৃত্যুর পর পুরস্কারের আশায় সংযত থাকতে হয়।
-আলবার্ট আইনস্টাইন মোটিভেশনাল উক্তি

আক্ষেপ নিয়ে উক্তি, আক্ষেপ নিয়ে ১৮ টি বাণী, আক্ষেপ নিয়ে ক্যাপশন, স্ট্যাটাস

আক্ষেপ নিয়ে উক্তি, আক্ষেপ নিয়ে ক্যাপশন, আক্ষেপ নিয়ে স্ট্যাটাস, আক্ষেপ নিয়ে বাণী;
০১. আমার অতীতের যেসকল সিদ্ধান্তের জন্য আমার আক্ষেপ হয়, সেগুলোকে আমি শিক্ষা হিসেবে গ্রহণ করি। কারণ আমি পারফেক্ট নই, অন্য সকলের মতোই আমারও ভুল হয়, হতেই পারে।
-কুইন লতিফা
০২. আক্ষেপ করো কিন্তু ভুলে যেও না যে তোমাকে ঘুরে দাড়াতে হবে।
– রেদোয়ান মাসুদ
০৩. কখনোই আপনার অতীতে ফেলে আসা গতকালকে নিয়ে আক্ষেপ করবেন না। জীবন নির্ভর করে আজ অর্থাৎ বর্তমানের ওপর, আর বর্তমান থেকেই আপনার ভবিষ্যত গড়ে ওঠে।
-এল. রন. হুবার্ড
০৪. আমি যদি খুব সাবধানে আমার অতীতের দিকে ফিরে তাকাই তবে সেখানে আক্ষেপের মতো কিছুই দেখতে পাই না। তবে হ্যাঁ, এমন কিছু জিনিস দেখতে পাই যেখানে একটু ছোট সংশোধন করা যেতো।
-জন সি. ক্যালহোন
০৫. আপনার অতীত ভুল এবং ব্যর্থতা নিয়ে চিন্তা করবেন না কারণ এটি কেবল আপনার মনকে দুঃখ, আক্ষেপ এবং হতাশায় পূর্ণ করবে। তার চেয়ে বরং প্রতিজ্ঞা করুন যে ভবিষ্যতে সেই ভুল গুলোর পুনরাবৃত্তি করবেন না।
-স্বামী শিবানন্দ
০৬.আমি যে কাজগুলো করতে পারিনি তার জন্য আক্ষেপ করার চেয়ে আমি যে খারাপ কাজগুলো করেছি তার জন্য আমার আক্ষেপ ও দুঃখ প্রকাশ করা উচিত।
-লুসি বল
০৭. পেছনে ফিরে আক্ষেপ করার চেয়ে সামনের দিকে তাকিয়ে ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করা অনেক বেশি উত্তম।
-জ্যাকি জয়নার কারসে
০৮. আগামীকাল করতে পারো এমন কোনো কাজ আজকে করো না। তোমার অকাল কর্মের জন্য হয়তো একদিন তোমাকে অনুতপ্ত হতে হবে, আক্ষেপ প্রকাশ করতে হবে।
-অরন বার (আক্ষেপ নিয়ে ক্যাপশন)
০৯. কারো জন্য কিছু থেমে না থাকলেও মনে কিছু আক্ষেপ থেকে যায়, যা কোনদিনও শেষ হয় না, শুধু জীবন ভরে কাঁদায়।
– রেদোয়ান মাসুদ
১০. পেছনের দিকে ফিরে তাকালে আমার যে কাজের জন্য প্রায়ই আক্ষেপ হয় তা হলো : আমি প্রায়শই যাদেরকে ভালোবেসেছি, তাদেরকে সেই কথাটা জানাতে পারি নি।
-রে স্ট্যানার্ড বেকার।
১১. আন্তরিক স্নেহের সাথে আপনি যা করেছেন তার জন্য কখনও আক্ষেপ করবেন না; হৃদয় দিয়ে করা হয় এমন কোনো কিছুই কখনো বৃথা যায় না।
-বেসিল রেথবোন
১২. আমি কথা এবং কর্মের মাধ্যমে যাদের কষ্ট দিয়েছি তাদের কাছে অনুতাপ ও আক্ষেপ প্রকাশ করার মতো ভাষা আমার নেই। আমার দ্বারা যাদের ক্ষতি হয়েছে, তাদের কাছে আমি সত্যি দুঃখিত।
-ম্যাট লয়ার
১৩. মাঝে মাঝে আমি বসে থাকি এবং ভাবি ‘আমি কি এর জন্য অনুতপ্ত?’ ‘আমি কি ওর জন্য অনুতপ্ত? ‘ এবং আমি মনে করি সবকিছুই এই স্নোবল প্রভাব তৈরি করে, আপনি জানেন? যদি আপনি কোন কিছুর জন্য অনুশোচনা করেন তবে এটা ভাল। কারণ এর মানে হল যে এটি এমন কিছু যা আপনাকে থামাতে এবং চিন্তা করার জন্য যথেষ্ট প্রভাবিত করেছে ….সবকিছু হওয়ার একটা কারণ আছে।
-সনাতন দেব
১৪.আপনি যদি বর্তমানে অবস্হান না করেন তবে আপনি হয় এক অনিশ্চয়তার জন্য অপেক্ষা করছেন অথবা আক্ষেপ, বেদনা এবং দুঃখের দিকে ফিরে যাচ্ছেন।
-জিম ক্যারি। (আক্ষেপ নিয়ে স্ট্যাটাস)
১৫. আপনি জীবনে যা করেন তার জন্য আপনি কখনই আক্ষেপ করতে পারবেন না। আপনার অভিজ্ঞতা যাই হোক না কেন সেখান থেকে শিক্ষা নিতে হবে এবং আপনার সামনের যাত্রায় সেগুলোকে আপনার সাথে নিয়ে যেতে হবে।
-অব্রে ও’ডে (আক্ষেপ নিয়ে উক্তি)
১৬. আপনার আক্ষেপকে কখনোই সামান্য কান্নার মাধ্যমে নষ্ট করবেন না। বরং একে ততক্ষণ পর্যন্ত একে অতি যত্নের সাথে সঞ্চয় করে রাখুন যতক্ষণ না আপনার স্বার্থ হাসিল হয় এবং আপনার এই গভীর আক্ষেপ থেকে আপনি বেঁচে থাকার নতুন আশা লাভ করেন।
-হেনরি ডেভিড থোরো
১৭. আমরা দুজন চোরের মধ্যে নিজেদের ক্রুশবিদ্ধ করে রাখি : গতকালের জন্য অনুশোচনা এবং আগামীকালের জন্য ভয়।
-ফুলটন অরসলার (আক্ষেপ নিয়ে বাণী)
১৮. মনে মনে প্রতিজ্ঞা করুন যে কখনোই আর কোনোকিছুর জন্য আক্ষেপ করবেন না এবং কখনো পেছনে ফিরে তাকাবেন না। আর এটাকেই জীবনের নিয়ম বানিয়ে নিন। কারণ আক্ষেপ, অনুশোচনা এগুলো হলো আপনার মানসিক শক্তির ভয়াবহ অপচয়। এটি শুধু আপনাকে সামনে চলতে বাঁধা তৈরি করতে পারে আর কিছু না।
-ক্যাথরিন ম্যানসফিল্ড

আশা নিয়ে উক্তি, আশা নিয়ে ৩০ টি বাণী, আশা নিয়ে ক্যাপশন, স্ট্যাটাস, কিছু কথা

আশা নিয়ে উক্তি, আশা নিয়ে ক্যাপশন, আশা নিয়ে স্ট্যাটাস, আসা নিয়ে সেরা বাণী, আশা নিয়ে কিছু কথা : মানুষ স্বপ্নের পূজারি। তাই আশা নিয়েই মানুষের জীবন। কারণ আশা ছাড়া জীবনে কিছু করা যায় না। তবে বেশি আশা করাও ভালো না। তাতে হিতে বিপরীত হয়। কিন্তু জীবনে যদি কোনো আশা আকাংখ্যা না থাকে তাহলে মানুষ কখনই লক্ষ নির্ধারণ করতে পারে না। আশা নিয়ে উক্তি বা আশা নিয়ে ক্যাপশন পড়লে আমরা ভালো কিছু জানতে বুঝতে পারি। তাই ৩১ টি সেরা আশা নিয়ে বাণী নিয়ে হাজির হয়েছি আজ-

আশা নিয়ে উক্তি:
০১. আশা একটি জীবন্ত স্বপ্ন।
-এ্যারিস্টটল
০২. আশা নিয়ে পথ চলা লক্ষ্যস্থলে পৌঁছানোর চেয়ে উত্তম।
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
০৩. পৃথিবীতে এমন কোনও হতাশা আসেনি যা আশাকে পরাজিত করতে পারে।
-স্যার বার্ণার্ড উইলিয়ামস
০৪. মানুষ পরিবর্তন হয় আশার চেয়ে অনেক বেশি পেয়ে অথবা আশার চেয়ে অনেক কম পেয়ে।
-রেদোয়ান মাসুদ
০৫. আশা কখনো তোমাকে ছাড়ে না, বরং তুমিই তাকে ছেড়ে দাও।
-জর্জ উইনবার্গ
০৬. আমি সবচেয়ে খারাপটার জন্য প্রস্তুত থাকি, কিন্তু সব সময়ে সবচেয়ে ভালোটার জন্য আশা করি।
-বেনজামিন ডিসরেইলি
০৭. তোমার কাজে যেন তোমার ভয়গুলোর বদলে আশাগুলো প্রকাশ পায়।
-নেলসন ম্যান্ডেলা

আরও পড়ুন… মধ্যবিত্ত নিয়ে উক্তি 
০৮. মানবজাতিকে নিয়ে কখনওই আশাহত হয়োনা। মানবজাতি একটি সমুদ্রের মত। কয়েক ফোঁটা পানি দুষিত হলে পুরো সমুদ্র দুষিত হয় না।
-মহাত্মা গান্ধী (আশা নিয়ে ক্যাপশন)
০৯. প্রাপ্তি আর প্রত্যাশার পার্থক্য হলো দুঃখ। তাই নিজের প্রত্যাশাটা একটু কমিয়ে ফেলুন, দেখবেন আপনার দুঃখও কমে গেছে।
-রেদোয়ান মাসুদ
১০. আমরা হয়তো অসংখ্য বার হতাশ হব, কিন্তু তারপরও অসংখ্যবার আমাদের আশা করতে হবে।
-মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র
১১. আশা ছাড়া বাঁচতে চাওয়া মানে মরে যাওয়া।
-ফিওদর দয়োভস্কি
১২. ভবিষ্যতের স্বপ্ন নিয়ে আশা করার চেয়ে দারুন কিছু আর নেই।
-ভিক্টর হুগো ফ্রেঞ্চ
১৩. পৃথিবীর সব বড় অর্জনগুলো সেইসব মানুষের দ্বারা হয়েছে, যারা কোনও সম্ভাবনা না দেখার পরও আশা নিয়ে চেষ্টা করে গেছে”
-ডেল কার্নেগী
১৪. যতক্ষণ জীবন আছে, ততক্ষণ আশা আছে।
-মার্কাস টালিয়াস
১৫. আশা কখনো হারিয়ে যায় না। যদি আজকের দিন শেষে তোমার সব আশা শেষ হয়ে যায়, কাল সকালে আবার তা নতুন করে জন্মাবে।
-বারবারা কিনসলভার
১৬. আমি মূলত একজন আশাবাদী মানুষ। আমার এই স্বভাব জন্মগত আবার চর্চাগত। আশাবাদী মানে আমি সব সময়ে আলোর দিকে মুখ ফিরিয়ে থাকি, এবং সামনের দিকে চলি।
-নেলসন ম্যান্ডেলা

আরও পড়ুন… জীবন নিয়ে উক্তি 
১৭. আশা হলো অসীম অন্ধকারের মাঝেও আলো চেনার ক্ষমতা।
-ডেসমন্ড টুটু
১৮. যদি তোমার সামনে হতাশার কালো পাহাড় এসে দাঁড়ায়, তুমি তাতে আশার সুড়ঙ্গ কাটতে শুরু করো।
-মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র
১৯. সত্যিকার আশা হলো হতাশার মাঝে আশা করতে পারার ক্ষমতা। যখন সবকিছু ভালো চলছে, তখন আশা এমনিতেই আসে। কিন্তু খারাপ অবস্থায় আশা করতে পারলেই আশার আসল ক্ষমতা টের পাওয়া যায়।
-জি.কে চেস্টারটন
২০. যেখানে লক্ষ্য নেই, সেখানে আশাও নেই
-জর্জ কারভার
২১. পৃথিবীতে কেউ কারো নয়, শুধু সুখে থাকার আশায় কাছে টানার ব্যর্থ প্রত্যয় আর দূরে চলে যাওয়ার এক বাস্তব অভিনয়।
-রেদোয়ান মাসুদ
২২. তুমি হয়তো জীবনে বহুবার হারবে। কিন্তু কখনওই জেতার আশা করা বন্ধ করো না।
-মায়া এ্যাঞ্জেলোউ
২৩. একজন ভালো শিক্ষক ছাত্রদের মধ্যে আশা ও শেখার প্রতি ভালোবাসা তৈরী করেন।
-ব্র্যাড হেনরি (আশা নিয়ে স্ট্যাটাস)
২৪. পৃথিবীতে আজ পর্যন্ত যত বড় অর্জন হয়েছে, তার পেছনে আশা ছিল সবচেয়ে বড় শক্তি
-মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র
২৫. তুমি যদি একটি জাহাজ বানাতে চাও তবে তোমার লোকদের কাঠ যোগাড় করতে আর পরিশ্রম করতে তাড়া দিও না। বরং তাদের মনে সমুদ্রের অসীম সম্ভাবনার আশা জাগিয়ে তোল।
-এন্টনি ডি সেইন্ট
২৬. আশা কখনও মিথ্যে হয় না।
-বারাক ওবামা
২৭. যদি তুমি আশা করতে পার, তবে তোমার দ্বারা সবকিছুই সম্ভব।
-ক্রিস্টোফার রীভ
২৫.আশা হলো মানুষের কাজ করার পেছনে সবচেয়ে বড় একটি চালিকাশক্তি।
– থমাস ফুলার
২৬ .মৃত্যুই যাদের জীবনের সকল সমস্যার সমাধান তাদের দুনিয়ার কিছু আশা করা আর না করা একই কথা।
-রেদোয়ান মাসুদ
২৭ .আশা হলো এমন একটি বিশ্বাস, যা মানুষকে অর্জনের দিকে নিয়ে যায়। আশা আর আত্মবিশ্বাস ছাড়া কিছুই সম্ভব নয়।
-হেলেন কেলার (আশা নিয়ে বাণী)
২৮.আশা হলো সবচেয়ে উদ্বেগজনক অবস্থাতেও শান্ত ও আনন্দিত থাকার ক্ষমতা।
-জি.কে চেস্টারসন
২৯। স্বপ্নে, কল্পনায় এবং যারা স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার সাহস করে তাদের সাহসে আশা থাকে।
– জোনাস সালক (আশা নিয়ে কিছু কথা)
৩০। তারা বলে যে একজন ব্যক্তির এই পৃথিবীতে সত্যিকারের সুখী হওয়ার জন্য কেবল তিনটি জিনিসের প্রয়োজন: কাউকে ভালবাসা, কিছু করার এবং কিছু আশা করার জন্য।
— টম বোডেট
৩১। একটি স্বপ্ন একটি নতুন সম্ভাবনার বাহক, বর্ধিত দিগন্ত, মহান আশা।
– হাওয়ার্ড থারম্যান

প্রতিবাদী উক্তি, প্রতিবাদ নিয়ে ৪০ টি বাণী

প্রতিবাদী উক্তি, প্রতিবাদ নিয়ে বাণী:
০১. একজন দোষী প্রতিবাদী থাকাই কেবল বিচার এর জন্য যথেষ্ট নয়। বরং সেই সাথে আমাদের একটি শান্তিপূর্ণ ব্যবস্থাও থাকতে হবে।
-জন অ্যাশক্রফট
০২. যখন অনিয়ম, দুর্নীতি একটা আইন হয়ে যায়, সেই মুহূর্তে প্রতিবাদ করা একটা দায়িত্ব বনে যায়।
-থমাস জেফারসন
০৩. প্রতিবাদ যখন নিজের স্বার্থের জন্য না হয়ে গণ-মানুষের জন্য হয় তখনই সেই প্রতিবাদ থেকে এক সময় গণ-প্রতিরোধ গড়ে ওঠে।
-রেদোয়ান মাসুদ
০৪. সাধারণত একজন প্রতিবাদীই দোষী হয়ে থাকে যতক্ষণ পর্যন্ত না সে নিজের নিষ্পাপতা প্রমাণ করে।
-লরেন্স যে পিটার
০৫. কখনো অন্যায়, অত্যাচারের জন্য নিজের আওয়াজকে রুখে দিও সত্য ও ন্যায়ের কথা বলতে।
-উইলিয়াম ফকনার
০৬. প্রতিবাদ কখনোই গণতন্ত্র নামক ব্যবস্থার বাইরের কিছু নয় বরং গণতন্ত্রের জন্য তা অত্যন্ত জরুরি।
-হাওয়ার্ড জিন
০৭. একজন দেশপ্রেমিক এর অবশ্যই উচিত হবে দেশের সরকার এর বিরুদ্ধে যেয়ে হলেও নিজের দেশকে বাচানো।
-এডওয়ার্ড অ্যাবেই
০৮. অনেক সময়ই থাকতে পারে যখন আমরা অন্যায় প্রতিরোধ করার জন্য ক্ষমতাহীন থাকতে পারি তবে কখনোই এমন সময় পার করা উচিত নয় যা প্রতিবাদ ছাড়া যায়।
-এলিয়ে উইসেল
০৯. কোনো অনিয়মকে মেনে নেয়ার চেয়া তার জন্য প্রতিবাদ করাই অধিক শ্রেয়।
-রোজা পার্কস
১০. প্রতিবাদ সব সময় জবাব দিয়ে করতে হয় না, কখনও কখনও মুখ বন্ধ করেও প্রতিবাদ করা যায়।
-রেদোয়ান মাসুদ
১১. আমেরিকান গণতন্ত্রের মূল ভিত্তি হলো অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রুতিবাদ করা।
-থারগুড মার্শাল
১২. তুমি কখনোই দ্বিতীয় আইন ছাড়া প্রথম সংশোধন এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করিতে পারবে না।
-পিকচার কোটস
১৩. প্রতিবাদ কখনোই শান্তির জন্য বিরক্তিকর নয়। বরং অনিয়ম, দুর্নীতি, ও যুদ্ধ হলো শান্তির জন্য হুমকি।
-ব্রায়ান্ট এইচ ম্যাকগিল
১৪. আমেরিকান গণতন্ত্রের মূল ভিত্তি হলো অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রুতিবাদ করা।
-থারগুড মার্শাল
১৫. প্রতিবাদ কখনোই শান্তির জন্য বিরক্তিকর নয়। বরং অনিয়ম, দুর্নীতি, ও যুদ্ধ হলো শান্তির জন্য হুমকি।
-ব্রায়ান্ট এইচ ম্যাকগিল
১৬. যদি বধিরকে শব্দ শোনাতেই হয় তবে সেই শব্দকে হতে হবে অনেক বেশি উচ্চস্বরের।
-ভগৎ সিং
১৭. যখন অনিয়ম, দুর্নীতি একটা আইন হয়ে যায়, সেই মুহূর্তে প্রতিবাদ করা একটা দায়িত্ব বনে যায়।
-থমাস জেফারসন
১৮. মহৎ কোন উদ্দেশ্যে ছোট অন্যায় করা যেতে পারে।
-উইলিয়াম শেক্সপিয়র
১৯. যেদেশে আইনের মাধ্যমে নিরপরাধীদের শাস্তি আর অপরাধীদের মুক্তি দেওয়া হয় সেদেশে নিরপরাধীরাও আস্তে আস্তে অপরাধের সাথে জড়িয়ে পড়ে।
-রেদোয়ান মাসুদ
২০. অন্যায় করা, অন্যায় ভোগ করার চেয়ে বেশি অপমানজনক।
-প্লেটো
২১. প্রতিবাদ কখনোই গণতন্ত্র নামক ব্যবস্থার বাইরের কিছু নয় বরং গণতন্ত্রের জন্য তা অত্যন্ত জরুরি।
-হাওয়ার্ড জিন
২২. প্রতিবাদ কখনোই শান্তির জন্য বিরক্তিকর নয়। বরং অনিয়ম, দুর্নীতি, ও যুদ্ধ হলো শান্তির জন্য হুমকি।
-ব্রায়ান্ট এইচ ম্যাকগিল
২৩. যে পাপ নীরবেই হয়ে যায় তার জন্য প্রতিবাদ করা উচিত এবং ভীতুদেরকে মানুষের ভেতর থেকে বের করে আনা উচিত।
-এলা হুইলার উইলকক্স
২৪. যখন অনিয়ম, দুর্নীতি একটা আইন হয়ে যায়, সেই মুহূর্তে প্রতিবাদ করা একটা দায়িত্ব বনে যায়।
-থমাস জেফারসন
২৫. ন্যায়বিচারে বিলম্ব করা অন্যায়।
-ওয়াল্টার সেভেজ ল্যান্ডর
২৬. কোনো অনিয়মকে মেনে নেয়ার চেয়া তার জন্য প্রতিবাদ করাই অধিক শ্রেয়।
-রোজা পার্কস
২৭. অনেক সময়ই থাকতে পারে যখন আমরা অন্যায় প্রতিরোধ করার জন্য ক্ষমতাহীন থাকতে পারি তবে কখনোই এমন সময় পার করা উচিত নয় যা প্রতিবাদ ছাড়া যায়।
-এলিয়ে উইসেল
২৮. অনেক সময়ই থাকতে পারে যখন আমরা অন্যায় প্রতিরোধ করার জন্য ক্ষমতাহীন থাকতে পারি তবে কখনোই এমন সময় পার করা উচিত নয় যা প্রতিবাদ ছাড়া যায়।
-এলিয়ে উইসেল
২৯. যতক্ষণ না আমাদের পৃথিবীতে দারিদ্র্য, অন্যায় এবং স্থূল বৈষম্য অব্যাহত থাকবে, আমরা কেউই সত্যই বিশ্রাম নিতে পারি না।
-নেলসন ম্যান্ডেলা
৩০. অন্যায় কখনও চিরকাল শাসন করে না।
-সেনেকা
৩১. এমন অনেক সময় থাকতে পারে যখন আমরা অন্যায় প্রতিরোধে শক্তিহীন থাকি, কিন্তু এমন সময় কখনই জানো না আসে যখন আমরা প্রতিবাদ করতে ব্যর্থ হই।
-এলি উইজেল
৩২. আমি এ ব্যাপারে আশাবাদী যে প্রতিবাদ লক্ষ্য মোটেও আবার প্রতিবাদ ডেকে আনা নয়। বরং প্রতিবাদের লক্ষ্য হলো নতুন কিছু এনে পরিবর্তন সাধন করা।
-ডে রে ম্যাকেসন
৩৩. প্রতিবারই যখন কোনও ব্যক্তি আদর্শের পক্ষে দাঁড়ায় বা অন্যের অনেকের উন্নতি সাধন করে, বা অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করে, তখন সে একটি ছোট্ট প্রত্যাশা প্রেরণ করে।
-রবার্ট এফ কেনেডি
৩৪. অন্যায় করার চেয়ে অন্যায় সহ্য করা ভালো।
-রালফ ওয়াল্ডো ইমর্শন
৩৫. যে পাপ নীরবেই হয়ে যায় তার জন্য প্রতিবাদ করা উচিত এবং ভীতুদেরকে মানুষের ভেতর থেকে বের করে আনা উচিত।
-এলা হুইলার উইলকক্স
৩৬. আপনি যেখানে ভুল বা বৈষম্য বা অন্যায় দেখবেন, সেখানে কথা বলুন কারণ এটি আপনার দেশ। এটি আপনার গণতন্ত্র। এটি কে বানান. এটির রক্ষা করুন। এটিকে আগে বাড়ান।
-থুরগড মার্শল
৩৭. অন্যায় সহ্য করা তুলনামূলকভাবে সহজ; যেটা কঠিন সেটা হলো ন্যায়বিচার।
-এইচ. এল. মেনকেন
৩৮. প্রতিবাদ কখনোই গণতন্ত্র নামক ব্যবস্থার বাইরের কিছু নয় বরং গণতন্ত্রের জন্য তা অত্যন্ত জরুরি।
-হাওয়ার্ড জিন
৩৯. আমি মনে করি যে লোকেরা তখনই অন্যায়ের কথা চিন্তা করে যখন সেটা তাদের সাথে ঘটে।
-চার্লস বুকোস্কি
৪০। আমি এ ব্যাপারে আশাবাদী যে প্রতিবাদ লক্ষ্য মোটেও আবার প্রতিবাদ ডেকে আনা নয়। বরং প্রতিবাদের লক্ষ্য হলো নতুন কিছু এনে পরিবর্তন সাধন করা।
-ডে রে ম্যাকেসন
৪১। যে পাপ নীরবেই হয়ে যায় তার জন্য প্রতিবাদ করা উচিত এবং ভীতুদেরকে মানুষের ভেতর থেকে বের করে আনা উচিত।
-এলা হুইলার উইলকক্স
৪২। প্রতিটি সামাজিক অন্যায় কেবল নিষ্ঠুর নয়, এটি অর্থনৈতিক অপচয়ও।
-উইলিয়াম ফেদার

প্রত্যাশা নিয়ে উক্তি, প্রত্যাশা নিয়ে ১৫ টি বাণী

প্রত্যাশা নিয়ে উক্তি/ প্রত্যাশা নিয়ে বাণী:

০১. জীবন তোমাকে কম দুশ্চিন্তা দিবে যদি তুমি তা থেকে কম প্রত্যাশা করতে পারো।
-ব্রাড মেলটজার
০২. ভালো থাকার একমাত্র গোপন রহস্য হলো প্রত্যাশা।
-ব্যারি স্কোয়ার্টজ
০৩. প্রাপ্তি আর প্রত্যাশার পার্থক্য হলো দুঃখ। তাই নিজের প্রত্যাশাটা একটু কমিয়ে ফেলুন, দেখবেন আপনার দুঃখও কমে গেছে।
– রেদোয়ান মাসুদ
০৪. প্রত্যাশা আমাদের মনের শান্তিকে নষ্ট করে ফেলে। তারা হলো ভবিষ্যতের জন্য অগ্রীম দুশ্চিন্তা।
-এলিজাবেথ জর্জ
০৫. কোনো কিছু ঘটার প্রত্যাশা করার চেয়ে ভাল চমৎকৃত হয়ে যাওয়া এতে করে কোনো দুঃখ থাকবে না।
-কুশান উইজডম
০৬. মানুষ পরিবর্তন হয় আশার চেয়ে অনেক বেশি পেয়ে অথবা আশার চেয়ে অনেক কম পেয়ে।
– রেদোয়ান মাসুদ
০৭. আমার প্রত্যাশা একেবারে কমে গিয়েছিল যখন আমি ২১ বছরে উপনীত হলাম। তারপর থেকে যা কিছু হয় তা ছিল উপরিলাভ।
-স্টিফেন হকিং
০৮. উচ্চ প্রত্যাশাই হল সকল।কিছুর একমাত্র চাবিকাঠি স্বরূপ।
-স্যাম ওয়াল্টন
০৯. এটা একটা ভালো জায়গা যখন শুধু তোমার আশা থাকে এবং প্রত্যাশা থাকে না।
-ড্যানি বয়লে
১০. যখন তুমি প্রত্যাশা করার পরিবর্তে মেনে নিতে শিখবে তখনই কেবল তোমার দু:খ কষ্ট কম হবে।
-কুরিয়ানো
১১. সততা হলো এক মহৎ নিয়ামত। যে কোনো কারোর কাছ থেকে ইহার প্রত্যাশা করো না।
-ওয়ারেন বাফেট
১২. উচ্চ প্রাপ্তি সব সময়ই এসে থাকে উচ্চ প্রত্যাশা থেকে।
-চার্লস কেটারিং
১৩. কোনো রকম প্রত্যাশা ছাড়াই কাজ করতে শিখুন।
-লাও যু
১৪. কারো কাছে যত বেশি প্রত্যাশা করবে, দুঃখের সম্ভাবনা তার চেয়ে হাজার গুনে বাড়বে।
– রেদোয়ান মাসুদ
১৫. সেই ব্যক্তিই আশীর্বাদ প্রাপ্ত যে কিনা প্রত্যাশা করেন এবং সে কারণে তার কোনো দুঃখ কষ্টও থাকে না।
-জোনাথন সুইফট
১৬. প্রত্যাশা নিয়ে বসবাস করো না। বরং বাইরে যাও কিছু একটা স্মরণীয় করে দেখাও।
-ফাব কোটস
১৭. আমি দেখেছি জীবন অনেকটাই সহজ হয়ে যায় যখন আপনি কম প্রত্যাশা করবেন।
-বিল ওয়াটারসন